বেইলি রোডে আগুন লাগা ভবনে আটকা পড়েছিলেন অধ্যাপক কামরুজ্জামান 

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রকাশ : ০১ মার্চ ২০২৪, ০১: ৪৪

রাজধানীর বেইলি রোডে একটি বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ঘটনায় যারা আটকে পড়েছিলেন তাদের মধ্যে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক কামরুজ্জামান মজুমদারও ছিলেন। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর তিনি তাঁর ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘আমি পরিবারসহ বেইলী রোডে অগ্নিকান্ডে আটকা পড়েছি। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’ 

পরে আবারও পোস্টে লেখেন, ‘আমরা এখনো মারা যাইনি, ছাদে আছি। আল্লাহ আমাদের সাহায্য করবেন ইনশাআল্লাহ। কল নয়, দোয়া করুন।’ 

পরে আবারও পোস্টে লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। স্ত্রী ও সন্তানদেরসহ আমরা ভবন থেকে নেমেছি। আমরা ছাদে ছিলাম।’  

জানা গেছে, বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নয়জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে এ অগ্নাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। 
 
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ জনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়। এদের মধ্যে ৯ জন মারা গেছেন। নিহতদের মধ্যে সাতজন নারী ও দুজন পুরুষ রয়েছেন।’ 

আগুন লাগা ভবনটিতে বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। ভবনে আটকা পড়াদের খোঁজে ভিড় করছেন স্বজনেরা। 

মুক্তা দাস নামে এক নারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাঁর খালাতো বোন পরিবার নিয়ে ভবনের তৃতীয় তলায় কেএফসিতে এসেছিলেন। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না, ফোন বন্ধ রয়েছে। খালাতো বোন ও ভাগনি নিখোঁজ রয়েছেন। 

মুক্তা দাসের মতো এমন অনেকেই স্বজনদের খোঁজে বহুতল ভবনের নিচে ভিড় করছেন। অনেকে ছবি হাতে স্বজনদের খুঁজছেন।

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

সরকারি চাকরিজীবীরা সম্পদের হিসাব না দিলে যেসব শাস্তির মুখোমুখি হতে পারেন

শেখ হাসিনাকে নিয়ে যুক্তরাজ্যে এম সাখাওয়াতের বিস্ফোরক মন্তব্য, কী বলেছেন এই উপদেষ্টা

শিক্ষকের নতুন ২০ হাজার পদ, প্রাথমিকে আসছে বড় পরিবর্তন

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতাকে অতিথি করায় মাহফিল বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ

শ্রীপুরে পিকনিকের বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু, আহত ৩

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত