অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের নেতা ইমরান খানের ৩ বছর কারাদণ্ড হলে তাঁকে লাহোরের বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বর্তমানে পাঞ্জাবের অ্যাটক কারাগারে বন্দী আছেন তিনি। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানের কোথাও কোনো বড় ধরনের প্রতিবাদ সমাবেশের খবর পাওয়া যায়নি।
অথচ তিন মাস আগে গত ৯ মে ইমরান খান প্রথমবারের মতো গ্রেপ্তার হলে দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করেছিলেন তাঁর সমর্থকেরা। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে সামরিক কর্মকর্তাদের বাড়িঘরেও হামলা চালিয়েছিলেন তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিল বিভিন্ন সামরিক স্থাপনাও।
এ অবস্থায় কারাদণ্ড ঘোষণার পর ইমরানের গ্রেপ্তারকে সামনে রেখে বিক্ষোভ মোকাবিলা করার জন্য নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল দেশটির সরকার। বড় শহরগুলোতে উচ্চ সতর্ক অবস্থানে ছিল দেশটির পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। কিন্তু কোথাও কোনো বিক্ষোভ এবং বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়নি তাদের।
এমন শান্ত পরিস্থিতির দিকে আঙুল তুলে পাকিস্তানের শাসক দল এবং সামরিক বাহিনী প্রচার করছে যে, ইমরান খানের প্রতি সাধারণ মানুষের সমর্থন কমে গেছে।
তবে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি এবং সমর্থকেরা দাবি করছেন, আকস্মিক ক্র্যাকডাউনের মাধ্যমে জোর করে তাঁদের চুপ করিয়ে রাখা হয়েছে।
এমন নিশ্চুপ পরিস্থিতির কারণ জানতে উদ্যোগী হয় ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা বিবিসিও। এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানিয়েছে, গত মে মাসের পর থেকে ইমরানের সমর্থকদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা ছাড়াও তাঁর দলের কোনো কার্যক্রম নিয়ে খবর এমনকি তাঁর নাম প্রকাশেও গণমাধ্যমগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে শাসক দল।
মে মাসে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে ইমরান খানের কয়েক হাজার সমর্থককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে কৌশলগতভাবে পিটিআইকে অনেকাংশেই দুর্বল করে দেওয়া হয়েছে। স্বয়ং ইমরান খানের বিরুদ্ধেও দুই শতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পেতে অসংখ্য পিটিআই সদস্য নিশ্চুপ কিংবা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থামিয়ে দিয়েছেন।
পাকিস্তানের বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনীতি বিশ্লেষক আলি আকবর মনে করেন, ইমরান খানকে কারারুদ্ধ করার পর শুধু গ্রেপ্তারের ভয় নয়, বরং নেতৃত্বের অভাবেও বড় কোনো বিক্ষোভ করতে পারেনি পিটিআই।
পুরো নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফাতিমা নামে একজন পিটিআই সমর্থক জানিয়েছেন, দলের নেতাদের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান দেখে আতঙ্কে তিনি নিশ্চুপ হয়ে গেছেন। এমনকি অনলাইনেও কার্যক্রম থামিয়ে দিয়েছেন তিনি।
ফাতিমা জানান, তিনি প্রায় সময়ই টুইটারে দলের সমর্থনে নানা ধরনের পোস্ট এবং প্রচারণা চালান। কিন্তু কিছুদিন আগেই একটি অচেনা নম্বর থেকে তাঁকে ফোন করে সতর্ক করা হয়েছে। এতে তিনি ভীত হয়ে পড়েন এবং বাবা-মায়ের পরামর্শে পিটিআইয়ের সমর্থনে বেশ কিছু পোস্ট টুইটার থেকে তিনি মুছে ফেলেন।
পিটিআইয়ের আরেকজন সমর্থক বিবিসিকে জানান, বিক্ষোভ করার জন্য এখন যে-ই সামনে এগিয়ে আসবে, তাঁকেই গ্রেপ্তারের জন্য ওত পেতে আছে পুলিশ। এমন কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে তিনি নিজেকে বিপদে ফেলতে চাইছেন না।
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের পিটিআই কর্মী ও গৃহবধূ নাহিদ (ছদ্মনাম) জানান, দলের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তারের পর পরিবারের সদস্যরা তাঁকে কোনো ধরনের কার্যক্রমে অংশ নিতে দিচ্ছেন না।
নাহিদ জানান, গত বছর ক্ষমতা হারানোর পর থেকেই তিনি ইমরান খান ও তাঁর দলকে সমর্থন করতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু এই মুহূর্তে পুলিশের ভয়ে তিনি বাড়ি থেকেও বের হতে পারছেন না।
দলের আরেকজন কর্মী জানান, তিনি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাস করেন। কিন্তু মে মাসে ইমরানের গ্রেপ্তারের পর কে বা কারা তাঁদের আন্দোলনকে সহিংসতা এবং ধ্বংসের দিকে নিয়ে গেছে।
বিবিসিকে এভাবে অসংখ্য মানুষ জানিয়েছেন, প্রকাশ্যে না এলেও তাঁরা এখনো ইমরান খান এবং পিটিআইকে সমর্থন করেন। দেশটিতে ইমরানের প্রতি একটি ‘নীরব সমর্থন’ এখন প্রকাশ্য হয়ে উঠছে, মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ছে। সম্প্রতি একটি স্থানীয় নির্বাচনে বড় ব্যবধানে পিটিআই জয়লাভ করেছে। অথচ নির্বাচনী ওই এলাকাটিতে দলটি কখনোই এত শক্তিশালী ছিল না।
পাকিস্তানের রাজনীতি বিশ্লেষক ইরফান খান মনে করেন, প্রতিষ্ঠানবিরোধী অবস্থান পাকিস্তানে খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়।
ফাতিমাসহ অসংখ্য পিটিআই সমর্থক দাবি করেছেন, পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনে তাঁরা ইমরান খান ও তাঁর দলকেই ভোট দেবেন। একই মনোভাব দেখিয়েছেন নাহিদও। তিনি বলেন, ‘পুলিশি অভিযানে আমরা পিটিআইকে ত্যাগ করব না। ইমরান খান এবং দলের প্রতি আমাদের ভালোবাসা আরও শক্তিশালী হচ্ছে। আমরা তাঁদের সমর্থন দিয়ে যাব।’
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের নেতা ইমরান খানের ৩ বছর কারাদণ্ড হলে তাঁকে লাহোরের বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বর্তমানে পাঞ্জাবের অ্যাটক কারাগারে বন্দী আছেন তিনি। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানের কোথাও কোনো বড় ধরনের প্রতিবাদ সমাবেশের খবর পাওয়া যায়নি।
অথচ তিন মাস আগে গত ৯ মে ইমরান খান প্রথমবারের মতো গ্রেপ্তার হলে দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করেছিলেন তাঁর সমর্থকেরা। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে সামরিক কর্মকর্তাদের বাড়িঘরেও হামলা চালিয়েছিলেন তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিল বিভিন্ন সামরিক স্থাপনাও।
এ অবস্থায় কারাদণ্ড ঘোষণার পর ইমরানের গ্রেপ্তারকে সামনে রেখে বিক্ষোভ মোকাবিলা করার জন্য নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল দেশটির সরকার। বড় শহরগুলোতে উচ্চ সতর্ক অবস্থানে ছিল দেশটির পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। কিন্তু কোথাও কোনো বিক্ষোভ এবং বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়নি তাদের।
এমন শান্ত পরিস্থিতির দিকে আঙুল তুলে পাকিস্তানের শাসক দল এবং সামরিক বাহিনী প্রচার করছে যে, ইমরান খানের প্রতি সাধারণ মানুষের সমর্থন কমে গেছে।
তবে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি এবং সমর্থকেরা দাবি করছেন, আকস্মিক ক্র্যাকডাউনের মাধ্যমে জোর করে তাঁদের চুপ করিয়ে রাখা হয়েছে।
এমন নিশ্চুপ পরিস্থিতির কারণ জানতে উদ্যোগী হয় ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা বিবিসিও। এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানিয়েছে, গত মে মাসের পর থেকে ইমরানের সমর্থকদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা ছাড়াও তাঁর দলের কোনো কার্যক্রম নিয়ে খবর এমনকি তাঁর নাম প্রকাশেও গণমাধ্যমগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে শাসক দল।
মে মাসে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে ইমরান খানের কয়েক হাজার সমর্থককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে কৌশলগতভাবে পিটিআইকে অনেকাংশেই দুর্বল করে দেওয়া হয়েছে। স্বয়ং ইমরান খানের বিরুদ্ধেও দুই শতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পেতে অসংখ্য পিটিআই সদস্য নিশ্চুপ কিংবা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থামিয়ে দিয়েছেন।
পাকিস্তানের বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনীতি বিশ্লেষক আলি আকবর মনে করেন, ইমরান খানকে কারারুদ্ধ করার পর শুধু গ্রেপ্তারের ভয় নয়, বরং নেতৃত্বের অভাবেও বড় কোনো বিক্ষোভ করতে পারেনি পিটিআই।
