পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পটিয়া হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতার মাহফিলের ব্যানারে চেয়ারম্যানের নাম না থাকা নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুর ৩টার দিকে হাইদগাঁও ইউনিয়নের একটি কমিউনিটি সেন্টারে ঘটনাটি ঘটে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর।
সংঘর্ষ চলাকালে হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহকে গাছে বেঁধে মেরে রক্তাক্ত করা হয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তাঁর অনুসারীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় পরে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিলের ব্যানারে নিজের নাম না থাকায় অনুষ্ঠানস্থলে গিয়ে গালিগালাজ করে ব্যানার টেনে ছিঁড়ে ফেলেন ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হওয়া চেয়ারম্যান বিএম জসিম। আওয়ামী লীগ নেতা জিতেন কান্তি গুহের সঙ্গে এ নিয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান বিএম জসিমের লোকজন জিতেন কান্তি গুহকে মারতে মারতে টেনে হিঁচড়ে কমিউনিটি সেন্টারের বাইরে বের করে আনেন। তাঁকে মেরে রক্তাক্ত করা হয়। এরপর সড়কের পাশে গাছের সঙ্গে বেঁধে ফের মারধর করা হয়।
হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম জুলু জানান, বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ তাঁকে ইফতার মাহফিলে দাওয়াত দেননি। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ৩০-৪০ জন লোক নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে এসে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মাহমুদুল হক হাফেজসহ বিভিন্নজনকে গালাগালি করতে থাকেন। একপর্যায়ে ইন্দ্রজিৎ লিও নামের সাবেক একজন ইউপি সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা জিতেন কান্তি গুহকে ঘুষি মারেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা বাকি লোকজন জিতেন গুহকে টেনে হিঁচড়ে বাইরে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করে রক্তাক্ত করে।
হাইদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিএম জসিম প্রথমে এটিকে একটি বিছিন্ন ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, ‘এগুলো কোনো ঘটনা না। এরকম ঘটনা ঘটে থাকে। জিতেন কান্তি গুহের কাছে মানুষজন টাকা পাবে। তার জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। আমিও তার কাছে ২৫ লাখ টাকা পাব। ইউপি নির্বাচনে আমাকে চেয়ারম্যান বানিয়ে দিবেন বলে এ টাকা নিয়েছে। মানুষের কাছ থেকে মুজিব বর্ষের ঘর দিবে বলে, চাকরি দিবে বলে টাকা নিয়েছে। তারা সবাই আজকে পেয়ে সম্মিলিতভাবে তাকে মেরেছে। কারণ সে নির্বাচনের পর থেকেই এলাকায় আসেনি।’
ইফতার মাহফিলের ব্যানারে নাম নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটেছে— এ বিষয়ে জসিম বলেন, ‘সে নিজেকে পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি লিখেছে ব্যানারে। সে তো সহ-সভাপতি না। তার এ পদ পদবিটা কে দিয়েছে? জেলা আওয়ামী লীগ তাকে সহ-সভাপতি পদ পদবিটা দেয়নি। সে এভাবে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে পারে না। তাকে এ অথরিটি কে দিয়েছে? আমি ব্যানারটি সহকারে যেখানে যেখানে প্রয়োজন সেখানে যাব। প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সবখানে যাব।’
উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও হাইদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল হাসনাত মো. ফয়সাল বলেন, ‘বিএম জসিমতো আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হওয়া লোক। সে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ করতে গিয়ে দল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন। তিনি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিলে তাঁকে দাওয়াত দেওয়া কিংবা ব্যানারে নাম দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। দুপুরে আমাদের ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিল শুরুর মুহূর্তে তিনিসহ তাঁর ক্যাডার বাহিনীর লোকজন এসে হামলা চালিয়ে অনুষ্ঠানটি পণ্ড করেছে এবং আওয়ামী লীগ নেতা জিতেন কান্তি গুহকে মেরে গুরুতর আহত করেছে। এ ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে তিনি নাটক সাজিয়েছেন দেনা পাওনার হিসেবের।’
হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মাহফুজুল হক হাফেজ বলেন, ‘এ ঘটনাটি পূর্ব পরিকল্পিত। ইফতার মাহফিল শুরু হওয়ার আগ মুহূর্তে বিচ্ছিন্ন এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না।’
পটিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। এখনো পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাবেক সভাপতি ও পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহের ওপর হামলার প্রতিবাদে সভা ও বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে। আগামীকাল শনিবার দুপুর আড়াইটায় প্রেস ক্লাব চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।
এক বিবৃতিতে মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি লায়ন আশীষ কুমার ভট্টাচার্য্য ও সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল সেন উজ্জ্বল ন্যক্কারজনক এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
হাইদগাও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহের ওপর হামলাসহ সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আগামীকাল শনিবার দুপুর ১২টায় পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে পটিয়া কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে।
পটিয়া হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতার মাহফিলের ব্যানারে চেয়ারম্যানের নাম না থাকা নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুর ৩টার দিকে হাইদগাঁও ইউনিয়নের একটি কমিউনিটি সেন্টারে ঘটনাটি ঘটে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর।
