আবু বকর ছিদ্দিক, পার্বত্য অঞ্চল থেকে
পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় দাপটের সঙ্গে প্রশাসন চালাচ্ছেন ২৯ নারী কর্মকর্তা। তাঁদের বেশির ভাগই প্রশাসন ক্যাডার পদে নিয়োগপ্রাপ্ত। মাঠপর্যায়ের এসব নারী কর্মকর্তার অনেকে দায়িত্ব পালনের জন্য পাচ্ছেন সরকারি শুদ্ধাচার পুরস্কারও।
জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন নারী কর্মকর্তারা। পার্বত্য তিন জেলার ২৬টি উপজেলার মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নয়জন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছয়, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করছেন সাত নারী। এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন তিন নারী কর্মকর্তা। পার্বত্য তিন জেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে ও জেলার তথ্য বাতায়ন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নারী কর্মকর্তাদের প্রসঙ্গে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে নারী কর্মকর্তারা পুরুষের পাশাপাশি সমানতালে কাজ করছেন। বান্দরবানের প্রত্যন্ত উপজেলা নানিয়ারচরসহ বিভিন্ন উপজেলায় দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন।’
প্রায় দেড় বছর ধরে বান্দরবানে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জেরিন আখতার বিপিএম। বিসিএস ২৪ ব্যাচের সদস্য এই কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম যখন বদলি হয়ে বান্দরবানে আসি, তখন অনেকে বলেছেন আমি নারী, কেমন, পারব কি না! এখন ভালোভাবেই পারছি। বান্দরবান জেলা প্রশাসকও একজন নারী। পার্বত্য এলাকায়ও সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছেন নারীরা।’
বান্দরবান জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন ইয়ামিন পারভীন তিবরীজি। বিসিএস ২২ ব্যাচের এই কর্মকর্তা চলতি বছরের জানুয়ারিতে এ দায়িত্ব নেন। এ জেলায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের (এডিএম) দায়িত্বে আছেন সুরাইয়া আক্তার সুইটি। পাশাপাশি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (উন্নয়ন) দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
রাঙামাটিতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) দায়িত্বে আছেন শিল্পী রানী রায়। দুই বছর ধরে এ দায়িত্ব পালন করছেন বিসিএস ২৮ ব্যাচের ওই কর্মকর্তা। জেলা পর্যায়ে তিন নারী কর্মকর্তার মধ্যে প্রায় চার বছর ধরে রাঙামাটিতে জেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দায়িত্বে আছেন সুমাইয়া নাজনীন। পাশাপাশি বান্দরবান জেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন বিসিএস ৩০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা।
এ ছাড়া প্রায় পাঁচ বছর ধরে খাগড়াছড়ি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন ফাতেমা মেহের ইয়াসমিন। একইভাবে দুই বছর ধরে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দায়িত্বে আছেন বিসিএস ৩৪ ব্যাচের কানিজ জাহান বিন্দু।
রাঙামাটি জেলার ইউএনওদের মধ্যে কাউখালী উপজেলার দায়িত্বে আছেন বিসিএস ২৮ ব্যাচের ক্যাডার নাজমুন আরা সুলতানা। কাপ্তাইয়ে এক বছর ধরে ওই পদে থাকা মুনতাসি জাহান বিসিএস ৩১ ব্যাচের সদস্য। জেলার প্রত্যন্ত উপজেলা নানিয়ারচরে প্রায় দেড় বছর ধরে ইউএনও পদে আছেন শিউলি রহমান তিন্নী। সেখান থেকেই দায়িত্বের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি জেলায় শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন।
একইভাবে দুই বছর ধরে রাঙামাটি সদরের ইউএনও ফাতেমা তুজ জোহরা উপমা। বিসিএস ৩০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা গত বছর সরকারের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমাদের তেমন কোনো অসুবিধা হয় না। পার্বত্য এলাকা হলেও আমাদের ভালো লাগে।’
