বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর ৩২ জেলে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের হাতে আটক হয়েছেন বলে দাবি করেছেন এফভি সোনার মদিনা ট্রলারের মালিক। গত ৮ ফেব্রুয়ারি সাগরে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে পথ হারিয়ে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়লে জেলেদেরসহ ট্রলারটি আটক করে ভারতীয় কোস্ট গার্ড। এদিকে তাঁদের ফিরে পাওয়ার আকুতি জানিয়ে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন স্বজনেরা।
ভারতে আটককৃত বাঁশখালীর জেলেরা হলেন, শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর এলাকার ওমর মিয়ার ছেলে শাহ আলম, ওমর কাজীর ছেলে মো. ছাবের, আলী আকবরের ছেলে ছৈয়দুল আলম, ওমর কাজীর ছেলে হাবিবুর রহমান, মোস্তফা আলীর ছেলে কামাল হোসেন, হাবিব উল্লাহর ছেলে জিয়াউর রহমান, কামাল উদ্দীনের ছেলে দিদারুল আলম ও জয়নাল আবেদিন, মুহাম্মদ আলীর ছেলে নুর হোসেন, মুহাম্মদ আলীর ছেলে আজগর হোসেন, সিকান্দার আলীর ছেলে আলী আহমদ, মোস্তফা আলীর ছেলে জাফর আহমদ, মো. ইউসুফের ছেলে আকতার হোসেন, মুহাম্মদ হানিফের ছেলে কবির হোসেন, হাসান আলীর ছেলে আবুল হোসেন, আহছান আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম, ওমর কাজীর ছেলে জয়নাল উদ্দীন, আবুল কাশেমের ছেলে মাহমুদুল ইসলাম, আবুল কাশেমের ছেলে ওবাইদুল হক, আলী আহমদের ছেলে মো. আবদুল্লাহ, হারুনুর রশিদের ছেলে শামসুল আলম, নবী হোসেনের ছেলে সাদ্দাম হোসেন, শাহ আলমের ছেলে মো. ফারুক, আবদুল আজিজের ছেলে মো. জোনাইদ, লাল মিয়ার ছেলে আবদুল আজিজ, নুরুচ্ছফার ছেলে আহমদ নুর, ছৈয়দ নুরের ছেলে আরিফ উল্লাহ, আবদুস সালামের ছেলে হোসেন আহমদ, মোস্তফা আলীর ছেলে নুরুল আলম, নজির আহমদের ছেলে জসীম উদ্দীন, আমির আমজার ছেলে মো. ইয়াছিন।
বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর এলাকার নুরুল আবছারের মালিকানাধীন ৩২ জেলেসহ এফভি সোনার মদিনা নামের ফিশিং ট্রলারটি আটক করা হয়। আটককৃতরা বর্তমানে ভারতের দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানা ও নামখানা জেলহাজতে বন্দী আছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
সোনার মদিনা ফিশিং ট্রলারের মালিক নুরুল আবছার বলেন, ‘আমি গত ১৩ ফেব্রুয়ারি একটি ফোনকলের মাধ্যমে জানতে পারি আমার ট্রলারটি ৩২ জেলেসহ ভারতে আটক করা হয়েছে। এ বিষয় নিয়ে আমি বাঁশখালী থানায় ১৬ ফেব্রুয়ারি একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি। আমি আমার জেলেসহ ট্রলার ফেরত পেতে সরকারের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।’
শীলকূপের আমির হামজা বলেন, ‘আমার মৎস্যজীবী ছেলে ইয়াছিনসহ ৩২ জেলে ভুলবশত ভারতের জলসীমায় ঢুকে গেছে। আমরা দিনে এনে দিনে খাই। এই ছেলে ছাড়া আমরা অসহায়। আমরা আমাদের ছেলেদের ফেরত পেতে সরকারের সহযোগিতা চাই।’
রাশেদা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলে ভুলে ভারতের জলসীমায় ঢুকে গেছে। আমার বুকের ধনকে আমি ফিরে পেতে চাই।’
বাঁশখালী থানার ওসি মো. কামাল উদ্দীন জানান, এ ব্যাপারে বাঁশখালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি হয়েছে। বিস্তারিত খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী জানান, ভারতে আটক জেলেদের তালিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। পূর্ণাঙ্গ তালিকাটি হাতে পেলে তাদের ফিরিয়ে আনতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর ৩২ জেলে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের হাতে আটক হয়েছেন বলে দাবি করেছেন এফভি সোনার মদিনা ট্রলারের মালিক। গত ৮ ফেব্রুয়ারি সাগরে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে পথ হারিয়ে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়লে জেলেদেরসহ ট্রলারটি আটক করে ভারতীয় কোস্ট গার্ড। এদিকে তাঁদের ফিরে পাওয়ার আকুতি জানিয়ে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন স্বজনেরা।
