নোয়াখালী প্রতিনিধি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান ও ঘোষিত পরীক্ষা স্থগিত নয়, স্বাস্থ্যবিধি মেনে নেওয়ার দাবিতে নোয়াখালীতে প্রতীকী পরীক্ষা, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে বিভিন্ন কলেজের পরীক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সকালে জেলা প্রেসক্লাবের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে নোয়াখালী সরকারি কলেজ, সোনাপুর ডিগ্রি কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের পরীক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, চলমান অনার্স (সম্মান) পরীক্ষার ৬টি বিষয়ের পরীক্ষা এরই মধ্যে শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনের সকল পরীক্ষা স্থগিত করায় বাকি ৩টি বিষয় নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছি। দেশের বিভিন্ন স্থানে মেলা হচ্ছে, শপিংমলে মানুষের ভিড়, অফিস আদালত আগের গতিতে চলছে, স্টেডিয়ামে খেলা হচ্ছে। কিন্তু করোনার কারণে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ থাকবে? পরীক্ষা কেন স্থগিত করা হবে?
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, করোনার কারণে বারবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শিক্ষা খাত পিছিয়ে যাচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষা না দিতে পারায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষিত বেকার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে। দীর্ঘসময় ধরে একই শ্রেণিতে পড়ে থাকার কারণে প্রতিষ্ঠানে আমাদের খরচ বাড়ছে। কিন্তু প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারের পক্ষে এ খরচ বহন করা সম্ভব হয় না।
২০১৬-১৭ সেশনে একই বর্ষে আমরা গত ২-৩ বছর ধরে পড়ে আছি। কয়েক দিন আগে অনার্স চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শুরু হলেও হঠাৎ করে তা স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। অতি বিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
‘সব চলে সব হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়। শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য, মানি না মানবো না। খেলা হয় মেলা হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়’ সহ নানা স্লোগানে বিক্ষোভ মিছিল পালন করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে সড়কে অবস্থান নিয়ে প্রতীকী পরীক্ষা দেন তাঁরা।
কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন-নোয়াখালী সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. নাঈম উদ্দিন, ফয়সাল আবেদিন ও সোনাপুর ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী নাঈমা সুলতানা মাহা প্রমুখ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান ও ঘোষিত পরীক্ষা স্থগিত নয়, স্বাস্থ্যবিধি মেনে নেওয়ার দাবিতে নোয়াখালীতে প্রতীকী পরীক্ষা, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে বিভিন্ন কলেজের পরীক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সকালে জেলা প্রেসক্লাবের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে নোয়াখালী সরকারি কলেজ, সোনাপুর ডিগ্রি কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের পরীক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, চলমান অনার্স (সম্মান) পরীক্ষার ৬টি বিষয়ের পরীক্ষা এরই মধ্যে শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনের সকল পরীক্ষা স্থগিত করায় বাকি ৩টি বিষয় নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছি। দেশের বিভিন্ন স্থানে মেলা হচ্ছে, শপিংমলে মানুষের ভিড়, অফিস আদালত আগের গতিতে চলছে, স্টেডিয়ামে খেলা হচ্ছে। কিন্তু করোনার কারণে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ থাকবে? পরীক্ষা কেন স্থগিত করা হবে?
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, করোনার কারণে বারবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শিক্ষা খাত পিছিয়ে যাচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষা না দিতে পারায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষিত বেকার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে। দীর্ঘসময় ধরে একই শ্রেণিতে পড়ে থাকার কারণে প্রতিষ্ঠানে আমাদের খরচ বাড়ছে। কিন্তু প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারের পক্ষে এ খরচ বহন করা সম্ভব হয় না।
২০১৬-১৭ সেশনে একই বর্ষে আমরা গত ২-৩ বছর ধরে পড়ে আছি। কয়েক দিন আগে অনার্স চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শুরু হলেও হঠাৎ করে তা স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। অতি বিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
‘সব চলে সব হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়। শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য, মানি না মানবো না। খেলা হয় মেলা হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়’ সহ নানা স্লোগানে বিক্ষোভ মিছিল পালন করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে সড়কে অবস্থান নিয়ে প্রতীকী পরীক্ষা দেন তাঁরা।
কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন-নোয়াখালী সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. নাঈম উদ্দিন, ফয়সাল আবেদিন ও সোনাপুর ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী নাঈমা সুলতানা মাহা প্রমুখ।
ক্ষোভ প্রকাশ করে জাকির হোসেন বলেন, ‘এমন ছোট্ট সংযোগ সড়কে বিআরটিসির দোতলা বাসে কী করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে এল। সড়কের সামান্য ওপরে বৈদ্যুতিক তার। সেই তারে ছোট পরিবহন চলাচল যেখানে ঝুঁকিপূর্ণ। সেই সড়কে কী করে বিআরটিসির দোতলা বাস চলাচল করে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে
৮ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনা করে সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করতে দেওয়াসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এসব দাবি জানান তারা...
১৯ মিনিট আগেনিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৪১ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগে