ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের কর্মিসভা চলাকালে দুই সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতি ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তিন ছাত্রলীগ কর্মী মাথা ফেটে আহত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার সংলগ্ন সমবায় মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কাজীপাড়ার আইডিয়াল হাই একাডেমির ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী একই এলাকার খন্দকার বিপুলের ছেলে ও ছাত্রলীগ কর্মী খন্দকার নূর, একই এলাকার বাসিন্দা শাকিল মিয়ার ছেলে ও স্থানীয় একটি মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছাত্রলীগ কর্মী নীরব এবং আরেকটি মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী কাজীপাড়ার শামসুল আলমের ছেলে ছাত্রলীগ কর্মী সাদাফ। তাদের সবাইকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আরিফুজ্জামান হিমেল বলেন, আহত তিনজনের মধ্যে খন্দকার নূরের মাথায় পাঁচটি এবং নীরবের মাথায় তিনটি সেলাই লেগেছে। আহত সাদাফের সেলাই লাগেনি, তাকে কেবল ব্যান্ডেজ করে দেওয়া হয়েছে। তবে তিনজনই এখন শঙ্কামুক্ত বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগ আয়োজিত কর্মিসভার শেষ পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসসংলগ্ন সড়কের সামনে দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। সেখানে থাকা চায়ের দোকানে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (১) মো. মহসীন মোল্লার সমর্থকদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন আফ্রিদির অনুসারীরা।
লাঠিসোঁটা, ছুরি-চাকু হাতে একদল কিশোর-যুবক মহসীন মোল্লার কতিপয় সমর্থককে বেধড়ক পেটাতে থাকে। একপর্যায়ে মঠের গোড়া ও পৌরসভার দিক থেকে পুলিশ এসে লাঠিপেটা করে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন চন্দ্র বণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হলে দুই দিক থেকে পুলিশ এসে তাদেরকে নিবৃত্ত করে। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে উভয়পক্ষের লোকজনই ঘটনাস্থল ত্যাগ করায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।’
জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক-১ মো. মহসীন মোল্লা বলেন, ‘সামান্য বিষয় নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত। অথচ দক্ষিণ পৈরতলার ছেলেরা আমার অনুসারী ছেলেদেরকে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করেছে। আহতদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা ছাত্রলীগের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন আফ্রিদি বলেন, ‘আমার কয়েকজন ছোট ভাই ঘটনাস্থলে ছিল। মূলত উত্তর পৈরতলার একদল ছেলের সঙ্গে কাজীপাড়ার ছেলেদের ঝামেলা হয়েছে। আমার সমর্থকেরা তাদেরকে ফিরিয়ে দিয়েছে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের কর্মিসভা চলাকালে দুই সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতি ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তিন ছাত্রলীগ কর্মী মাথা ফেটে আহত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার সংলগ্ন সমবায় মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কাজীপাড়ার আইডিয়াল হাই একাডেমির ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী একই এলাকার খন্দকার বিপুলের ছেলে ও ছাত্রলীগ কর্মী খন্দকার নূর, একই এলাকার বাসিন্দা শাকিল মিয়ার ছেলে ও স্থানীয় একটি মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছাত্রলীগ কর্মী নীরব এবং আরেকটি মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী কাজীপাড়ার শামসুল আলমের ছেলে ছাত্রলীগ কর্মী সাদাফ। তাদের সবাইকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আরিফুজ্জামান হিমেল বলেন, আহত তিনজনের মধ্যে খন্দকার নূরের মাথায় পাঁচটি এবং নীরবের মাথায় তিনটি সেলাই লেগেছে। আহত সাদাফের সেলাই লাগেনি, তাকে কেবল ব্যান্ডেজ করে দেওয়া হয়েছে। তবে তিনজনই এখন শঙ্কামুক্ত বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগ আয়োজিত কর্মিসভার শেষ পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসসংলগ্ন সড়কের সামনে দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। সেখানে থাকা চায়ের দোকানে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (১) মো. মহসীন মোল্লার সমর্থকদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন আফ্রিদির অনুসারীরা।
লাঠিসোঁটা, ছুরি-চাকু হাতে একদল কিশোর-যুবক মহসীন মোল্লার কতিপয় সমর্থককে বেধড়ক পেটাতে থাকে। একপর্যায়ে মঠের গোড়া ও পৌরসভার দিক থেকে পুলিশ এসে লাঠিপেটা করে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন চন্দ্র বণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হলে দুই দিক থেকে পুলিশ এসে তাদেরকে নিবৃত্ত করে। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে উভয়পক্ষের লোকজনই ঘটনাস্থল ত্যাগ করায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।’
জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক-১ মো. মহসীন মোল্লা বলেন, ‘সামান্য বিষয় নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত। অথচ দক্ষিণ পৈরতলার ছেলেরা আমার অনুসারী ছেলেদেরকে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করেছে। আহতদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা ছাত্রলীগের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমীন আফ্রিদি বলেন, ‘আমার কয়েকজন ছোট ভাই ঘটনাস্থলে ছিল। মূলত উত্তর পৈরতলার একদল ছেলের সঙ্গে কাজীপাড়ার ছেলেদের ঝামেলা হয়েছে। আমার সমর্থকেরা তাদেরকে ফিরিয়ে দিয়েছে।’
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে একটি শাটার গান দিয়ে একাই ২৮ রাউন্ড গুলি করেছিলেন যুবলীগ কর্মী তৌহিদুল ইসলাম ওরফে ফরিদ (৩২)। গতকাল শুক্রবার সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কামালনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে চান্দগাঁও থানা-পুলিশ।
২ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট ছাত্র–জনতার বিজয় মিছিল চলাকালে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে স্বামী আল-আমিন মিয়া (৩৪) নিহত হয়েছেন বলে উল্লেখ করে গত ২৪ অক্টোবর কুলসুম ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন। পরে ৮ নভেম্বর তা আশুলিয়া থানায় এজাহারভুক্ত করা হয়।
১২ মিনিট আগেভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হাসিনা পারভীন বলেন, সেলীম রেজা ফৌজদারি মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। নিয়ম অনুযায়ী, ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পরই তাঁর সাময়িক বরখাস্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মামলার চার্জশিট
১৮ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়ায় খাসি (খাসিয়া) সম্প্রদায়ের বর্ষবিদায় ও নতুন বছরকে বরণের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার উপজেলার মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জির খেলার মাঠে খাসি সোশ্যাল কাউন্সিলের আয়োজনে উৎসবটি হয়।
৩৭ মিনিট আগে