পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়া, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া, বাঁশখালী উপজেলার প্রায় অর্ধশতাধিক গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে আগামীকাল সোমবার। মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা এই ঈদ উদ্যাপন করবেন। এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতিও শেষ করেছে দরবার শরীফ কর্তৃপক্ষ।
মির্জাখীল দরবার শরিফের মুখপাত্র শাহজাদা ড. মাওলানা মোহাম্মদ মকছুদুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যতম সুফি সাধক হজরত মাওলানা মোখলেছুর রহমান (রা.) দীর্ঘ ২০০ বছর আগে এ নিয়মের প্রবর্তন করেন। তাঁর মুরিদান সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা দীর্ঘ ২০০ বছর আগে থেকে সৌদি আরবের সময়ানুযায়ী এক দিন আগে থেকে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন। সে হিসেবে সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে। আর এ দরবার শরীফের মুরিদরা সৌদি আরবের সঙ্গে সংগতি রেখে একদিন আগে থেকে রোজা পালন শুরু করেছিলেন। সেই অনুযায়ী আজ রোববার তাঁদের ত্রিশটি রোজা পূর্ণ হবে।
সাতকানিয়ায় মির্জাখীল দরবার শরিফে ঈদের প্রধান নামাজের ইমামতি করবেন ড. মাওলানা মোহাম্মদ মকছুদুর রহমান।
মির্জাখীল দরবার শরিফের মুখপাত্র শাহজাদা ড. মাওলানা মোহাম্মদ মকছুদুর রহমান বলেন, সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে। দুই বছর পর করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় এবার ঈদ জামাতের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে দরবার শরীফের অনুসারীরা ঈদ জামাতে অংশ নিতে দরবারে আসবেন। সকাল ১০টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে সকল প্রস্তুতি।
এদিকে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দরবার শরীফের মুরিদরা ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য দরবার শরীফে চলে আসবেন।
গত দুই বছর করোনার কারণে তাদের বাইরের মুরিদদেরকে নিজ নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য বলা হয়েছিল। এমনকি তাদেরকে ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য দরবার শরীফে আসতে নিষেধও করা হয়েছিল।
মির্জারখীল দরবার শরীফ সূত্রে জানা যায়, সাতকানিয়ার মির্জারখীল, এওচিয়ার গাটিয়াডেঙ্গা, মাদার্শা, খাগরিয়ার মৈশামুড়া, পুরানগড়, চরতির সুইপুরা, চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হারালা, বাইনজুরি, কানাই মাদারি, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, জামিরজুরি, বাঁশখালীর কালিপুর, চাম্বল, শেখেরখীল, ছনুয়া, আনোয়ারার বরুমছড়া, তৈলারদ্বীপ, লোহাগাড়ার পুটিবিলা, কলাউজান, বড়হাতিয়া, এবং পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী, সন্দ্বীপ, রাউজান ও ফটিকছড়ির কয়েকটি গ্রামসহ চট্টগ্রামের অর্ধশতাধিক গ্রামের কিছু সংখ্যক মানুষ আগামী সোমবার ঈদ উল ফিতর উদ্যাপন করবেন।
এ ছাড়া পার্বত্য জেলা বান্দরবানের লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যাংছড়ি, কক্সবাজারের চকরিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও কুতুবদিয়ার কয়েকটি গ্রামে থাকা মির্জারখীল দরবার শরীফের মুরিদরাও আগামীকাল সোমবার ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করবেন।
মির্জারখীল দরবার শরীফের মাওলানা আবদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের মুরিদরা আগামীকাল সোমবার ঈদ উল ফিতর উদ্যাপন করবে। মির্জারখীলসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলার অন্তত অর্ধশতাধিক গ্রামে থাকা দরবার শরীফের মুরিদরাও একই সময়ে ঈদ পালন করবে। এ ছাড়াও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকা মির্জারখীল দরবার শরীফের মুরিদরা একই সময়ে ঈদ পালন করবে।’
মাওলানা আবদুর রহমান আরো জানান, অন্যান্য বছরের মতো মির্জারখীল ছাড়াও চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে থাকা অনেক মুরিদরা ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য দরবার শরীফে চলে আসবেন। দুই বছর পর মুরিদরা দরবারে এসে ঈদের জামাত আদায় করতে পারবেন।
যেসব স্থানে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে তাদের মধ্যে মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল, সোনাকানিয়া, গারাঙ্গিয়া ও গাটিয়াডাঙ্গা। লোহাগাড়া উপজেলার কলাউজান, বড়হাতিয়া, পুটিবিলা, চরম্বা ও চুনতি। বাঁশখালী উপজেলার জালিয়াপাড়া, ছনুয়া, মক্ষিরচর, চাম্বল, শেখেরখীল, ডোংরা। আনোয়ারা উপজেলার তৈলারদ্বীপ, বরুমচড়া, বাঁশখালীর কালিপুর। পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও, বাহুলী, ভেল্লাপাড়াসহ অর্ধ শতাধিক গ্রামের দুই লাখেরও বেশি মানুষ ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করবেন।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়া, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া, বাঁশখালী উপজেলার প্রায় অর্ধশতাধিক গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে আগামীকাল সোমবার। মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা এই ঈদ উদ্যাপন করবেন। এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতিও শেষ করেছে দরবার শরীফ কর্তৃপক্ষ।
মির্জাখীল দরবার শরিফের মুখপাত্র শাহজাদা ড. মাওলানা মোহাম্মদ মকছুদুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যতম সুফি সাধক হজরত মাওলানা মোখলেছুর রহমান (রা.) দীর্ঘ ২০০ বছর আগে এ নিয়মের প্রবর্তন করেন। তাঁর মুরিদান সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা দীর্ঘ ২০০ বছর আগে থেকে সৌদি আরবের সময়ানুযায়ী এক দিন আগে থেকে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন। সে হিসেবে সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে। আর এ দরবার শরীফের মুরিদরা সৌদি আরবের সঙ্গে সংগতি রেখে একদিন আগে থেকে রোজা পালন শুরু করেছিলেন। সেই অনুযায়ী আজ রোববার তাঁদের ত্রিশটি রোজা পূর্ণ হবে।
সাতকানিয়ায় মির্জাখীল দরবার শরিফে ঈদের প্রধান নামাজের ইমামতি করবেন ড. মাওলানা মোহাম্মদ মকছুদুর রহমান।
মির্জাখীল দরবার শরিফের মুখপাত্র শাহজাদা ড. মাওলানা মোহাম্মদ মকছুদুর রহমান বলেন, সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে। দুই বছর পর করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় এবার ঈদ জামাতের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে দরবার শরীফের অনুসারীরা ঈদ জামাতে অংশ নিতে দরবারে আসবেন। সকাল ১০টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে সকল প্রস্তুতি।
এদিকে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দরবার শরীফের মুরিদরা ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য দরবার শরীফে চলে আসবেন।
গত দুই বছর করোনার কারণে তাদের বাইরের মুরিদদেরকে নিজ নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য বলা হয়েছিল। এমনকি তাদেরকে ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য দরবার শরীফে আসতে নিষেধও করা হয়েছিল।
মির্জারখীল দরবার শরীফ সূত্রে জানা যায়, সাতকানিয়ার মির্জারখীল, এওচিয়ার গাটিয়াডেঙ্গা, মাদার্শা, খাগরিয়ার মৈশামুড়া, পুরানগড়, চরতির সুইপুরা, চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হারালা, বাইনজুরি, কানাই মাদারি, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, জামিরজুরি, বাঁশখালীর কালিপুর, চাম্বল, শেখেরখীল, ছনুয়া, আনোয়ারার বরুমছড়া, তৈলারদ্বীপ, লোহাগাড়ার পুটিবিলা, কলাউজান, বড়হাতিয়া, এবং পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী, সন্দ্বীপ, রাউজান ও ফটিকছড়ির কয়েকটি গ্রামসহ চট্টগ্রামের অর্ধশতাধিক গ্রামের কিছু সংখ্যক মানুষ আগামী সোমবার ঈদ উল ফিতর উদ্যাপন করবেন।
এ ছাড়া পার্বত্য জেলা বান্দরবানের লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যাংছড়ি, কক্সবাজারের চকরিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও কুতুবদিয়ার কয়েকটি গ্রামে থাকা মির্জারখীল দরবার শরীফের মুরিদরাও আগামীকাল সোমবার ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করবেন।
মির্জারখীল দরবার শরীফের মাওলানা আবদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের মুরিদরা আগামীকাল সোমবার ঈদ উল ফিতর উদ্যাপন করবে। মির্জারখীলসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলার অন্তত অর্ধশতাধিক গ্রামে থাকা দরবার শরীফের মুরিদরাও একই সময়ে ঈদ পালন করবে। এ ছাড়াও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকা মির্জারখীল দরবার শরীফের মুরিদরা একই সময়ে ঈদ পালন করবে।’
মাওলানা আবদুর রহমান আরো জানান, অন্যান্য বছরের মতো মির্জারখীল ছাড়াও চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে থাকা অনেক মুরিদরা ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য দরবার শরীফে চলে আসবেন। দুই বছর পর মুরিদরা দরবারে এসে ঈদের জামাত আদায় করতে পারবেন।
যেসব স্থানে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে তাদের মধ্যে মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল, সোনাকানিয়া, গারাঙ্গিয়া ও গাটিয়াডাঙ্গা। লোহাগাড়া উপজেলার কলাউজান, বড়হাতিয়া, পুটিবিলা, চরম্বা ও চুনতি। বাঁশখালী উপজেলার জালিয়াপাড়া, ছনুয়া, মক্ষিরচর, চাম্বল, শেখেরখীল, ডোংরা। আনোয়ারা উপজেলার তৈলারদ্বীপ, বরুমচড়া, বাঁশখালীর কালিপুর। পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও, বাহুলী, ভেল্লাপাড়াসহ অর্ধ শতাধিক গ্রামের দুই লাখেরও বেশি মানুষ ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করবেন।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন..
১৮ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বলেশ্বর ও ভৈরব নদের তীর দীর্ঘদিন পর পরিষ্কার করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে কচুয়া জিরো পয়েন্ট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
২৪ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়তে থাকবে। তাই দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
১ ঘণ্টা আগেভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে