নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেন জামিন দেন।
ইশরাক হোসেন এর আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ইশরাক হোসেনকে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে। অন্য কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি বিধায় এই জামিন আদেশের পর তাঁর মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা নেই।
এর আগে গত ৭ এপ্রিল এই মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ওই দিন তাকে কারাগারে পাঠান। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের পক্ষে করা জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
এরপর গত ১০ এপ্রিল ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত একই মামলায় জামিনের আবেদন করলে বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ আগামী ১১ মে শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। এই অবস্থায় ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত জামিন দিয়েছেন ইশরাক হোসেনকে।
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ৭ এপ্রিল মতিঝিল এলাকায় লিফলেট বিতরণ করার সময় ইশরাককে গ্রেপ্তার করা হয়। জাতীয় শ্রমিক দল এই কর্মসূচির আয়োজন করেছিল। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ তাকে তুলে নেয়।
পরে তাঁকে ২০২০ সালে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা ছিল।
২০২০ সালের ১২ নভেম্বর ইশরাক হোসেনের নেতৃত্ব বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনের রাস্তায় পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে, গাড়ি ভাঙচুর করে এবং গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় এই অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইন ও দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করে মতিঝিল থানা-পুলিশ।
এই মামলায় ইশরাক হোসেন ২০২০ সালের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করলে হাইকোর্ট ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দেন। একই সঙ্গে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইশরাক হোসেন ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত প্রথমে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন এবং স্থায়ী জামিন শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন। করোনার কারণে দীর্ঘদিন আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর ২০২১ সালের ১৮ আগস্ট চূড়ান্ত শুনানি দিন ধার্য করেন। ওই দিন চূড়ান্ত শুনানির সময় ইশরাক হোসেন আদালতে হাজির না হাওয়ায় মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতকে ইশরাক হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন। ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত গত ২ জানুয়ারি ইশরাকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেন জামিন দেন।
ইশরাক হোসেন এর আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ইশরাক হোসেনকে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে। অন্য কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি বিধায় এই জামিন আদেশের পর তাঁর মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা নেই।
এর আগে গত ৭ এপ্রিল এই মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ওই দিন তাকে কারাগারে পাঠান। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের পক্ষে করা জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
এরপর গত ১০ এপ্রিল ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত একই মামলায় জামিনের আবেদন করলে বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ আগামী ১১ মে শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। এই অবস্থায় ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত জামিন দিয়েছেন ইশরাক হোসেনকে।
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ৭ এপ্রিল মতিঝিল এলাকায় লিফলেট বিতরণ করার সময় ইশরাককে গ্রেপ্তার করা হয়। জাতীয় শ্রমিক দল এই কর্মসূচির আয়োজন করেছিল। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ তাকে তুলে নেয়।
পরে তাঁকে ২০২০ সালে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা ছিল।
২০২০ সালের ১২ নভেম্বর ইশরাক হোসেনের নেতৃত্ব বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনের রাস্তায় পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে, গাড়ি ভাঙচুর করে এবং গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় এই অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইন ও দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করে মতিঝিল থানা-পুলিশ।
এই মামলায় ইশরাক হোসেন ২০২০ সালের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করলে হাইকোর্ট ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দেন। একই সঙ্গে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইশরাক হোসেন ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত প্রথমে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন এবং স্থায়ী জামিন শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন। করোনার কারণে দীর্ঘদিন আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর ২০২১ সালের ১৮ আগস্ট চূড়ান্ত শুনানি দিন ধার্য করেন। ওই দিন চূড়ান্ত শুনানির সময় ইশরাক হোসেন আদালতে হাজির না হাওয়ায় মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতকে ইশরাক হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন। ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত গত ২ জানুয়ারি ইশরাকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
রাজশাহীর বাঘায় ইউনিয়ন বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল আরও প্রকাশ্যে এসেছে। এক গ্রুপ ডিবি পুলিশের মাধ্যমে দলের সাবেক নেতাকে আটকের ব্যবস্থা করার পরদিন আরেক গ্রুপ থানায় গিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে নিয়েছে। এ ঘটনায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বলছেন, গ্রুপিং ও বিভক্তি দলে আরও গভীর হচ্ছে।
১৯ মিনিট আগেজামালপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা-ভাঙচুর করেছে একদল দুর্বৃত্ত। একই সঙ্গে তারা জেলা বিএনপির কার্যালয়ে (অফিসে) হামলা চালিয়ে দুটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিভিন্ন শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার চাতলাপুর শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানিসহ সব ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম তিন দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। তাতে লোকসান গুনতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
১ ঘণ্টা আগে