পুরো নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফাতিমা নামে একজন পিটিআই সমর্থক জানিয়েছেন, দলের নেতাদের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান দেখে আতঙ্কে তিনি নিশ্চুপ হয়ে গেছেন। এমনকি অনলাইনেও কার্যক্রম থামিয়ে দিয়েছেন তিনি।
ফাতিমা জানান, তিনি প্রায় সময়ই টুইটারে দলের সমর্থনে নানা ধরনের পোস্ট এবং প্রচারণা চালান। কিন্তু কিছুদিন আগেই একটি অচেনা নম্বর থেকে তাঁকে ফোন করে সতর্ক করা হয়েছে। এতে তিনি ভীত হয়ে পড়েন এবং বাবা-মায়ের পরামর্শে পিটিআইয়ের সমর্থনে বেশ কিছু পোস্ট টুইটার থেকে তিনি মুছে ফেলেন।
পিটিআইয়ের আরেকজন সমর্থক বিবিসিকে জানান, বিক্ষোভ করার জন্য এখন যে-ই সামনে এগিয়ে আসবে, তাঁকেই গ্রেপ্তারের জন্য ওত পেতে আছে পুলিশ। এমন কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে তিনি নিজেকে বিপদে ফেলতে চাইছেন না।
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের পিটিআই কর্মী ও গৃহবধূ নাহিদ (ছদ্মনাম) জানান, দলের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তারের পর পরিবারের সদস্যরা তাঁকে কোনো ধরনের কার্যক্রমে অংশ নিতে দিচ্ছেন না।
নাহিদ জানান, গত বছর ক্ষমতা হারানোর পর থেকেই তিনি ইমরান খান ও তাঁর দলকে সমর্থন করতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু এই মুহূর্তে পুলিশের ভয়ে তিনি বাড়ি থেকেও বের হতে পারছেন না।
দলের আরেকজন কর্মী জানান, তিনি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাস করেন। কিন্তু মে মাসে ইমরানের গ্রেপ্তারের পর কে বা কারা তাঁদের আন্দোলনকে সহিংসতা এবং ধ্বংসের দিকে নিয়ে গেছে।
বিবিসিকে এভাবে অসংখ্য মানুষ জানিয়েছেন, প্রকাশ্যে না এলেও তাঁরা এখনো ইমরান খান এবং পিটিআইকে সমর্থন করেন। দেশটিতে ইমরানের প্রতি একটি ‘নীরব সমর্থন’ এখন প্রকাশ্য হয়ে উঠছে, মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ছে। সম্প্রতি একটি স্থানীয় নির্বাচনে বড় ব্যবধানে পিটিআই জয়লাভ করেছে। অথচ নির্বাচনী ওই এলাকাটিতে দলটি কখনোই এত শক্তিশালী ছিল না।
পাকিস্তানের রাজনীতি বিশ্লেষক ইরফান খান মনে করেন, প্রতিষ্ঠানবিরোধী অবস্থান পাকিস্তানে খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়।
ফাতিমাসহ অসংখ্য পিটিআই সমর্থক দাবি করেছেন, পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনে তাঁরা ইমরান খান ও তাঁর দলকেই ভোট দেবেন। একই মনোভাব দেখিয়েছেন নাহিদও। তিনি বলেন, ‘পুলিশি অভিযানে আমরা পিটিআইকে ত্যাগ করব না। ইমরান খান এবং দলের প্রতি আমাদের ভালোবাসা আরও শক্তিশালী হচ্ছে। আমরা তাঁদের সমর্থন দিয়ে যাব।’
ইসরায়েলি সংযুক্তিকরণকে বৈধতা দেওয়ায় এই মার্কিন পরিকল্পনা অনেকের কাছে দুই-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য একটি বড় ধাক্কা এবং ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আশার ওপর গুরুতর আঘাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সৌদি কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে পূর্ববর্তী আন্তর্জাতিক চুক্তির আলোকে একটি ফিলিস্ত
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ধনকুবের ইলন মাস্কের সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা এখন তুঙ্গে। সমালোচকেরা বলছেন, বিভিন্ন সংবাদে মাস্ককে ট্রাম্প প্রশাসনের অন্যতম ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে দেখানো হচ্ছে। কিন্তু ট্রাম্প এক ঘোষণায় মাস্ককে এমন একটি কমিশনের সহ-প্রধান নিযুক্ত করেছেন, যে কমিশনের কার্যত কোনো ক্ষম
১৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের ছয়টি ক্ষেপণাস্ত্র সারা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও, রাশিয়ার এ ধরনের আক্রমণকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে—যেমনটি ইসরায়েল উত্তর গাজাকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে হয়েছে।
৬ দিন আগেট্রাম্প ফিরে আসায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের ধারাবাহিকতাই বজায় থাকতে পারে, সামান্য কিছু পরিবর্তন নিয়ে। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান পেছনের সারিতে থাকলেও বাংলাদেশ,
৬ দিন আগে