প্রতিনিধি, মহেশখালী (কক্সবাজার)
প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজারের মহেশখালীতে শতাধিক কাঁচা বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে শতাধিক দোকান। রাস্তাঘাট ভেঙ্গে অভ্যন্তরীণ গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থাও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসের ঘটনাও ঘটেছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যা থেকে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত টানা বর্ষণে উপজেলার হোয়ানক, কালারমারছড়া শাপলাপুর ইউনিয়নে এ ক্ষয়ক্ষতি হয়। এদিকে পাহাড়ি এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা সরেজমিনে পরিদর্শন করে জানা গেছে, এ উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হোয়ানক ইউনিয়নের কালাগাজির পাড়া ও হরিয়ার ছড়া গ্রামের মানুষ। দুটি গ্রামেই শতাধিক বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে।
কালাগাজির পাড়া বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হামিদুল ইসলাম জানান, সোমবার রাতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে ছড়ার বাঁধ ভেঙ্গে কালাগাজির পাড়া ও হরিয়ার ছড়ার শতাধিক কাঁচা বাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে। রাস্তাঘাট ভেঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়েছে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
স্থানীয় বাসিন্দা আরিফুর রহমান অভিযোগ করেন, হরিয়ারছড়া এলাকায় উলাখালি, হরিনাদিয়া ও বড়ঘোনা নামক ৩টি চিংড়ি প্রজেক্টের স্লুইস গেইট বন্ধ থাকার কারণ দুই গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান বলেন, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে হোয়ানক ও কালারমারছড়া ইউনিয়নে বেশকিছু বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট ভেঙে গেছে। মাননীয় সাংসদসহ আমরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছি। স্থানীয় চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের সহায়তা করা হবে।
প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজারের মহেশখালীতে শতাধিক কাঁচা বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে শতাধিক দোকান। রাস্তাঘাট ভেঙ্গে অভ্যন্তরীণ গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থাও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসের ঘটনাও ঘটেছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যা থেকে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত টানা বর্ষণে উপজেলার হোয়ানক, কালারমারছড়া শাপলাপুর ইউনিয়নে এ ক্ষয়ক্ষতি হয়। এদিকে পাহাড়ি এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা সরেজমিনে পরিদর্শন করে জানা গেছে, এ উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হোয়ানক ইউনিয়নের কালাগাজির পাড়া ও হরিয়ার ছড়া গ্রামের মানুষ। দুটি গ্রামেই শতাধিক বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে।
কালাগাজির পাড়া বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হামিদুল ইসলাম জানান, সোমবার রাতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে ছড়ার বাঁধ ভেঙ্গে কালাগাজির পাড়া ও হরিয়ার ছড়ার শতাধিক কাঁচা বাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে। রাস্তাঘাট ভেঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়েছে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
স্থানীয় বাসিন্দা আরিফুর রহমান অভিযোগ করেন, হরিয়ারছড়া এলাকায় উলাখালি, হরিনাদিয়া ও বড়ঘোনা নামক ৩টি চিংড়ি প্রজেক্টের স্লুইস গেইট বন্ধ থাকার কারণ দুই গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান বলেন, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে হোয়ানক ও কালারমারছড়া ইউনিয়নে বেশকিছু বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট ভেঙে গেছে। মাননীয় সাংসদসহ আমরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছি। স্থানীয় চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের সহায়তা করা হবে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন..
১১ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বলেশ্বর ও ভৈরব নদীর তীর দীর্ঘদিন পর পরিষ্কার করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে কচুয়া জিরো পয়েন্ট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
১৭ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়তে থাকবে। তাই দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
৩৮ মিনিট আগেভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
৪২ মিনিট আগে