ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সদরে ইমারত আইন না মেনে ভবন নির্মাণ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সোহেল রানা। গতকাল (শনিবার) ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা জানান।
স্ট্যাটাসে ইউএনও বলেন, ‘ইদানীং লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, অনেকেই অপরিকল্পিত ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে উপজেলার নানা স্থানে বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন। উপজেলার অভ্যন্তরে বহুতল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে ভবনের নকশা দাখিলপূর্বক উপজেলা ইমারত/স্থাপনা নির্মাণ কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করতে হয়, যে অনুমোদন উপজেলা পরিষদ দিয়ে থাকে। অনুমোদন গ্রহণ না করে ইমারত নির্মাণ করা ইমারত নির্মাণ আইন, ১৯৫২ এর ৩ (১) ধারা ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালা, ১৯৯৬ এর ৩ উপবিধির লঙ্ঘন।’
‘উক্ত আইন লঙ্ঘন করে ইমারত নির্মাণ কার্যক্রম চালিয়ে গেলে ইমারত নির্মাণ আইন, ১৯৫২ এর ১২ ধারা অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তির সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অন্যূন ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড হতে পারে। উক্ত আইনটি মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর তফসিলভুক্ত হওয়ায় মোবাইল কোর্টেও এই আইনের অধীনে অপরাধ বিচার্য হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে উপজেলা ইমারত/স্থাপনা নির্মাণ কমিটির সদস্য এবং ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একাধিক অপরিকল্পিত ও অননুমোদিত ইমারত নির্মাণকারীদের নকশা অনুমোদন করে ইমারত নির্মাণের জন্য নোটিশ প্রদান করেছেন। অপরিকল্পিতভাবে ভবন নির্মাণের ফলে সাধারণ মানুষকে নানা প্রকারের ভোগান্তি পোহাতে হয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সদর ও আশপাশের এলাকাকে যানজট ও বসবাস উপযোগী করতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। অতীতে যারা ইমারত আইন না মেনে অপরিকল্পিতভাবে ভবন নির্মাণ করেছেন তাদের জন্য চলাচলের রাস্তা বের করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এসব ভবন ঝুঁকির কারণ হতে পারে। তাই এখন থেকে কেউ আইন অমান্য করলে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সদরে ইমারত আইন না মেনে ভবন নির্মাণ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সোহেল রানা। গতকাল (শনিবার) ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা জানান।
স্ট্যাটাসে ইউএনও বলেন, ‘ইদানীং লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, অনেকেই অপরিকল্পিত ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে উপজেলার নানা স্থানে বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন। উপজেলার অভ্যন্তরে বহুতল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে ভবনের নকশা দাখিলপূর্বক উপজেলা ইমারত/স্থাপনা নির্মাণ কমিটির অনুমোদন গ্রহণ করতে হয়, যে অনুমোদন উপজেলা পরিষদ দিয়ে থাকে। অনুমোদন গ্রহণ না করে ইমারত নির্মাণ করা ইমারত নির্মাণ আইন, ১৯৫২ এর ৩ (১) ধারা ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালা, ১৯৯৬ এর ৩ উপবিধির লঙ্ঘন।’
‘উক্ত আইন লঙ্ঘন করে ইমারত নির্মাণ কার্যক্রম চালিয়ে গেলে ইমারত নির্মাণ আইন, ১৯৫২ এর ১২ ধারা অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তির সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অন্যূন ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড হতে পারে। উক্ত আইনটি মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর তফসিলভুক্ত হওয়ায় মোবাইল কোর্টেও এই আইনের অধীনে অপরাধ বিচার্য হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে উপজেলা ইমারত/স্থাপনা নির্মাণ কমিটির সদস্য এবং ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একাধিক অপরিকল্পিত ও অননুমোদিত ইমারত নির্মাণকারীদের নকশা অনুমোদন করে ইমারত নির্মাণের জন্য নোটিশ প্রদান করেছেন। অপরিকল্পিতভাবে ভবন নির্মাণের ফলে সাধারণ মানুষকে নানা প্রকারের ভোগান্তি পোহাতে হয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সদর ও আশপাশের এলাকাকে যানজট ও বসবাস উপযোগী করতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। অতীতে যারা ইমারত আইন না মেনে অপরিকল্পিতভাবে ভবন নির্মাণ করেছেন তাদের জন্য চলাচলের রাস্তা বের করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এসব ভবন ঝুঁকির কারণ হতে পারে। তাই এখন থেকে কেউ আইন অমান্য করলে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
রায়পুরার পেঁয়াজ খেতে কামরুজ্জামানের মরদেহ পাওয়া গেছে। বিদ্যুৎস্পৃষ্টের কোনো চিহ্ন না থাকায় মৃত্যুর কারণ নির্ধারণে তদন্ত চলছে।
১১ মিনিট আগেনীলফামারী জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দীপক চক্রবর্তীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। আজ শনিবার তাকে আদালতে হাজির করা হলে শুনানি শেষে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
১২ মিনিট আগেচট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে একটি শাটার গান দিয়ে একাই ২৮ রাউন্ড গুলি করেছিলেন যুবলীগ কর্মী তৌহিদুল ইসলাম ওরফে ফরিদ (৩২)। গতকাল শুক্রবার সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কামালনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে চান্দগাঁও থানা-পুলিশ।
২০ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট ছাত্র–জনতার বিজয় মিছিল চলাকালে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে স্বামী আল-আমিন মিয়া (৩৪) নিহত হয়েছেন বলে উল্লেখ করে গত ২৪ অক্টোবর কুলসুম ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন। পরে ৮ নভেম্বর তা আশুলিয়া থানায় এজাহারভুক্ত করা হয়।
৩০ মিনিট আগে