মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
মাহে রমজান ও তীব্র দাবদাহে মাসখানেক ধরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ছিল পর্যটকশূন্য। এতে হোটেল- মোটেল, রেস্তোরাঁ ও পর্যটকনির্ভর ব্যবসা-বাণিজ্যেও অচলাবস্থা বিরাজ করছিল। সৈকতজুড়েই ছিল শুধু সুনসান নীরবতা। এবার এই নীরবতা ভাঙার তোড়জোর শুরু হয়েছে। কক্সবাজার। লাখো পর্যটককে বরণ করে নিতে নতুন করে সাজানো হচ্ছে পর্যটননগরীকে। হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ।
পাশাপাশি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকাররা নতুন উদ্যমে প্রস্তুতি নিচ্ছে। কদিনের কোলাহলমুক্ত সৈকতে ঢেউয়ের গর্জন ও বালিয়াড়ির বুকে ডালপালা ছড়ানো সাগরলতাও যেন পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
একসঙ্গে পাহাড়, সমুদ্র, নদী, ছড়া, ঝিরি-ঝরনার মেলবন্ধনে প্রকৃতির অপরূপ সব সৌন্দর্য দেখার সুযোগ শুধু কক্সবাজারেই রয়েছে। তাই বিশেষ দিন ও সরকারি ছুটিতে মানুষ বেড়ানোর জন্য এখানেই ছুটে আসে।
গত দুই বছর করোনা সংক্রমণের কারণে সাড়ে ৯ মাস বন্ধ ছিল দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র। এই সময়ে দুই ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায়ও ছিল বিধিনিষেধের আওতায়। দুই বছর পর এবারই করোনা-পরবর্তী ঈদ উদ্যাপন হবে সমুদ্রসৈকতে। এতে পর্যটন ব্যবসায়ীরা লাখো পর্যটক সমাগমের আশা করছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত বছরের ১৯ আগস্ট করোনার বিধিনিষেধ শিথিল করে সমুদ্রসৈকত পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। তবে এই সময়ে কয়েকটি নেতিবাচক ঘটনায় ছেদ পড়ে এই শিল্পে। পর্যটকদের হয়রানি রোধ ও সেবা নিশ্চিতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আজ শুক্রবার থেকে টানা ছয় দিন বন্ধ পড়ছে। এর মধ্যে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২ অথবা ৩ মে ঈদ পড়বে। এর আগের দিন মে দিবসের বন্ধ রয়েছে। সব মিলিয়ে আগামী বুধবার পর্যন্ত সরকারি ছুটি রয়েছে। এরপর বৃহস্পতিবার এক দিন খোলার পর আবার দুই দিনের সাপ্তাহিক ছুটি। এই হিসেবে এবারের ঈদেই টানা ছুটি পড়ছে। এই ছুটির দিনগুলোকেই পর্যটন ব্যবসায়ীরা এ বছরের মৌসুমের শেষ পর্যটক সমাগম মনে করছেন।
গত বুধবার হোটেল-মোটেল জোনের কলাতলী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্টগুলোতে চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ। রেস্তোরাঁগুলো সাজানো হচ্ছে নতুনভাবে।
কলাতলীর রোদেলা রেস্তোরাঁর পরিচালক মকবুল আহমেদ বলেন, ‘রমজান মাসে পর্যটক একেবারে শূন্যের পর্যায়ে ছিল। এ জন্য রেস্তোরাঁর কিছু ডেকোরেশন ও রং-চুনার কাজ করা হয়েছে।’
সৈকতের বালিয়াড়ির কিটকট (চেয়ার-ছাতা) ব্যবসায়ী মাহবুবুর রহমান জানান, মাস দেড়েক ধরে কর্মচারীর বেতনও জোগাড় করা যায়নি। এবার ঈদের ছুটিতে ব্যবসা ভালো হবে বলে আশা করছেন তিনি।
লাবণী পয়েন্টের জেলা পরিষদের মার্কেটের শামুক-ঝিনুক ব্যবসায়ী আমান উল্লাহ বুধবার বিকেলে দোকানে ধুলোবালু পরিষ্কার করছেন। তাঁর মতো এই মার্কেটের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকাররা নিজেদের প্রতিষ্ঠানে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
কক্সবাজার শহরের পাঁচ তারকা মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ‘ইতিমধ্যে এসব হোটেলে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ রুম বুকিং হয়েছে। কিছু কিছু হোটেল পর্যটক টানতে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ ভাড়া ছাড় দিচ্ছে।
কক্সবাজার হোটেল মোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, শহরে ৫ শতাধিক হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্টে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজারের মতো পর্যটক থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। ইতিমধ্যে ৫০ শতাংশ রুম বুকিং হয়েছে। ঈদের আগে বাকি রুমগুলোও বুক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবুল কাসেম সিকদার আরও জানান, পর্যটকেরা অনলাইনে বুকিং দিয়ে এলেই সবচেয়ে ভালো। তখন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না।
কলাতলী মেরিন ড্রাইভ হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে রমজান মাসে ও গরমে পর্যটক কম থাকে। আমরা আশা করছি এবারের টানা ছুটিতে লাখো পর্যটকের সমাগম হবে। এ জন্য সবাই ভালো প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’ পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সেবার বিষয়টি আরও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘পর্যটকের নিরাপত্তা ও সেবায় সমুদ্রসৈকত ও পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল রয়েছে। ঈদের ছুটিতে ব্যাপক পর্যটকসমাগমের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে পুলিশ সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি সমুদ্রসৈকতে পর্যটকদের জন্য খাওয়ার পানি এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবাও দেওয়া হয়।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘এবারের ঈদে লম্বা ছুটি পড়ছে, তাই পর্যটকসমাগমও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে পর্যটকসংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে সমন্বয় করছি, যাতে পর্যটকেরা ভালো সেবা পান। হোটেলে-মোটেল ও রেস্তোরাঁয় যেন অতিরিক্ত টাকা আদায় করা না হয়, অন্যান্য ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধ এবং পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে সৈকতে এবং আশপাশের বিনোদন কেন্দ্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে থাকবে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
মাহে রমজান ও তীব্র দাবদাহে মাসখানেক ধরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ছিল পর্যটকশূন্য। এতে হোটেল- মোটেল, রেস্তোরাঁ ও পর্যটকনির্ভর ব্যবসা-বাণিজ্যেও অচলাবস্থা বিরাজ করছিল। সৈকতজুড়েই ছিল শুধু সুনসান নীরবতা। এবার এই নীরবতা ভাঙার তোড়জোর শুরু হয়েছে। কক্সবাজার। লাখো পর্যটককে বরণ করে নিতে নতুন করে সাজানো হচ্ছে পর্যটননগরীকে। হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ।
পাশাপাশি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকাররা নতুন উদ্যমে প্রস্তুতি নিচ্ছে। কদিনের কোলাহলমুক্ত সৈকতে ঢেউয়ের গর্জন ও বালিয়াড়ির বুকে ডালপালা ছড়ানো সাগরলতাও যেন পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
একসঙ্গে পাহাড়, সমুদ্র, নদী, ছড়া, ঝিরি-ঝরনার মেলবন্ধনে প্রকৃতির অপরূপ সব সৌন্দর্য দেখার সুযোগ শুধু কক্সবাজারেই রয়েছে। তাই বিশেষ দিন ও সরকারি ছুটিতে মানুষ বেড়ানোর জন্য এখানেই ছুটে আসে।
গত দুই বছর করোনা সংক্রমণের কারণে সাড়ে ৯ মাস বন্ধ ছিল দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র। এই সময়ে দুই ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায়ও ছিল বিধিনিষেধের আওতায়। দুই বছর পর এবারই করোনা-পরবর্তী ঈদ উদ্যাপন হবে সমুদ্রসৈকতে। এতে পর্যটন ব্যবসায়ীরা লাখো পর্যটক সমাগমের আশা করছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত বছরের ১৯ আগস্ট করোনার বিধিনিষেধ শিথিল করে সমুদ্রসৈকত পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। তবে এই সময়ে কয়েকটি নেতিবাচক ঘটনায় ছেদ পড়ে এই শিল্পে। পর্যটকদের হয়রানি রোধ ও সেবা নিশ্চিতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আজ শুক্রবার থেকে টানা ছয় দিন বন্ধ পড়ছে। এর মধ্যে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২ অথবা ৩ মে ঈদ পড়বে। এর আগের দিন মে দিবসের বন্ধ রয়েছে। সব মিলিয়ে আগামী বুধবার পর্যন্ত সরকারি ছুটি রয়েছে। এরপর বৃহস্পতিবার এক দিন খোলার পর আবার দুই দিনের সাপ্তাহিক ছুটি। এই হিসেবে এবারের ঈদেই টানা ছুটি পড়ছে। এই ছুটির দিনগুলোকেই পর্যটন ব্যবসায়ীরা এ বছরের মৌসুমের শেষ পর্যটক সমাগম মনে করছেন।
গত বুধবার হোটেল-মোটেল জোনের কলাতলী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্টগুলোতে চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ। রেস্তোরাঁগুলো সাজানো হচ্ছে নতুনভাবে।
কলাতলীর রোদেলা রেস্তোরাঁর পরিচালক মকবুল আহমেদ বলেন, ‘রমজান মাসে পর্যটক একেবারে শূন্যের পর্যায়ে ছিল। এ জন্য রেস্তোরাঁর কিছু ডেকোরেশন ও রং-চুনার কাজ করা হয়েছে।’
সৈকতের বালিয়াড়ির কিটকট (চেয়ার-ছাতা) ব্যবসায়ী মাহবুবুর রহমান জানান, মাস দেড়েক ধরে কর্মচারীর বেতনও জোগাড় করা যায়নি। এবার ঈদের ছুটিতে ব্যবসা ভালো হবে বলে আশা করছেন তিনি।
লাবণী পয়েন্টের জেলা পরিষদের মার্কেটের শামুক-ঝিনুক ব্যবসায়ী আমান উল্লাহ বুধবার বিকেলে দোকানে ধুলোবালু পরিষ্কার করছেন। তাঁর মতো এই মার্কেটের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকাররা নিজেদের প্রতিষ্ঠানে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
কক্সবাজার শহরের পাঁচ তারকা মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ‘ইতিমধ্যে এসব হোটেলে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ রুম বুকিং হয়েছে। কিছু কিছু হোটেল পর্যটক টানতে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ ভাড়া ছাড় দিচ্ছে।
কক্সবাজার হোটেল মোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, শহরে ৫ শতাধিক হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্টে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজারের মতো পর্যটক থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। ইতিমধ্যে ৫০ শতাংশ রুম বুকিং হয়েছে। ঈদের আগে বাকি রুমগুলোও বুক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবুল কাসেম সিকদার আরও জানান, পর্যটকেরা অনলাইনে বুকিং দিয়ে এলেই সবচেয়ে ভালো। তখন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না।
কলাতলী মেরিন ড্রাইভ হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে রমজান মাসে ও গরমে পর্যটক কম থাকে। আমরা আশা করছি এবারের টানা ছুটিতে লাখো পর্যটকের সমাগম হবে। এ জন্য সবাই ভালো প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’ পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সেবার বিষয়টি আরও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘পর্যটকের নিরাপত্তা ও সেবায় সমুদ্রসৈকত ও পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল রয়েছে। ঈদের ছুটিতে ব্যাপক পর্যটকসমাগমের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে পুলিশ সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি সমুদ্রসৈকতে পর্যটকদের জন্য খাওয়ার পানি এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবাও দেওয়া হয়।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘এবারের ঈদে লম্বা ছুটি পড়ছে, তাই পর্যটকসমাগমও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে পর্যটকসংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে সমন্বয় করছি, যাতে পর্যটকেরা ভালো সেবা পান। হোটেলে-মোটেল ও রেস্তোরাঁয় যেন অতিরিক্ত টাকা আদায় করা না হয়, অন্যান্য ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধ এবং পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে সৈকতে এবং আশপাশের বিনোদন কেন্দ্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে থাকবে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৪ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৫ ঘণ্টা আগে