সংঘর্ষ চলাকালে হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহকে গাছে বেঁধে মেরে রক্তাক্ত করা হয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তাঁর অনুসারীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় পরে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিলের ব্যানারে নিজের নাম না থাকায় অনুষ্ঠানস্থলে গিয়ে গালিগালাজ করে ব্যানার টেনে ছিঁড়ে ফেলেন ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হওয়া চেয়ারম্যান বিএম জসিম। আওয়ামী লীগ নেতা জিতেন কান্তি গুহের সঙ্গে এ নিয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান বিএম জসিমের লোকজন জিতেন কান্তি গুহকে মারতে মারতে টেনে হিঁচড়ে কমিউনিটি সেন্টারের বাইরে বের করে আনেন। তাঁকে মেরে রক্তাক্ত করা হয়। এরপর সড়কের পাশে গাছের সঙ্গে বেঁধে ফের মারধর করা হয়।
হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম জুলু জানান, বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ তাঁকে ইফতার মাহফিলে দাওয়াত দেননি। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ৩০-৪০ জন লোক নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে এসে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মাহমুদুল হক হাফেজসহ বিভিন্নজনকে গালাগালি করতে থাকেন। একপর্যায়ে ইন্দ্রজিৎ লিও নামের সাবেক একজন ইউপি সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা জিতেন কান্তি গুহকে ঘুষি মারেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা বাকি লোকজন জিতেন গুহকে টেনে হিঁচড়ে বাইরে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করে রক্তাক্ত করে।
হাইদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিএম জসিম প্রথমে এটিকে একটি বিছিন্ন ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, ‘এগুলো কোনো ঘটনা না। এরকম ঘটনা ঘটে থাকে। জিতেন কান্তি গুহের কাছে মানুষজন টাকা পাবে। তার জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। আমিও তার কাছে ২৫ লাখ টাকা পাব। ইউপি নির্বাচনে আমাকে চেয়ারম্যান বানিয়ে দিবেন বলে এ টাকা নিয়েছে। মানুষের কাছ থেকে মুজিব বর্ষের ঘর দিবে বলে, চাকরি দিবে বলে টাকা নিয়েছে। তারা সবাই আজকে পেয়ে সম্মিলিতভাবে তাকে মেরেছে। কারণ সে নির্বাচনের পর থেকেই এলাকায় আসেনি।’
ইফতার মাহফিলের ব্যানারে নাম নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটেছে— এ বিষয়ে জসিম বলেন, ‘সে নিজেকে পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি লিখেছে ব্যানারে। সে তো সহ-সভাপতি না। তার এ পদ পদবিটা কে দিয়েছে? জেলা আওয়ামী লীগ তাকে সহ-সভাপতি পদ পদবিটা দেয়নি। সে এভাবে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে পারে না। তাকে এ অথরিটি কে দিয়েছে? আমি ব্যানারটি সহকারে যেখানে যেখানে প্রয়োজন সেখানে যাব। প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সবখানে যাব।’
উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও হাইদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল হাসনাত মো. ফয়সাল বলেন, ‘বিএম জসিমতো আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হওয়া লোক। সে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ করতে গিয়ে দল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন। তিনি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিলে তাঁকে দাওয়াত দেওয়া কিংবা ব্যানারে নাম দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। দুপুরে আমাদের ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিল শুরুর মুহূর্তে তিনিসহ তাঁর ক্যাডার বাহিনীর লোকজন এসে হামলা চালিয়ে অনুষ্ঠানটি পণ্ড করেছে এবং আওয়ামী লীগ নেতা জিতেন কান্তি গুহকে মেরে গুরুতর আহত করেছে। এ ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে তিনি নাটক সাজিয়েছেন দেনা পাওনার হিসেবের।’
হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মাহফুজুল হক হাফেজ বলেন, ‘এ ঘটনাটি পূর্ব পরিকল্পিত। ইফতার মাহফিল শুরু হওয়ার আগ মুহূর্তে বিচ্ছিন্ন এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না।’
পটিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। এখনো পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাবেক সভাপতি ও পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহের ওপর হামলার প্রতিবাদে সভা ও বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে। আগামীকাল শনিবার দুপুর আড়াইটায় প্রেস ক্লাব চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।
এক বিবৃতিতে মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি লায়ন আশীষ কুমার ভট্টাচার্য্য ও সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল সেন উজ্জ্বল ন্যক্কারজনক এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
হাইদগাও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহের ওপর হামলাসহ সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আগামীকাল শনিবার দুপুর ১২টায় পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে পটিয়া কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন..
১৭ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বলেশ্বর ও ভৈরব নদের তীর দীর্ঘদিন পর পরিষ্কার করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে কচুয়া জিরো পয়েন্ট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
২৩ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়তে থাকবে। তাই দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
১ ঘণ্টা আগেভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে