আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আবদুল সালাম আল মাজেদের নবনির্মিত রিয়াদ কমপ্লেক্সের ৩০০টিরও বেশি অ্যাপার্টমেন্ট এক মাসেই বিক্রি হয়ে গেছে, তাও নগদ টাকায়। এমনকি এর জন্য তাকে বিজ্ঞাপনও দিতে হয়নি।
বিশ্বের বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশ হওয়ায় সৌদি আরবে এমন ঘটনায় হয়তো অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় অর্থনীতিতে যে বাড়তি অর্থের প্রবাহ চলছে, তা আবাসনের বাজারকে রমরমা করেছে।
কিন্তু আল মাজেদ বলছেন অন্য কথা। এই যে এক মিলিয়ন রিয়াল বা ২ লাখ ৬৬ হাজার ৪০০ ডলার একবারে তাঁর হাতে এল, তার পেছনে তেল ছাড়াও অন্য কিছুর প্রভাব রয়েছে। তা হলো—সৌদি রাজপুত্রের সংস্কার কর্মূচির প্রভাবে ত্বরান্বিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন, যা সৌদি আরবকে নতুন রূপ দিচ্ছে।
সৌদি নাগরিকদের মধ্যে খোলামেলা ধরনের জীবনযাপন ও বসবাস ক্রমশ জনপ্রিয় হচ্ছে। আর আল মাজেদের পরিচালনায় রিয়াদে তাদের পারিবারিক আবাসন প্রতিষ্ঠান আলমাজদিয়াহ রেসিডেন্স সে ধরনের বাড়িই তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘মানসিকতায় বড় পরিবর্তন হয়েছে। আজকালের সৌদি নকশায়ও সুন্দর সৃষ্টিশীলতা চোখে পড়ে।’
বাবা বাদশাহ সালমান ২০১৫ সালে মোহাম্মদকে সৌদি আরবের ডি ফ্যাক্টো শাসকের মর্যাদায় উন্নীত করার পর থেকে তিনি ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করার পাশাপাশি রাজনৈতিক দমন-পীড়নও বাড়ায়েছেন। তবে এর পাশাপাশি তিনি বিনোদন ও নারী–পুরুষের মেলমেশার ওপর বিধিনিষেধ অবসান বা শিথিল করে চলেছেন এবং তেলের উপর নির্ভরতা কমানোর চেষ্টা করছেন।
বছর দশেক আগেও অনেক বাড়িওয়ালা নারীদের বাসা ভাড়া দিতেন না। ধর্মীয়ভাবে রক্ষণশীল সৌদি আরবে নারীর জীবনের অনেক সিদ্ধান্তের জন্য পুরুষ অভিভাবকের অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল। সেই চিত্র পাল্টাচ্ছে; নারীরা এখন বেশি সংখ্যায় শ্রমবাজারে ঢুকছেন। আলমাজদিয়ার ক্রেতাদের ৩০ শতাংশই নারী, যাঁরা বিনিয়োগের সম্পত্তি বা বসবাসের জন্য বাড়ি কিনছেন।
জ্বালানির বাজার দিয়ে রূপান্তরিত অর্থনীতিকে আরো ওপরে উঠাতে তাঁরা সাহায্য করছেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ও সম্ভাব্য মন্দায় বিশ্বের বেশির ভাগ দেশই যখন মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, তখন এই বছর তেলের গড় দর বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলারের বেশি হয়েছে। তার অর্থ হলো–অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ২০ দেশের জোট বা জি–টোয়েন্টির মধ্যে সৌদি আরব সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল।
তেলবিহীন দেশগুলোর অর্থনীতি যখন সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৪ শতাংশ হারে বেড়েছে, তখন চলতি বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল–জুন) সৌদি আরবের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৮ শতাংশ। মহামারি আঘাত হানার আগে ২০১৯ সালের শেষের দিকে তার বহর আরও বেড়েছে।
গত ত্রৈমাসিকে রাষ্ট্রীয় জ্বালানি কোম্পানি সৌদি আরামকো বিশ্বের যেকোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানির চেয়ে সবচেয়ে বেশি লাভ করেছে। শত শত কোটি ডলার সৌদি কোষাগারে জমছে এবং রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ বাড়ছে। এর ফলে সরকারি চুক্তির ওপর নির্ভরশীল বেসরকারি খাতের মনোভাব চাঙা হয়েছে।
এপ্রিল থেকে জুন মেয়াদে মূলধন ব্যয় তার আগের একই সময়ের চেয়ে ৬৪ শতাংশ বেড়েছে। দেশটিতে শপিং মল ও পার্কসহ আবাসন ব্যাপক বেড়েছে, স্ক্র্যাচ থেকে নতুন শহর তৈরির দুর্দান্ত পরিকল্পনা চলছে। এর সঙ্গে লোহিত সাগরের ওপর বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্রের নির্মাণকাজ চলছে। এই বছরের সামগ্রিক ব্যয় আগের বছরের চেয়ে বাড়বে বলে প্রাথমিক বাজেটে পূর্বাভাস থাকলেও বাস্তবে তা ১৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
সৌদি অভিজাতরা গ্রীষ্মকালে সাধারণত ইউরোপের শীতল জলবায়ু পছন্দ করেন। কিন্তু এবার রিয়াদের বিলাসবহুল রেস্তোরাঁগুলো পরিপূর্ণ। লাতিন আমেরিকান চেইন কোয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিনার সময়–রাত সাড়ে ৮টা থেকে ৯ টা।
ভোক্তা আচরণের অন্যতম সূচক সম্মিলিত নগদ উত্তোলন ও পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) লেনদেন ঘুরে দাঁড়িয়ে মার্চ মাসে রেকর্ড বাড়ার পর জুন মাসে আরো ৯ শতাংশ বেড়েছে। সৌদি আরবে মূল্যস্ফীতিও অনেক কম। গত মাসে ছিল ২ দশমিক ৭ শতাংশ, যা যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনের প্রায় এক তৃতীয়াংশ।
তেলের টাকা খরচ করে বিলাসী জীবনযাপনের অভ্যাস ভাঙার চেষ্টা করছে রাজতন্ত্র। পক্ষান্তরে বিদেশের সভরেন ফান্ড, বিদ্যুৎচালিত যানবাহন উৎপাদন ও পর্যটনের মতো দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পগুলোতে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করছে দেশটি।
আলমাজদিয়া সম্পদশালী পেশাদারদের চাহিদা পূরণ করে, যারা অবারিত প্রাকৃতিক আলোসহ খোলামেলা বাড়ি চান। সৌদিরা আগে গোপনীয়তা রক্ষার জন্য উঁচু দেয়াল ও ছোট জানালাওয়ালা ঘর পছন্দ করত। কিন্তু সংকুচিত বাজেট ও ছোট পরিবারসহ রক্ষণশীলতার ঘেরাটোপ থেকে বের হওয়ার যে প্রবণতা চলমান রয়েছে, তা পুরোনো এই আবাসন রীতিতে পরিবর্তন আনছে।
আলমাজদিয়ার নতুন কমপ্লেক্সটির চার পাশ ঘিরে রয়েছে যৌথ উঠান এবং এতে ক্যাফে, জিম ও নার্সারিও রয়েছে।
লাইভমিন্টের প্রতিবেদন থেকে অনুবাদ: হুসাইন আহমদ
আবদুল সালাম আল মাজেদের নবনির্মিত রিয়াদ কমপ্লেক্সের ৩০০টিরও বেশি অ্যাপার্টমেন্ট এক মাসেই বিক্রি হয়ে গেছে, তাও নগদ টাকায়। এমনকি এর জন্য তাকে বিজ্ঞাপনও দিতে হয়নি।
বিশ্বের বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশ হওয়ায় সৌদি আরবে এমন ঘটনায় হয়তো অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় অর্থনীতিতে যে বাড়তি অর্থের প্রবাহ চলছে, তা আবাসনের বাজারকে রমরমা করেছে।
কিন্তু আল মাজেদ বলছেন অন্য কথা। এই যে এক মিলিয়ন রিয়াল বা ২ লাখ ৬৬ হাজার ৪০০ ডলার একবারে তাঁর হাতে এল, তার পেছনে তেল ছাড়াও অন্য কিছুর প্রভাব রয়েছে। তা হলো—সৌদি রাজপুত্রের সংস্কার কর্মূচির প্রভাবে ত্বরান্বিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন, যা সৌদি আরবকে নতুন রূপ দিচ্ছে।
সৌদি নাগরিকদের মধ্যে খোলামেলা ধরনের জীবনযাপন ও বসবাস ক্রমশ জনপ্রিয় হচ্ছে। আর আল মাজেদের পরিচালনায় রিয়াদে তাদের পারিবারিক আবাসন প্রতিষ্ঠান আলমাজদিয়াহ রেসিডেন্স সে ধরনের বাড়িই তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘মানসিকতায় বড় পরিবর্তন হয়েছে। আজকালের সৌদি নকশায়ও সুন্দর সৃষ্টিশীলতা চোখে পড়ে।’
বাবা বাদশাহ সালমান ২০১৫ সালে মোহাম্মদকে সৌদি আরবের ডি ফ্যাক্টো শাসকের মর্যাদায় উন্নীত করার পর থেকে তিনি ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করার পাশাপাশি রাজনৈতিক দমন-পীড়নও বাড়ায়েছেন। তবে এর পাশাপাশি তিনি বিনোদন ও নারী–পুরুষের মেলমেশার ওপর বিধিনিষেধ অবসান বা শিথিল করে চলেছেন এবং তেলের উপর নির্ভরতা কমানোর চেষ্টা করছেন।
বছর দশেক আগেও অনেক বাড়িওয়ালা নারীদের বাসা ভাড়া দিতেন না। ধর্মীয়ভাবে রক্ষণশীল সৌদি আরবে নারীর জীবনের অনেক সিদ্ধান্তের জন্য পুরুষ অভিভাবকের অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল। সেই চিত্র পাল্টাচ্ছে; নারীরা এখন বেশি সংখ্যায় শ্রমবাজারে ঢুকছেন। আলমাজদিয়ার ক্রেতাদের ৩০ শতাংশই নারী, যাঁরা বিনিয়োগের সম্পত্তি বা বসবাসের জন্য বাড়ি কিনছেন।
জ্বালানির বাজার দিয়ে রূপান্তরিত অর্থনীতিকে আরো ওপরে উঠাতে তাঁরা সাহায্য করছেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ও সম্ভাব্য মন্দায় বিশ্বের বেশির ভাগ দেশই যখন মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, তখন এই বছর তেলের গড় দর বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলারের বেশি হয়েছে। তার অর্থ হলো–অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ২০ দেশের জোট বা জি–টোয়েন্টির মধ্যে সৌদি আরব সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল।
তেলবিহীন দেশগুলোর অর্থনীতি যখন সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৪ শতাংশ হারে বেড়েছে, তখন চলতি বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল–জুন) সৌদি আরবের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৮ শতাংশ। মহামারি আঘাত হানার আগে ২০১৯ সালের শেষের দিকে তার বহর আরও বেড়েছে।
গত ত্রৈমাসিকে রাষ্ট্রীয় জ্বালানি কোম্পানি সৌদি আরামকো বিশ্বের যেকোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানির চেয়ে সবচেয়ে বেশি লাভ করেছে। শত শত কোটি ডলার সৌদি কোষাগারে জমছে এবং রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ বাড়ছে। এর ফলে সরকারি চুক্তির ওপর নির্ভরশীল বেসরকারি খাতের মনোভাব চাঙা হয়েছে।
এপ্রিল থেকে জুন মেয়াদে মূলধন ব্যয় তার আগের একই সময়ের চেয়ে ৬৪ শতাংশ বেড়েছে। দেশটিতে শপিং মল ও পার্কসহ আবাসন ব্যাপক বেড়েছে, স্ক্র্যাচ থেকে নতুন শহর তৈরির দুর্দান্ত পরিকল্পনা চলছে। এর সঙ্গে লোহিত সাগরের ওপর বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্রের নির্মাণকাজ চলছে। এই বছরের সামগ্রিক ব্যয় আগের বছরের চেয়ে বাড়বে বলে প্রাথমিক বাজেটে পূর্বাভাস থাকলেও বাস্তবে তা ১৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
সৌদি অভিজাতরা গ্রীষ্মকালে সাধারণত ইউরোপের শীতল জলবায়ু পছন্দ করেন। কিন্তু এবার রিয়াদের বিলাসবহুল রেস্তোরাঁগুলো পরিপূর্ণ। লাতিন আমেরিকান চেইন কোয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিনার সময়–রাত সাড়ে ৮টা থেকে ৯ টা।
ভোক্তা আচরণের অন্যতম সূচক সম্মিলিত নগদ উত্তোলন ও পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) লেনদেন ঘুরে দাঁড়িয়ে মার্চ মাসে রেকর্ড বাড়ার পর জুন মাসে আরো ৯ শতাংশ বেড়েছে। সৌদি আরবে মূল্যস্ফীতিও অনেক কম। গত মাসে ছিল ২ দশমিক ৭ শতাংশ, যা যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনের প্রায় এক তৃতীয়াংশ।
তেলের টাকা খরচ করে বিলাসী জীবনযাপনের অভ্যাস ভাঙার চেষ্টা করছে রাজতন্ত্র। পক্ষান্তরে বিদেশের সভরেন ফান্ড, বিদ্যুৎচালিত যানবাহন উৎপাদন ও পর্যটনের মতো দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পগুলোতে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করছে দেশটি।
আলমাজদিয়া সম্পদশালী পেশাদারদের চাহিদা পূরণ করে, যারা অবারিত প্রাকৃতিক আলোসহ খোলামেলা বাড়ি চান। সৌদিরা আগে গোপনীয়তা রক্ষার জন্য উঁচু দেয়াল ও ছোট জানালাওয়ালা ঘর পছন্দ করত। কিন্তু সংকুচিত বাজেট ও ছোট পরিবারসহ রক্ষণশীলতার ঘেরাটোপ থেকে বের হওয়ার যে প্রবণতা চলমান রয়েছে, তা পুরোনো এই আবাসন রীতিতে পরিবর্তন আনছে।
আলমাজদিয়ার নতুন কমপ্লেক্সটির চার পাশ ঘিরে রয়েছে যৌথ উঠান এবং এতে ক্যাফে, জিম ও নার্সারিও রয়েছে।
লাইভমিন্টের প্রতিবেদন থেকে অনুবাদ: হুসাইন আহমদ
সম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
১৭ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ইসরায়েলের ছোট ও সুসংহত সমাজকে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে প্রায় অপ্রতিরোধ্য বলে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এখন বিষয়টি কার্যত বদলে গেছে। বর্তমান সংঘাত, ইসরায়েলে উগ্র ডানপন্থার উত্থান এবং নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ২০২৩ সালের বিচার বিভাগ সংস্কারের মতো বিষয়গুলো দেশটির সমাজে বিদ্যমান সূক্ষ্ম বিভাজনগুলো
১ দিন আগেট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের রূপ এবং যুদ্ধ ও বাণিজ্য সম্পর্কের পরিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের সাথে নতুন কৌশল এবং মার্কিন আধিপত্যের ভবিষ্যৎ।
৩ দিন আগেকোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
৫ দিন আগে