কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় ক্যারমবোর্ডে জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় ইনজামুল হক ভূঁইয়া (২৪) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাতে উপজেলার গোপিনাথপুর ইউনিয়নের হরিয়াবহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হাবিল খান বাদী হয়ে এবং মাসুদ খান বাদী হয়ে কসবা থানায় পৃথক পৃথক অভিযোগ দায়ের করেছেন।
আহতরে হলেন, হরিয়াবহ গ্রামের হাবিল খানের ছেলে আল আমিন, সাদ্দাম মিয়া, নুরু খার ছেলে শাহআলম মিয়া, শাহআলম মিয়ার ছেলে মিন্টু মিয়া ও সোহাগ মিয়া এবং হাবিল খানের মেয়ের জামাই রুবেল মিয়া। এদের মধ্যে গুরুতর আহত আল আমিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় এবং হাবিল খানের মেয়ের জামাই রুবেল মিয়াকে কুমিল্লায় আধুনিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার হরিয়াবহ গ্রামের রায়হান মিয়ার দোকানে ক্যারমবোর্ড জুয়া খেলা নিয়ে জাকির মেম্বার ও হাবিল খানের ছেলেদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে হাবিল খানের ছেলেরাসহ উভয় পক্ষই লোকজন রক্তাক্ত হন। তবে হাবিল খানের পরিবারের লোকজনই বেশি জখমপ্রাপ্ত হয়েছেন বলে জানায় স্থানীয়রা। স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে সংঘর্ষ থামলে আহতদের উদ্ধার করে কসবা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে পরিবারের লোকজন। পরে গ্রামের পল্লি চিকিৎসক মাসুদ খান আহতদের দেখতে আসলে আহত জাকির মেম্বারের ছেলে ইনজামুল হক মাসুদ খানকে আচমকা ছুরিকাঘাত করে মুখের ডান পাশে রক্তাক্ত জখম করে। এ ঘটনায় আহত মাসুদ খান হামলাকারীর বিরুদ্ধে কসবা থানায় মামলা দায়ের করেন। হরিয়াবহ গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে রায়হান মিয়ার দোকানে দীর্ঘদিন যাবৎ ক্যারমবোর্ডের মাধ্যমে জুয়া খেলা চলে আসছে বলে জানান স্থানীয়রা।
আহত মাসুদ খান বলেন, ‘সংঘর্ষের পর আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে আমি প্রতিবেশী হিসেবে রাতে উভয় পক্ষকেই দেখতে আসি। জরুরি বিভাবে আহতদের চিকিৎসা চলছিল। এ সময় পুলিশের উপস্থিতিতেই জাকির মেম্বারের ছেলে ইনজামুল হক আচমকা জরুরি বিভাবে চিকিৎসা কাজে ব্যবহৃত কাঁচি দিয়ে আমার ওপর আক্রমণ করে। আমাকে কেন হামলা করল কেন কিছুই জানি না। এ সময় পুলিশ হামলাকারী ইনজামুল হককে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। পরে গতকাল আমি তাঁকে আসামি করে থানায় অভিযোগ দায়ের করি।’
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার সকালে জানান, ক্যারমবোর্ড খেলাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ৭ জন আহত হয়। রাতে কসবা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আহতদের দেখতে আসা এক পল্লি চিকিৎসক হামলার শিকার হন। এ ঘটনায় হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় ক্যারমবোর্ডে জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় ইনজামুল হক ভূঁইয়া (২৪) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাতে উপজেলার গোপিনাথপুর ইউনিয়নের হরিয়াবহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হাবিল খান বাদী হয়ে এবং মাসুদ খান বাদী হয়ে কসবা থানায় পৃথক পৃথক অভিযোগ দায়ের করেছেন।
