চাঁদপুর প্রতিনিধি
নিজেকে ‘স্যার’ না বলতে অনুরোধ জানিয়েছেন চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কুদ্দুছ। গতকাল শুক্রবার উত্তর উপজেলা পরিষদের কার্যালয়ের সামনে ‘স্যার’ না ডাকার জন্য অনুরোধ জানিয়ে নোটিশ সাঁটিয়ে দেন তিনি। বিষয়টি ফেসবুকে পোস্ট করার পর প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।
উত্তর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নোটিশের মাধ্যমে ‘স্যার’ না ডাকার জন্য সাধারণ জনগণকে অনুরোধ করেন। নোটিশে তিনি লিখেন, ‘আসসালামু আলাইকুম, আমার নির্বাচনী এলাকার সকল জনগণকে বিনীত অনুরোধ করছি, দয়া করে আমাকে “স্যার” বলে সম্বোধন করবেন না। আমি আপনাদের ভাই, বন্ধু, আপনাদের সেবক এবং সেবক হয়েই থাকতে চাই।’
এ বিষয়ে আজ শনিবার কথা হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কুদ্দুসের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে আমার বাবার সময় থেকে চলাফেরা। একটা আবেগ কাজ করে আমাদের মাঝে। তারা যখন আমাকে “স্যার” বলে তখন নিজের কাছে বিব্রত বোধ হয়।’
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বলেন, ‘অনেকে হয়তো চিন্তা করতে পারেন যে আমি অনেক বড় একটা পদে আছি আমাকে স্যার বলা খুব দরকার। কিন্তু আসলে তা নয়, আমি আসলে জনগণের সেবক হিসেবে থাকতে চাই। জনগণের ভাই বন্ধু, কারো মামা, কারো কাকা হিসেবেই থাকতে চাই। কেউ স্যার বললে নিজের কাছে তখন ছোট মনে হয়। কারণ আমার এসব সাধারণ জনগণের সঙ্গেই বেড়ে ওঠা।’
এমএ কুদ্দুস বলেন, ‘কোনো ঘটনার কারণে আমার এই নোটিশ জারি নয়। সাম্প্রতিক ওই ঘটনা (রংপুরের ডিসি ও বেরোবি শিক্ষকের ঘটনা) ঘটার আরও অনেক আগেই আমি এই নোটিশ জারি করেছি। আমি চাই জনগণের সঙ্গে আমার ভালোবাসা সম্পর্কটা সব সময় অটুট থাকুক।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক উমর ফারুক ব্যক্তিগত কাজে রংপুরের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে জেলা প্রশাসককে ‘স্যার’ বলতে বাধ্য করায় তিনি অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনা ও সমালোচনা হয়।
নিজেকে ‘স্যার’ না বলতে অনুরোধ জানিয়েছেন চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কুদ্দুছ। গতকাল শুক্রবার উত্তর উপজেলা পরিষদের কার্যালয়ের সামনে ‘স্যার’ না ডাকার জন্য অনুরোধ জানিয়ে নোটিশ সাঁটিয়ে দেন তিনি। বিষয়টি ফেসবুকে পোস্ট করার পর প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।
উত্তর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নোটিশের মাধ্যমে ‘স্যার’ না ডাকার জন্য সাধারণ জনগণকে অনুরোধ করেন। নোটিশে তিনি লিখেন, ‘আসসালামু আলাইকুম, আমার নির্বাচনী এলাকার সকল জনগণকে বিনীত অনুরোধ করছি, দয়া করে আমাকে “স্যার” বলে সম্বোধন করবেন না। আমি আপনাদের ভাই, বন্ধু, আপনাদের সেবক এবং সেবক হয়েই থাকতে চাই।’
এ বিষয়ে আজ শনিবার কথা হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কুদ্দুসের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে আমার বাবার সময় থেকে চলাফেরা। একটা আবেগ কাজ করে আমাদের মাঝে। তারা যখন আমাকে “স্যার” বলে তখন নিজের কাছে বিব্রত বোধ হয়।’
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বলেন, ‘অনেকে হয়তো চিন্তা করতে পারেন যে আমি অনেক বড় একটা পদে আছি আমাকে স্যার বলা খুব দরকার। কিন্তু আসলে তা নয়, আমি আসলে জনগণের সেবক হিসেবে থাকতে চাই। জনগণের ভাই বন্ধু, কারো মামা, কারো কাকা হিসেবেই থাকতে চাই। কেউ স্যার বললে নিজের কাছে তখন ছোট মনে হয়। কারণ আমার এসব সাধারণ জনগণের সঙ্গেই বেড়ে ওঠা।’
এমএ কুদ্দুস বলেন, ‘কোনো ঘটনার কারণে আমার এই নোটিশ জারি নয়। সাম্প্রতিক ওই ঘটনা (রংপুরের ডিসি ও বেরোবি শিক্ষকের ঘটনা) ঘটার আরও অনেক আগেই আমি এই নোটিশ জারি করেছি। আমি চাই জনগণের সঙ্গে আমার ভালোবাসা সম্পর্কটা সব সময় অটুট থাকুক।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক উমর ফারুক ব্যক্তিগত কাজে রংপুরের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে জেলা প্রশাসককে ‘স্যার’ বলতে বাধ্য করায় তিনি অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনা ও সমালোচনা হয়।
ক্ষোভ প্রকাশ করে জাকির হোসেন বলেন, ‘এমন ছোট্ট সংযোগ সড়কে বিআরটিসির দোতলা বাসে কী করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে এল। সড়কের সামান্য ওপরে বৈদ্যুতিক তার। সেই তারে ছোট পরিবহন চলাচল যেখানে ঝুঁকিপূর্ণ। সেই সড়কে কী করে বিআরটিসির দোতলা বাস চলাচল করে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে
৬ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনা করে সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করতে দেওয়াসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এসব দাবি জানান তারা...
১৭ মিনিট আগেনিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৩৯ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগে