আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
পুলিশের কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এলে তা তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা সদর দপ্তরের অনুমতি নেওয়ার বিধান চান পুলিশ কর্মকর্তারা। শিগগির সরকারের কাছে প্রস্তাব আকারে এই দাবি জানাবে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে বলে জানা গেছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তাদের এমন দাবির কোনো আইনগত ভিত্তি নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
তদন্তের ক্ষেত্রে পূর্বানুমতির প্রস্তাবের বিষয়ে গতকাল বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুর্নীতির অভিযোগ এলে পুলিশের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নিয়ে তদন্ত করতে পারে। আমরা ভাবছি সরকারের কাছে এটা প্রস্তাব আকারে দেব।’
গোলাম মোস্তফা রাসেল আরও বলেন, ‘আমরা দুর্নীতির পক্ষে না, কিন্তু একজন কর্মকর্তা যতটুকু দোষী, সেটুকুই সবার বলা ও জানা দরকার। ঢালাওভাবে মিডিয়া ট্রায়াল করা উচিত নয়।’
তবে পুলিশ কর্মকর্তাদের এ ধরনের দাবির তীব্র সমালোচনা করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাংবিধানিকভাবে দুর্নীতি একটি অপরাধ। দুর্নীতির পক্ষে কথা বলার অর্থই দেশ, রাষ্ট্র ও সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলা। কিন্তু তারা (বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন) বিবৃতি দিয়ে প্রমাণ করল, সবাই সমগোত্রীয়। পুলিশের বর্তমান কর্মকর্তাদের উচিত ছিল নিজেদের সতর্ক হওয়া।
কিন্তু তারা গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজকে হুমকি দিল, যাতে তাদের দুর্নীতি নিয়ে কেউ কথা না বলেন। তারা চাইছে, দুর্নীতিবাজ প্রশাসনিকভাবে সুরক্ষা পাক। এটা হতে পারে না। তাদের উচিত ছিল, অভিযুক্তদের অভিযোগের বিষয়গুলোতে নিরপেক্ষ তদন্তে সহযোগিতা করা।’
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ এবং ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার বিপুল সম্পদ নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশ হয়। ইতিমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বেনজীর আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের তলব করেছে। তাঁদের সম্পত্তির বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটি তদন্ত শুরু করেছে।
বেনজীর আহমেদ বর্তমানে পরিবারসহ দেশের বাইরে রয়েছেন। আদালতের নির্দেশে তাঁর বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। অপর দিকে ডিএমপির সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার বিপুল সম্পদের খবর প্রকাশের পর তা নিয়েও দেশজুড়ে আলোচনা শুরু হয়। তিনিও বর্তমানে সপরিবার দেশের বাইরে রয়েছেন।
সাবেক এই দুই কর্মকর্তা দেশের বাইরে থাকা অবস্থায় তাঁদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বর্তমান পুলিশ কর্মকর্তারা। সাবেক পুলিশ কর্মকর্তারা যাতে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের ঘটনায় ফেঁসে না যান, সে জন্য সাংগঠনিকভাবে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করছেন বর্তমান কর্মকর্তারা। এরই ধারাবাহিকতায় অতীতে দেশ ও সরকারের পক্ষে ঝুঁকি নেওয়ার বিষয়গুলো উচ্চ মহলকে মনে করিয়ে দিয়েছে পুলিশ। সরকারের কাছে সেই ঝুঁকির প্রতিদান চান এখন। পুলিশ কর্মকর্তারা মনে করছেন, পুলিশ বাহিনী নিয়ে পরিকল্পনা করে কেউ চক্রান্ত করছে, তাই সাবেক কর্মকর্তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। তদন্ত হলেও তার প্রক্রিয়া, ধরনের পরিবর্তন বা সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
তবে দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেছেন, আগে আমলাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে অনুমতি লাগত। তবে ২০১৩ সালে হাইকোর্ট সেই ধারা বাতিল করেছেন। এখন যেখানেই দুদক দুর্নীতির গন্ধ পাবে, সেখানেই তদন্ত ও মামলা করতে পারবে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাবেক কর্মকর্তাদের অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে সভা করে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, বেনজীর আহমেদ ও আছাদুজ্জামান মিয়ার পাশে তারা সাংগঠনিকভাবে থাকবে। এরপর গতকাল তাঁদের দুজনের পক্ষে বিবৃতি প্রচার করে সংগঠনটি।
সাবেক দুই কর্মকর্তার সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে খবর প্রকাশের পর থেকেই পুলিশের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়।পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে তাঁদের নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। কেউ পক্ষে, কেউ বিপক্ষেও আলোচনা করেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের শীর্ষ একজন কর্মকর্তা বলেন, বেনজীর আহমেদ একাধিকবার জাতিসংঘের মিশনে ছিলেন, জাতিসংঘ সদর দপ্তরেও চাকরি করেছেন। তাঁর জন্য এই সম্পদ অর্জন স্বাভাবিক।
তবে অনেক কর্মকর্তা মনে করেন, যেহেতু তাঁর সম্পদ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, এখন তার উচিত যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই সম্পদ অর্জনের স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনা। তাঁর সম্পদ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত কি না, তা দুদকের তদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে। তাই তদন্তের এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাঁর সবকিছু স্বচ্ছ করার সুযোগ রয়েছে।
