লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে অস্ত্র মামলায় জুয়েল চন্দ্র ওরফে জুয়েল রানা (২৭) নামে এক যুবকের ১৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দিন এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত যুবক নোয়াখালী চরজব্বার থানার চরবাটা গ্রামের কৃষ্ণ চন্দ্র দাসের ছেলে। পলাতক থাকায় রায়ের সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অস্ত্র মামলায় আসামি জুয়েল রানা আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। আদালত তাকে অস্ত্র আইনের ১৯ এ ধারায় ১০ বছর ও ১৯ এফ ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আদালত মো. সুজন (৩৩) নামে অপর আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। সুজন রামগতির চরগাজী গ্রামের নুরুল হকের ছেলে। মো. জুয়েল নামে মামলার আরেক আসামি অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তার মামলাটি বিচারের জন্য কিশোর আদালতে পাঠানো হয়।’
আদালত ও মামলা সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ১০ জানুয়ারি রাতে লক্ষ্মীপুরের রামগতির হাজিরহাট বাজার থেকে পুলিশ একটি একনলা দেশীয় বন্দুক ও নয়টি কার্তুজসহ জুয়েল রানা ও জুয়েলকে আটক করে।
পরে জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, অস্ত্রটি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর উদ্দেশে মো. সুজন নামে এক ব্যক্তি জুয়েলের কাছ থেকে অস্ত্র ভাড়া করেন। পরে নির্বাচন শেষে অস্ত্র নিয়ে যাওয়ার সময় তারা পুলিশের হাতে ধরা পড়েন।
এ ঘটনায় রামগতি থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল খায়ের বাদী হয়ে আটক দুজনসহ পলাতক সুজনকে আসামি করে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ১১ এপ্রিল থানার এসআই মামলাটি তদন্ত করে অভিযুক্ত জুয়েল ও সুজনের বিরুদ্ধে আদালতে তদন্ত চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দেন। অন্য আসামি জুয়েল অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় বিচারের জন্য পৃথক তদন্ত প্রতিবেদন কিশোর আদালতে দাখিল করা হয়।
লক্ষ্মীপুরে অস্ত্র মামলায় জুয়েল চন্দ্র ওরফে জুয়েল রানা (২৭) নামে এক যুবকের ১৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দিন এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত যুবক নোয়াখালী চরজব্বার থানার চরবাটা গ্রামের কৃষ্ণ চন্দ্র দাসের ছেলে। পলাতক থাকায় রায়ের সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অস্ত্র মামলায় আসামি জুয়েল রানা আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। আদালত তাকে অস্ত্র আইনের ১৯ এ ধারায় ১০ বছর ও ১৯ এফ ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আদালত মো. সুজন (৩৩) নামে অপর আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। সুজন রামগতির চরগাজী গ্রামের নুরুল হকের ছেলে। মো. জুয়েল নামে মামলার আরেক আসামি অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তার মামলাটি বিচারের জন্য কিশোর আদালতে পাঠানো হয়।’
আদালত ও মামলা সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ১০ জানুয়ারি রাতে লক্ষ্মীপুরের রামগতির হাজিরহাট বাজার থেকে পুলিশ একটি একনলা দেশীয় বন্দুক ও নয়টি কার্তুজসহ জুয়েল রানা ও জুয়েলকে আটক করে।
পরে জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, অস্ত্রটি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর উদ্দেশে মো. সুজন নামে এক ব্যক্তি জুয়েলের কাছ থেকে অস্ত্র ভাড়া করেন। পরে নির্বাচন শেষে অস্ত্র নিয়ে যাওয়ার সময় তারা পুলিশের হাতে ধরা পড়েন।
এ ঘটনায় রামগতি থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল খায়ের বাদী হয়ে আটক দুজনসহ পলাতক সুজনকে আসামি করে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ১১ এপ্রিল থানার এসআই মামলাটি তদন্ত করে অভিযুক্ত জুয়েল ও সুজনের বিরুদ্ধে আদালতে তদন্ত চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দেন। অন্য আসামি জুয়েল অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় বিচারের জন্য পৃথক তদন্ত প্রতিবেদন কিশোর আদালতে দাখিল করা হয়।
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৩০ মিনিট আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
১ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
২ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
২ ঘণ্টা আগে