খাগড়াছড়ির নয় উপজেলার চারটিতেই ইউএনও পদে নারী কর্মকর্তারা। মানিকছড়ি উপজেলায় তামান্না মাহমুদ, মাটিরাঙ্গায় তৃলা দেব, প্রত্যন্ত মহালছড়িতে জোবাইদা আক্তার ও খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় মাহফুজা মতিন দক্ষতার সঙ্গে ইউএনওর দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া বান্দরবানের প্রত্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়িতে ইউএনওর দায়িত্ব পালন করছেন সাদিয়া আফরিন কচি।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) পদে দায়িত্বে থাকা নারী কর্মকর্তারা হলেন বান্দরবান সদর উপজেলায় তাসনীম জাহান। খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় রাবেয়া আসফার সায়মা, দীঘিনালায় গাজালা পারভীন রুহি, মাটিরাঙ্গায় ফারজানা আক্তার ববি, মহালছড়িতে তাহামিনা আফরোজ ভূঁইয়া, রামগড়ে শিরিন আক্তার।
পার্বত্য তিন জেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সাত নারী। তাদের মধ্যে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রুম্পা ঘোষ রেকর্ডরুম, ব্যবসা–বাণিজ্য শাখা ও পারমিট শাখা দেখতেন। সম্প্রতি তিনি বদলি হয়েছেন। বর্তমানে সাধারণ শাখা ও মিডিয়া সেলের দায়িত্বে আছেন শানজিদা মুস্তারী। জেলার রাজস্ব, আইটিসি ও করোনা শাখার দায়িত্বে লাইলাতুল হোসেন; লাইব্রেরি, তথ্য ও অভিযোগ শাখায় শ্রাবণী বিশ্বাস। প্রোগ্রামারের দায়িত্ব পালন করছেন শিমুল ভৌমিক।
একইভাবে বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেভিনিউ মুন্সিখানা ও ভূমি অধিগ্রহণ শাখার দায়িত্ব পালন করেন তাজমিন আলম তুলি। রেজওয়ানা চৌধুরী আছেন জেনারেল সার্টিফিকেট, শিক্ষা ও কল্যাণ শাখার দায়িত্বে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় দাপটের সঙ্গে প্রশাসন চালাচ্ছেন ২৯ নারী কর্মকর্তা। তাঁদের বেশির ভাগই প্রশাসন ক্যাডার পদে নিয়োগপ্রাপ্ত। মাঠপর্যায়ের এসব নারী কর্মকর্তার অনেকে দায়িত্ব পালনের জন্য পাচ্ছেন সরকারি শুদ্ধাচার পুরস্কারও।
জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন নারী কর্মকর্তারা। পার্বত্য তিন জেলার ২৬টি উপজেলার মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নয়জন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছয়, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করছেন সাত নারী। এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন তিন নারী কর্মকর্তা। পার্বত্য তিন জেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে ও জেলার তথ্য বাতায়ন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নারী কর্মকর্তাদের প্রসঙ্গে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে নারী কর্মকর্তারা পুরুষের পাশাপাশি সমানতালে কাজ করছেন। বান্দরবানের প্রত্যন্ত উপজেলা নানিয়ারচরসহ বিভিন্ন উপজেলায় দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন।’
প্রায় দেড় বছর ধরে বান্দরবানে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জেরিন আখতার বিপিএম। বিসিএস ২৪ ব্যাচের সদস্য এই কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম যখন বদলি হয়ে বান্দরবানে আসি, তখন অনেকে বলেছেন আমি নারী, কেমন, পারব কি না! এখন ভালোভাবেই পারছি। বান্দরবান জেলা প্রশাসকও একজন নারী। পার্বত্য এলাকায়ও সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছেন নারীরা।’