আহতরে হলেন, হরিয়াবহ গ্রামের হাবিল খানের ছেলে আল আমিন, সাদ্দাম মিয়া, নুরু খার ছেলে শাহআলম মিয়া, শাহআলম মিয়ার ছেলে মিন্টু মিয়া ও সোহাগ মিয়া এবং হাবিল খানের মেয়ের জামাই রুবেল মিয়া। এদের মধ্যে গুরুতর আহত আল আমিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় এবং হাবিল খানের মেয়ের জামাই রুবেল মিয়াকে কুমিল্লায় আধুনিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার হরিয়াবহ গ্রামের রায়হান মিয়ার দোকানে ক্যারমবোর্ড জুয়া খেলা নিয়ে জাকির মেম্বার ও হাবিল খানের ছেলেদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে হাবিল খানের ছেলেরাসহ উভয় পক্ষই লোকজন রক্তাক্ত হন। তবে হাবিল খানের পরিবারের লোকজনই বেশি জখমপ্রাপ্ত হয়েছেন বলে জানায় স্থানীয়রা। স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে সংঘর্ষ থামলে আহতদের উদ্ধার করে কসবা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে পরিবারের লোকজন। পরে গ্রামের পল্লি চিকিৎসক মাসুদ খান আহতদের দেখতে আসলে আহত জাকির মেম্বারের ছেলে ইনজামুল হক মাসুদ খানকে আচমকা ছুরিকাঘাত করে মুখের ডান পাশে রক্তাক্ত জখম করে। এ ঘটনায় আহত মাসুদ খান হামলাকারীর বিরুদ্ধে কসবা থানায় মামলা দায়ের করেন। হরিয়াবহ গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে রায়হান মিয়ার দোকানে দীর্ঘদিন যাবৎ ক্যারমবোর্ডের মাধ্যমে জুয়া খেলা চলে আসছে বলে জানান স্থানীয়রা।
আহত মাসুদ খান বলেন, ‘সংঘর্ষের পর আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে আমি প্রতিবেশী হিসেবে রাতে উভয় পক্ষকেই দেখতে আসি। জরুরি বিভাবে আহতদের চিকিৎসা চলছিল। এ সময় পুলিশের উপস্থিতিতেই জাকির মেম্বারের ছেলে ইনজামুল হক আচমকা জরুরি বিভাবে চিকিৎসা কাজে ব্যবহৃত কাঁচি দিয়ে আমার ওপর আক্রমণ করে। আমাকে কেন হামলা করল কেন কিছুই জানি না। এ সময় পুলিশ হামলাকারী ইনজামুল হককে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। পরে গতকাল আমি তাঁকে আসামি করে থানায় অভিযোগ দায়ের করি।’
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া আজ মঙ্গলবার সকালে জানান, ক্যারমবোর্ড খেলাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ৭ জন আহত হয়। রাতে কসবা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আহতদের দেখতে আসা এক পল্লি চিকিৎসক হামলার শিকার হন। এ ঘটনায় হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আগামী সংবিধান হতে হবে এই দেশের সমস্ত নাগরিককে সমান মর্যাদা দিয়ে। সেই নাগরিকের ধর্মীয় পরিচয় যা-ই হোক না কেন। ধর্মীয় পরিচয় কিংবা জাতিগত মর্যাদা দিয়ে নাগরিকের মর্যাদা ঠিক হবে না।
৩ মিনিট আগেরায়পুরার পেঁয়াজ খেতে কামরুজ্জামানের মরদেহ পাওয়া গেছে। বিদ্যুৎস্পৃষ্টের কোনো চিহ্ন না থাকায় মৃত্যুর কারণ নির্ধারণে তদন্ত চলছে।
১৩ মিনিট আগেনীলফামারী জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দীপক চক্রবর্তীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। আজ শনিবার তাকে আদালতে হাজির করা হলে শুনানি শেষে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে একটি শাটার গান দিয়ে একাই ২৮ রাউন্ড গুলি করেছিলেন যুবলীগ কর্মী তৌহিদুল ইসলাম ওরফে ফরিদ (৩২)। গতকাল শুক্রবার সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কামালনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে চান্দগাঁও থানা-পুলিশ।
২২ মিনিট আগে