ভারতে আটককৃত বাঁশখালীর জেলেরা হলেন, শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর এলাকার ওমর মিয়ার ছেলে শাহ আলম, ওমর কাজীর ছেলে মো. ছাবের, আলী আকবরের ছেলে ছৈয়দুল আলম, ওমর কাজীর ছেলে হাবিবুর রহমান, মোস্তফা আলীর ছেলে কামাল হোসেন, হাবিব উল্লাহর ছেলে জিয়াউর রহমান, কামাল উদ্দীনের ছেলে দিদারুল আলম ও জয়নাল আবেদিন, মুহাম্মদ আলীর ছেলে নুর হোসেন, মুহাম্মদ আলীর ছেলে আজগর হোসেন, সিকান্দার আলীর ছেলে আলী আহমদ, মোস্তফা আলীর ছেলে জাফর আহমদ, মো. ইউসুফের ছেলে আকতার হোসেন, মুহাম্মদ হানিফের ছেলে কবির হোসেন, হাসান আলীর ছেলে আবুল হোসেন, আহছান আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম, ওমর কাজীর ছেলে জয়নাল উদ্দীন, আবুল কাশেমের ছেলে মাহমুদুল ইসলাম, আবুল কাশেমের ছেলে ওবাইদুল হক, আলী আহমদের ছেলে মো. আবদুল্লাহ, হারুনুর রশিদের ছেলে শামসুল আলম, নবী হোসেনের ছেলে সাদ্দাম হোসেন, শাহ আলমের ছেলে মো. ফারুক, আবদুল আজিজের ছেলে মো. জোনাইদ, লাল মিয়ার ছেলে আবদুল আজিজ, নুরুচ্ছফার ছেলে আহমদ নুর, ছৈয়দ নুরের ছেলে আরিফ উল্লাহ, আবদুস সালামের ছেলে হোসেন আহমদ, মোস্তফা আলীর ছেলে নুরুল আলম, নজির আহমদের ছেলে জসীম উদ্দীন, আমির আমজার ছেলে মো. ইয়াছিন।
বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর এলাকার নুরুল আবছারের মালিকানাধীন ৩২ জেলেসহ এফভি সোনার মদিনা নামের ফিশিং ট্রলারটি আটক করা হয়। আটককৃতরা বর্তমানে ভারতের দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানা ও নামখানা জেলহাজতে বন্দী আছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
সোনার মদিনা ফিশিং ট্রলারের মালিক নুরুল আবছার বলেন, ‘আমি গত ১৩ ফেব্রুয়ারি একটি ফোনকলের মাধ্যমে জানতে পারি আমার ট্রলারটি ৩২ জেলেসহ ভারতে আটক করা হয়েছে। এ বিষয় নিয়ে আমি বাঁশখালী থানায় ১৬ ফেব্রুয়ারি একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি। আমি আমার জেলেসহ ট্রলার ফেরত পেতে সরকারের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।’
শীলকূপের আমির হামজা বলেন, ‘আমার মৎস্যজীবী ছেলে ইয়াছিনসহ ৩২ জেলে ভুলবশত ভারতের জলসীমায় ঢুকে গেছে। আমরা দিনে এনে দিনে খাই। এই ছেলে ছাড়া আমরা অসহায়। আমরা আমাদের ছেলেদের ফেরত পেতে সরকারের সহযোগিতা চাই।’
রাশেদা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলে ভুলে ভারতের জলসীমায় ঢুকে গেছে। আমার বুকের ধনকে আমি ফিরে পেতে চাই।’
বাঁশখালী থানার ওসি মো. কামাল উদ্দীন জানান, এ ব্যাপারে বাঁশখালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি হয়েছে। বিস্তারিত খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী জানান, ভারতে আটক জেলেদের তালিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। পূর্ণাঙ্গ তালিকাটি হাতে পেলে তাদের ফিরিয়ে আনতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
মাছ বিক্রেতার স্ত্রী তিনি। স্বামীর মাছ বিক্রির লাভের টাকায় টেনেটুনে দিন চলত। সংসারে অভাব লেগেই থাকত। নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা। একটা অভাব মিটলে, নতুন করে হাজির হতো আরেকটি। ধারদেনা করেই চলতে হতো।
৮ মিনিট আগেনীলফামারীর কিশোরগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলা করে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা মোখলেছুর রহমান বিমানকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে ২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। আজ শনিবার সকালে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত...
১৭ মিনিট আগেপাহাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর মাতৃভাষা হলো পাহাড়িয়া। এই ভাষায় কী-বোর্ড ডেভেলপ করেছে ফ্রেন্ডস অব এন্ডেঞ্জার্ড এথনিক ল্যাংগুয়েজেস (ফিল) নামের একটি সংগঠন। আজ শনিবার সকালে তাই রাজশাহীতে ‘মালত সাবা’ নামের এই কী-বোর্ডের উদ্বোধন করা হয়।
৩২ মিনিট আগেকলেজে পড়াশোনা করার সময় পপির সঙ্গে মহিন ইসলাম রিয়াদ নামের এক যুবকের পরিচয় ছিল। কিন্তু বিয়ের পর রিয়াদ পপির স্বামী মাহমুদের কাছে দাবি করে পপির সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল
৩৬ মিনিট আগে