মিনহাজ তুহিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চার বছর ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ দিচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গত চার বছরে অন্তত তিনবার আসন বরাদ্দের প্রক্রিয়া চললেও তা বাস্তবে রূপ নেয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক জ্যেষ্ঠ শিক্ষক ও প্রভোস্ট নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, হলে আসন বরাদ্দ দিলে ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে একটা চাপ থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটা নিতে চায় না বলে দীর্ঘদিন ধরে আসন বরাদ্দ দিচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ ২০১৭ সালের জুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ দেয় তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরীর প্রশাসন।
২০১৭ সালের পর ২০১৯ সালের মার্চে হলগুলোতে পুনরায় আসন বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি দিলে আবেদন ফরম কেনেন প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী। তবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তিন মাস পরে তৎকালীন উপাচার্যের মেয়াদ শেষ হলে উপাচার্যের দায়িত্ব পান অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর হলগুলোতে আসন বরাদ্দের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ উল্লেখ না করেই দুবার স্থগিত ঘোষণা করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বইয়ের হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ২৭ হাজার ৫৫০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ১১টি আবাসিক হল ও একটি হোস্টেলে আসন রয়েছে ৫ হাজার ৩০টি। যা মোট শিক্ষার্থীর মাত্র ১৮ দশমিক ২৫ শতাংশ।আসন বরাদ্দ বন্ধ থাকায় এই ১৮ শতাংশ আসনেও বৈধভাবে শিক্ষার্থীরা থাকতে পারছে না।
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নুর নবী রবিন বলেন, আমি দ্বিতীয় বর্ষে উঠে হলের ফরম পূরণ করছিলাম। কর্তৃপক্ষ কয়েক দফা তারিখ ঘোষণা করেও ভাইবা নেয়নি। তাই কিছুদিন অন্য হলে এক বড় ভাইয়ের রুমে, কিছুদিন কটেজে থাকতে হচ্ছে।
বাংলা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নেয়ামত উল্লাহ বলেন, তৃতীয় বর্ষ শেষ করে চতুর্থ বর্ষে পা দিচ্ছি শিগগিরই। কিন্তু হলের ক্যানটিনে পাতলা ডাল খাওয়া ছাড়া বিশেষ কোনো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শহীদ আব্দুর রব হলের প্রভোস্ট ড. রবিউল হাসান ভূইয়া বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খুললে দ্রুত সময়ের মধ্যে নতুন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে হলে আসন বরাদ্দ দেওয়া হবে।
রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আমাদের অনেক কাজ স্থবির হয়ে আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে বলেন, হল খোলার পর যেসব আসন খালি আছে, সেগুলো নোটিশ দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরাদ্দ দেওয়া হবে।
চার বছর ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ দিচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গত চার বছরে অন্তত তিনবার আসন বরাদ্দের প্রক্রিয়া চললেও তা বাস্তবে রূপ নেয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক জ্যেষ্ঠ শিক্ষক ও প্রভোস্ট নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, হলে আসন বরাদ্দ দিলে ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে একটা চাপ থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটা নিতে চায় না বলে দীর্ঘদিন ধরে আসন বরাদ্দ দিচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ ২০১৭ সালের জুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ দেয় তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরীর প্রশাসন।
২০১৭ সালের পর ২০১৯ সালের মার্চে হলগুলোতে পুনরায় আসন বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি দিলে আবেদন ফরম কেনেন প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী। তবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তিন মাস পরে তৎকালীন উপাচার্যের মেয়াদ শেষ হলে উপাচার্যের দায়িত্ব পান অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর হলগুলোতে আসন বরাদ্দের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ উল্লেখ না করেই দুবার স্থগিত ঘোষণা করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বইয়ের হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ২৭ হাজার ৫৫০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ১১টি আবাসিক হল ও একটি হোস্টেলে আসন রয়েছে ৫ হাজার ৩০টি। যা মোট শিক্ষার্থীর মাত্র ১৮ দশমিক ২৫ শতাংশ।আসন বরাদ্দ বন্ধ থাকায় এই ১৮ শতাংশ আসনেও বৈধভাবে শিক্ষার্থীরা থাকতে পারছে না।
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নুর নবী রবিন বলেন, আমি দ্বিতীয় বর্ষে উঠে হলের ফরম পূরণ করছিলাম। কর্তৃপক্ষ কয়েক দফা তারিখ ঘোষণা করেও ভাইবা নেয়নি। তাই কিছুদিন অন্য হলে এক বড় ভাইয়ের রুমে, কিছুদিন কটেজে থাকতে হচ্ছে।
বাংলা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নেয়ামত উল্লাহ বলেন, তৃতীয় বর্ষ শেষ করে চতুর্থ বর্ষে পা দিচ্ছি শিগগিরই। কিন্তু হলের ক্যানটিনে পাতলা ডাল খাওয়া ছাড়া বিশেষ কোনো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শহীদ আব্দুর রব হলের প্রভোস্ট ড. রবিউল হাসান ভূইয়া বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খুললে দ্রুত সময়ের মধ্যে নতুন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে হলে আসন বরাদ্দ দেওয়া হবে।
রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আমাদের অনেক কাজ স্থবির হয়ে আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে বলেন, হল খোলার পর যেসব আসন খালি আছে, সেগুলো নোটিশ দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরাদ্দ দেওয়া হবে।
নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৬ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
১৬ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে