কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে চরম নৈরাজ্য শুরু হয়েছিল। তখন রাজাকার ও আল বদরদের দৌরাত্ম্য বেড়ে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল নৈরাজ্য এবং রাজাকার আল বদরদের দৌরাত্ম্যের অবসান ঘটিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কসবা-আখাউড়া উপজেলা চাকরিজীবী অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভায় ভার্চ্যুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
চাকরিজীবীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ দেশ স্বাধীন না হলে তোমাদের চাকরির সুযোগ হতো না। তাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে তোমাদের বুকে ধারণ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’ চাকরিক্ষেত্রে আদবের সঙ্গে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে কসবা-আখাউড়ার মুখ উজ্জ্বল করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রতিটি চাকরিজীবীকে মা-বাবার প্রতি সঠিক দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান আইনমন্ত্রী। এ সময় কসবা-আখাউড়ার প্রায় ৩ হাজার বেকারকে চাকরি দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়ায় আইনমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান উপস্থিত চাকরিজীবীরা।
আইনমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী মো. আলাউদ্দিন বাবুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন—কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন, আখাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাসেম ভূইয়া, কসবা পৌরমেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম-আহ্বায়ক রুহুল আমিন ভূইয়া বকুল, আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাবেক কসবা পৌর মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি এমএ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম সরকার, উপজেলা ছাত্রলীগ আহ্বায়ক আফজাল হোসেন রিমন, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মানিক, আশরাফুল ইসলাম ও আখাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সাহাবুদ্দিন বেগ শাপলু প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে চাকরিজীবীদের পক্ষে বক্তব্য দেন—শরীফুল ইসলাম, জাফর আহাম্মদ, আরিফুর রহমান, আবদুল কাইয়ুম ও শাহীন মোল্লা প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য দেন বিচার বিভাগীয় কর্মচারী কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ অনিক।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে চরম নৈরাজ্য শুরু হয়েছিল। তখন রাজাকার ও আল বদরদের দৌরাত্ম্য বেড়ে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল নৈরাজ্য এবং রাজাকার আল বদরদের দৌরাত্ম্যের অবসান ঘটিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কসবা-আখাউড়া উপজেলা চাকরিজীবী অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভায় ভার্চ্যুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
চাকরিজীবীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ দেশ স্বাধীন না হলে তোমাদের চাকরির সুযোগ হতো না। তাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে তোমাদের বুকে ধারণ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’ চাকরিক্ষেত্রে আদবের সঙ্গে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে কসবা-আখাউড়ার মুখ উজ্জ্বল করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রতিটি চাকরিজীবীকে মা-বাবার প্রতি সঠিক দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান আইনমন্ত্রী। এ সময় কসবা-আখাউড়ার প্রায় ৩ হাজার বেকারকে চাকরি দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়ায় আইনমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান উপস্থিত চাকরিজীবীরা।
আইনমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী মো. আলাউদ্দিন বাবুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন—কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন, আখাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাসেম ভূইয়া, কসবা পৌরমেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম-আহ্বায়ক রুহুল আমিন ভূইয়া বকুল, আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাবেক কসবা পৌর মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি এমএ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম সরকার, উপজেলা ছাত্রলীগ আহ্বায়ক আফজাল হোসেন রিমন, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মানিক, আশরাফুল ইসলাম ও আখাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সাহাবুদ্দিন বেগ শাপলু প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে চাকরিজীবীদের পক্ষে বক্তব্য দেন—শরীফুল ইসলাম, জাফর আহাম্মদ, আরিফুর রহমান, আবদুল কাইয়ুম ও শাহীন মোল্লা প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য দেন বিচার বিভাগীয় কর্মচারী কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ অনিক।
ভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
২ মিনিট আগেসংবিধান সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আগামী সংবিধান হতে হবে এই দেশের সমস্ত নাগরিককে সমান মর্যাদা দিয়ে। সেই নাগরিকের ধর্মীয় পরিচয় যা-ই হোক না কেন। ধর্মীয় পরিচয় কিংবা জাতিগত মর্যাদা দিয়ে নাগরিকের মর্যাদা ঠিক হবে না।
৯ মিনিট আগেরায়পুরার পেঁয়াজ খেতে কামরুজ্জামানের মরদেহ পাওয়া গেছে। বিদ্যুৎস্পৃষ্টের কোনো চিহ্ন না থাকায় মৃত্যুর কারণ নির্ধারণে তদন্ত চলছে।
১৯ মিনিট আগেনীলফামারী জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দীপক চক্রবর্তীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। আজ শনিবার তাকে আদালতে হাজির করা হলে শুনানি শেষে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২০ মিনিট আগে