নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা শহরে হাতিরঝিল একটা আদর্শ জলাধার। তবে দুর্ভাগ্যবশত এটার অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, `হাতিরঝিলের পানি এত দূষিত এখানে মাছ তো বাঁচবে না, লোহা দিলেও তা গলে যাবে।'
আজ শনিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে `নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন সেক্টরের পঞ্চাশ বছরের অর্জন ও করণীয়’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও ওয়াটারএইড।
তাজুল ইসলাম বলেন, `হাতিরঝিলের পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ করতে হবে। এটা এভাবে হতে পারে না। এটা নিয়ে আমরা বসব। যার যে কাজ করার দরকার, তাদের সে দায়িত্ব দিতে হবে। আপনিও সব কাজের জন্য যোগ্য না, আমিও সব কাজের জন্য যোগ্য না। সবকিছু আমি চাই, আমার অধীনে থাকবে, তবে আমি কোনোটাই করব না। এই মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। দায়িত্বশীল সংস্থার কাছে হাতিরঝিলের দায়িত্ব থাকা উচিত।'
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, দেশের ৯৮ শতাংশ মানুষকে নিরাপদ পানির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। এ ছাড়া গ্রাম ও শহরের বৈষম্যও দূর করা হয়েছে।
তাজুল ইসলাম জানান, খালগুলোকে সিটি করপোরেশনের অধীনে দেওয়া হয়েছে। এতে খালগুলো দখল মুক্ত করা অনেক সহজ হবে। জায়গা দখল মুক্ত করতে গিয়ে বিভিন্ন সরকারকে অনেক কোম্পানির কাছে মাথা নত করে চলে আসতে হয়েছে। তবে অনেক জায়গা দখল মুক্ত করে ঢাকার দুই মেয়র দেখিয়েছেন। একশ ফিট খালের মধ্য ৮০ ফিট দখল করে একজন ভবন করেছে, সেটা ভেঙে মেয়র তাপস খাল উদ্ধার করেছেন। এই সাহস যাদের আছে, সেই মেয়রদের নেতৃত্বে অনেক কাজ করা সম্ভব। নভেম্বর ডিসেম্বর থেকে আবার দখল মুক্ত করার কাজ শুরু করতে হবে।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ. খান, অধ্যাপক ড. এম. ফিরোজ আহমেদ, ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে আলোচকেরা বলেন, সকলের জন্য মৌলিক পানীয় জল সরবরাহ সেবা নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি উন্মুক্তস্থানে মলত্যাগের হার প্রায় শূন্যে নামিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছে। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৬, সকলের জন্য নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ অর্জনে বাংলাদেশ সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। ফলে, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি-৬ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে।
ঢাকা শহরে হাতিরঝিল একটা আদর্শ জলাধার। তবে দুর্ভাগ্যবশত এটার অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, `হাতিরঝিলের পানি এত দূষিত এখানে মাছ তো বাঁচবে না, লোহা দিলেও তা গলে যাবে।'
আজ শনিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে `নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন সেক্টরের পঞ্চাশ বছরের অর্জন ও করণীয়’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও ওয়াটারএইড।
তাজুল ইসলাম বলেন, `হাতিরঝিলের পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ করতে হবে। এটা এভাবে হতে পারে না। এটা নিয়ে আমরা বসব। যার যে কাজ করার দরকার, তাদের সে দায়িত্ব দিতে হবে। আপনিও সব কাজের জন্য যোগ্য না, আমিও সব কাজের জন্য যোগ্য না। সবকিছু আমি চাই, আমার অধীনে থাকবে, তবে আমি কোনোটাই করব না। এই মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। দায়িত্বশীল সংস্থার কাছে হাতিরঝিলের দায়িত্ব থাকা উচিত।'
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, দেশের ৯৮ শতাংশ মানুষকে নিরাপদ পানির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। এ ছাড়া গ্রাম ও শহরের বৈষম্যও দূর করা হয়েছে।
তাজুল ইসলাম জানান, খালগুলোকে সিটি করপোরেশনের অধীনে দেওয়া হয়েছে। এতে খালগুলো দখল মুক্ত করা অনেক সহজ হবে। জায়গা দখল মুক্ত করতে গিয়ে বিভিন্ন সরকারকে অনেক কোম্পানির কাছে মাথা নত করে চলে আসতে হয়েছে। তবে অনেক জায়গা দখল মুক্ত করে ঢাকার দুই মেয়র দেখিয়েছেন। একশ ফিট খালের মধ্য ৮০ ফিট দখল করে একজন ভবন করেছে, সেটা ভেঙে মেয়র তাপস খাল উদ্ধার করেছেন। এই সাহস যাদের আছে, সেই মেয়রদের নেতৃত্বে অনেক কাজ করা সম্ভব। নভেম্বর ডিসেম্বর থেকে আবার দখল মুক্ত করার কাজ শুরু করতে হবে।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ. খান, অধ্যাপক ড. এম. ফিরোজ আহমেদ, ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে আলোচকেরা বলেন, সকলের জন্য মৌলিক পানীয় জল সরবরাহ সেবা নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি উন্মুক্তস্থানে মলত্যাগের হার প্রায় শূন্যে নামিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছে। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৬, সকলের জন্য নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ অর্জনে বাংলাদেশ সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। ফলে, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি-৬ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে।
নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
২০ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
৩১ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে