ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার ধামরাই উপজেলায় পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী। একটু বৃষ্টি হলেই পৌরসভার কয়েকটি স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পরে কয়েক ওয়ার্ডের লোকজন। একটু বেশি বৃষ্টি হলে কোনো কোনো জায়গায় ঘর থেকে বের হওয়া মুশকিল হইয়ে যায় তাদের জন্য।
ধামরাই পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, ধামরাই পৌরসভায় মোট ৫২ কিলোমিটার রাস্তা রয়েছে। এর মধ্যে ৯ কিলোমিটার পাকা ড্রেনেজ ও ১১ কিলোমিটার কাঁচা ড্রেনেজ ব্যবস্থা রয়েছে যা পর্যাপ্ত না।
পৌরসভার ১ ও ২ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে রয়েছে ধামরাই বাজার। যেখানে রাস্তার দুই পাশেই পাকা ড্রেনেজ ব্যবস্থা থাকার পরও বৃষ্টি হলেই পানি জমে কয়েক ঘণ্টার জন্য ওই রাস্তায় চলাচল বন্ধ হইয়ে যায়। এ ছাড়াও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কালিয়াগাড়, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কুমড়াইল মোড়, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার মোড়সহ কয়েকটি স্থানে বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। আর এতে ভোগান্তিতে পরেন সেখানে বসবাসরত লোকজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘আমাদের পৌরসভার কমিশনার মোড়ে রাস্তা ভালো, সুন্দর। কিন্তু এখানে বৃষ্টির পানি বের হওয়ার জন্য প্লাস্টিকের পাইপ ব্যবহার করা হয়েছে। যে পাইপ দিয়ে বৃষ্টির পানি পাস হতে সময় লাগে। তখন আমাদের হাঁটাচলায় কষ্ট হয়। যদি বড় ড্রেনের ব্যবস্থা করা হতো তা হলে হয়তো এখানে আর জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতো না।’
পৌরসভার কালিয়াগাড় রাস্তার পাশে বায়তুর মামুর জামে মসজিদে নামাজ পড়তে আসা স্থানীয় ফজলুর হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই রাস্তা দিয়ে মুন্নু সিরামিকস ও বাটা কোম্পানির কয়েকশত শ্রমিক আসা যাওয়া করে। শীতকাল ছাড়া সারা বছরই এই রাস্তায় পানি থাকে হাঁটা চলা যায় না। আমি প্রতিদিন নামাজ পড়তে আসি খুব কষ্ট হয়। এখন তাও রাস্তার এক পাশ দিয়ে পৌরসভা থেকে মাটি ভর্তি বস্তা ফেলে দিয়েছে যার জন্য পানি পাড়াতে হয় না। কিন্তু আবার একটু বেশি বৃষ্টি হলেই এই বস্তাও ডুবে যায়।
তিনি আরও বলেন, যদি এই রাস্তাটায় ড্রেন করে দেওয়া হয় তাহলে আমাদের চলাফেরা সুবিধা হবে। তখন আর বৃষ্টির পানি আটকে থাকবে না।
একই এলাকার স্থানীয় বিউটি রশিদ জানান, এই জলাবদ্ধতার কারণে আমাদের এখানে মশা মাছির উপদ্রব বেশি। বাসার জন্য বাজার বা চালের বস্তাসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র রিকশায় করে বাসা পর্যন্ত আনতে পারি না মাথায় করে আনতে হয়। আর রিকশাওয়ালা কালিয়াগাড় এর নাম শুনলেই এই দিকে আসতে চায় না।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মো. দেলোয়ার হোসেন জানান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সম্প্রতি পৌরসভার পাঠানটোলা এলাকায় ৬০০ মিটার ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হয়েছে। পর্যায় ক্রমে বাকি গুলো করা হবে।
ধামরাই পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব গোলাম কবির মোল্লা আজকের পত্রিকাকে জানান, পৌরসভার ড্রেনেজ ব্যবস্থার কাজ চলমান আছে। আর কালিয়াগাড় এলাকার ওই রাস্তাটি ২৬ বছর পানির নিচেই ছিল। আমি ক্ষমতায় আসার পর ওই রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা করি। কিন্তু মহাসড়কে কাজের জন্য তারা ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ করে দিয়েছে। নতুন করে টেন্ডার করা হচ্ছে সামনের নভেম্বর মাসেই কাজ শুরু হবে।
ঢাকার ধামরাই উপজেলায় পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী। একটু বৃষ্টি হলেই পৌরসভার কয়েকটি স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পরে কয়েক ওয়ার্ডের লোকজন। একটু বেশি বৃষ্টি হলে কোনো কোনো জায়গায় ঘর থেকে বের হওয়া মুশকিল হইয়ে যায় তাদের জন্য।
ধামরাই পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, ধামরাই পৌরসভায় মোট ৫২ কিলোমিটার রাস্তা রয়েছে। এর মধ্যে ৯ কিলোমিটার পাকা ড্রেনেজ ও ১১ কিলোমিটার কাঁচা ড্রেনেজ ব্যবস্থা রয়েছে যা পর্যাপ্ত না।
পৌরসভার ১ ও ২ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে রয়েছে ধামরাই বাজার। যেখানে রাস্তার দুই পাশেই পাকা ড্রেনেজ ব্যবস্থা থাকার পরও বৃষ্টি হলেই পানি জমে কয়েক ঘণ্টার জন্য ওই রাস্তায় চলাচল বন্ধ হইয়ে যায়। এ ছাড়াও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কালিয়াগাড়, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কুমড়াইল মোড়, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার মোড়সহ কয়েকটি স্থানে বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। আর এতে ভোগান্তিতে পরেন সেখানে বসবাসরত লোকজন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘আমাদের পৌরসভার কমিশনার মোড়ে রাস্তা ভালো, সুন্দর। কিন্তু এখানে বৃষ্টির পানি বের হওয়ার জন্য প্লাস্টিকের পাইপ ব্যবহার করা হয়েছে। যে পাইপ দিয়ে বৃষ্টির পানি পাস হতে সময় লাগে। তখন আমাদের হাঁটাচলায় কষ্ট হয়। যদি বড় ড্রেনের ব্যবস্থা করা হতো তা হলে হয়তো এখানে আর জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতো না।’
পৌরসভার কালিয়াগাড় রাস্তার পাশে বায়তুর মামুর জামে মসজিদে নামাজ পড়তে আসা স্থানীয় ফজলুর হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই রাস্তা দিয়ে মুন্নু সিরামিকস ও বাটা কোম্পানির কয়েকশত শ্রমিক আসা যাওয়া করে। শীতকাল ছাড়া সারা বছরই এই রাস্তায় পানি থাকে হাঁটা চলা যায় না। আমি প্রতিদিন নামাজ পড়তে আসি খুব কষ্ট হয়। এখন তাও রাস্তার এক পাশ দিয়ে পৌরসভা থেকে মাটি ভর্তি বস্তা ফেলে দিয়েছে যার জন্য পানি পাড়াতে হয় না। কিন্তু আবার একটু বেশি বৃষ্টি হলেই এই বস্তাও ডুবে যায়।
তিনি আরও বলেন, যদি এই রাস্তাটায় ড্রেন করে দেওয়া হয় তাহলে আমাদের চলাফেরা সুবিধা হবে। তখন আর বৃষ্টির পানি আটকে থাকবে না।
একই এলাকার স্থানীয় বিউটি রশিদ জানান, এই জলাবদ্ধতার কারণে আমাদের এখানে মশা মাছির উপদ্রব বেশি। বাসার জন্য বাজার বা চালের বস্তাসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র রিকশায় করে বাসা পর্যন্ত আনতে পারি না মাথায় করে আনতে হয়। আর রিকশাওয়ালা কালিয়াগাড় এর নাম শুনলেই এই দিকে আসতে চায় না।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মো. দেলোয়ার হোসেন জানান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সম্প্রতি পৌরসভার পাঠানটোলা এলাকায় ৬০০ মিটার ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হয়েছে। পর্যায় ক্রমে বাকি গুলো করা হবে।
ধামরাই পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব গোলাম কবির মোল্লা আজকের পত্রিকাকে জানান, পৌরসভার ড্রেনেজ ব্যবস্থার কাজ চলমান আছে। আর কালিয়াগাড় এলাকার ওই রাস্তাটি ২৬ বছর পানির নিচেই ছিল। আমি ক্ষমতায় আসার পর ওই রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা করি। কিন্তু মহাসড়কে কাজের জন্য তারা ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ করে দিয়েছে। নতুন করে টেন্ডার করা হচ্ছে সামনের নভেম্বর মাসেই কাজ শুরু হবে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন..
৯ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বলেশ্বর ও ভৈরব নদীর তীর দীর্ঘদিন পর পরিষ্কার করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে কচুয়া জিরো পয়েন্ট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
১৫ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়তে থাকবে। তাই দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
৩৭ মিনিট আগেভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
৪১ মিনিট আগে