বান্দরবান জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন ইয়ামিন পারভীন তিবরীজি। বিসিএস ২২ ব্যাচের এই কর্মকর্তা চলতি বছরের জানুয়ারিতে এ দায়িত্ব নেন। এ জেলায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের (এডিএম) দায়িত্বে আছেন সুরাইয়া আক্তার সুইটি। পাশাপাশি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (উন্নয়ন) দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
রাঙামাটিতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) দায়িত্বে আছেন শিল্পী রানী রায়। দুই বছর ধরে এ দায়িত্ব পালন করছেন বিসিএস ২৮ ব্যাচের ওই কর্মকর্তা। জেলা পর্যায়ে তিন নারী কর্মকর্তার মধ্যে প্রায় চার বছর ধরে রাঙামাটিতে জেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দায়িত্বে আছেন সুমাইয়া নাজনীন। পাশাপাশি বান্দরবান জেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন বিসিএস ৩০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা।
এ ছাড়া প্রায় পাঁচ বছর ধরে খাগড়াছড়ি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন ফাতেমা মেহের ইয়াসমিন। একইভাবে দুই বছর ধরে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দায়িত্বে আছেন বিসিএস ৩৪ ব্যাচের কানিজ জাহান বিন্দু।
রাঙামাটি জেলার ইউএনওদের মধ্যে কাউখালী উপজেলার দায়িত্বে আছেন বিসিএস ২৮ ব্যাচের ক্যাডার নাজমুন আরা সুলতানা। কাপ্তাইয়ে এক বছর ধরে ওই পদে থাকা মুনতাসি জাহান বিসিএস ৩১ ব্যাচের সদস্য। জেলার প্রত্যন্ত উপজেলা নানিয়ারচরে প্রায় দেড় বছর ধরে ইউএনও পদে আছেন শিউলি রহমান তিন্নী। সেখান থেকেই দায়িত্বের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি জেলায় শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন।
একইভাবে দুই বছর ধরে রাঙামাটি সদরের ইউএনও ফাতেমা তুজ জোহরা উপমা। বিসিএস ৩০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা গত বছর সরকারের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমাদের তেমন কোনো অসুবিধা হয় না। পার্বত্য এলাকা হলেও আমাদের ভালো লাগে।’
খাগড়াছড়ির নয় উপজেলার চারটিতেই ইউএনও পদে নারী কর্মকর্তারা। মানিকছড়ি উপজেলায় তামান্না মাহমুদ, মাটিরাঙ্গায় তৃলা দেব, প্রত্যন্ত মহালছড়িতে জোবাইদা আক্তার ও খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় মাহফুজা মতিন দক্ষতার সঙ্গে ইউএনওর দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া বান্দরবানের প্রত্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়িতে ইউএনওর দায়িত্ব পালন করছেন সাদিয়া আফরিন কচি।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) পদে দায়িত্বে থাকা নারী কর্মকর্তারা হলেন বান্দরবান সদর উপজেলায় তাসনীম জাহান। খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় রাবেয়া আসফার সায়মা, দীঘিনালায় গাজালা পারভীন রুহি, মাটিরাঙ্গায় ফারজানা আক্তার ববি, মহালছড়িতে তাহামিনা আফরোজ ভূঁইয়া, রামগড়ে শিরিন আক্তার।
পার্বত্য তিন জেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সাত নারী। তাদের মধ্যে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রুম্পা ঘোষ রেকর্ডরুম, ব্যবসা–বাণিজ্য শাখা ও পারমিট শাখা দেখতেন। সম্প্রতি তিনি বদলি হয়েছেন। বর্তমানে সাধারণ শাখা ও মিডিয়া সেলের দায়িত্বে আছেন শানজিদা মুস্তারী। জেলার রাজস্ব, আইটিসি ও করোনা শাখার দায়িত্বে লাইলাতুল হোসেন; লাইব্রেরি, তথ্য ও অভিযোগ শাখায় শ্রাবণী বিশ্বাস। প্রোগ্রামারের দায়িত্ব পালন করছেন শিমুল ভৌমিক।
একইভাবে বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেভিনিউ মুন্সিখানা ও ভূমি অধিগ্রহণ শাখার দায়িত্ব পালন করেন তাজমিন আলম তুলি। রেজওয়ানা চৌধুরী আছেন জেনারেল সার্টিফিকেট, শিক্ষা ও কল্যাণ শাখার দায়িত্বে।
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
২ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৩ ঘণ্টা আগে