এদিকে পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, বেনজীর আহমেদ ও আছাদুজ্জামান মিয়াকে নিয়ে কোনো তদন্তই চান না বর্তমান অনেক কর্মকর্তা। শুধু তা-ই নয়, পুলিশের কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে তা সাংগঠনিকভাবে প্রতিবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন।
তদন্তের আগে অনুমতি নেওয়ার জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের দাবির বিষয়ে সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক বলেন, পুলিশ শৃঙ্খল বাহিনী। এখানে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ এলেই ব্যবস্থা শুরু হয়। এ ছাড়া পুলিশের আলাদা বিধি রয়েছে। তার জন্য এমন প্রস্তাব হতে পারে।
এ কে এম শহীদুল হক বলেন, যে দুই কর্মকর্তা সবচেয়ে ভোকাল ছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধেই অভিযোগ আসছে, এটা ষড়যন্ত্র। এ নিয়ে পুলিশে ক্ষোভ রয়েছে।
পুলিশের কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এলে তা তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা সদর দপ্তরের অনুমতি নেওয়ার বিধান চান পুলিশ কর্মকর্তারা। শিগগির সরকারের কাছে প্রস্তাব আকারে এই দাবি জানাবে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে বলে জানা গেছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তাদের এমন দাবির কোনো আইনগত ভিত্তি নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
তদন্তের ক্ষেত্রে পূর্বানুমতির প্রস্তাবের বিষয়ে গতকাল বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুর্নীতির অভিযোগ এলে পুলিশের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নিয়ে তদন্ত করতে পারে। আমরা ভাবছি সরকারের কাছে এটা প্রস্তাব আকারে দেব।’
গোলাম মোস্তফা রাসেল আরও বলেন, ‘আমরা দুর্নীতির পক্ষে না, কিন্তু একজন কর্মকর্তা যতটুকু দোষী, সেটুকুই সবার বলা ও জানা দরকার। ঢালাওভাবে মিডিয়া ট্রায়াল করা উচিত নয়।’
তবে পুলিশ কর্মকর্তাদের এ ধরনের দাবির তীব্র সমালোচনা করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাংবিধানিকভাবে দুর্নীতি একটি অপরাধ। দুর্নীতির পক্ষে কথা বলার অর্থই দেশ, রাষ্ট্র ও সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলা। কিন্তু তারা (বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন) বিবৃতি দিয়ে প্রমাণ করল, সবাই সমগোত্রীয়। পুলিশের বর্তমান কর্মকর্তাদের উচিত ছিল নিজেদের সতর্ক হওয়া।
কিন্তু তারা গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজকে হুমকি দিল, যাতে তাদের দুর্নীতি নিয়ে কেউ কথা না বলেন। তারা চাইছে, দুর্নীতিবাজ প্রশাসনিকভাবে সুরক্ষা পাক। এটা হতে পারে না। তাদের উচিত ছিল, অভিযুক্তদের অভিযোগের বিষয়গুলোতে নিরপেক্ষ তদন্তে সহযোগিতা করা।’
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ এবং ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার বিপুল সম্পদ নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশ হয়। ইতিমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বেনজীর আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের তলব করেছে। তাঁদের সম্পত্তির বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটি তদন্ত শুরু করেছে।
বেনজীর আহমেদ বর্তমানে পরিবারসহ দেশের বাইরে রয়েছেন। আদালতের নির্দেশে তাঁর বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। অপর দিকে ডিএমপির সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার বিপুল সম্পদের খবর প্রকাশের পর তা নিয়েও দেশজুড়ে আলোচনা শুরু হয়। তিনিও বর্তমানে সপরিবার দেশের বাইরে রয়েছেন।
সাবেক এই দুই কর্মকর্তা দেশের বাইরে থাকা অবস্থায় তাঁদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বর্তমান পুলিশ কর্মকর্তারা। সাবেক পুলিশ কর্মকর্তারা যাতে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের ঘটনায় ফেঁসে না যান, সে জন্য সাংগঠনিকভাবে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করছেন বর্তমান কর্মকর্তারা। এরই ধারাবাহিকতায় অতীতে দেশ ও সরকারের পক্ষে ঝুঁকি নেওয়ার বিষয়গুলো উচ্চ মহলকে মনে করিয়ে দিয়েছে পুলিশ। সরকারের কাছে সেই ঝুঁকির প্রতিদান চান এখন। পুলিশ কর্মকর্তারা মনে করছেন, পুলিশ বাহিনী নিয়ে পরিকল্পনা করে কেউ চক্রান্ত করছে, তাই সাবেক কর্মকর্তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। তদন্ত হলেও তার প্রক্রিয়া, ধরনের পরিবর্তন বা সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
তবে দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেছেন, আগে আমলাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে অনুমতি লাগত। তবে ২০১৩ সালে হাইকোর্ট সেই ধারা বাতিল করেছেন। এখন যেখানেই দুদক দুর্নীতির গন্ধ পাবে, সেখানেই তদন্ত ও মামলা করতে পারবে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাবেক কর্মকর্তাদের অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে সভা করে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, বেনজীর আহমেদ ও আছাদুজ্জামান মিয়ার পাশে তারা সাংগঠনিকভাবে থাকবে। এরপর গতকাল তাঁদের দুজনের পক্ষে বিবৃতি প্রচার করে সংগঠনটি।
সাবেক দুই কর্মকর্তার সম্পদ অর্জন, অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে খবর প্রকাশের পর থেকেই পুলিশের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়।পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে তাঁদের নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। কেউ পক্ষে, কেউ বিপক্ষেও আলোচনা করেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের শীর্ষ একজন কর্মকর্তা বলেন, বেনজীর আহমেদ একাধিকবার জাতিসংঘের মিশনে ছিলেন, জাতিসংঘ সদর দপ্তরেও চাকরি করেছেন। তাঁর জন্য এই সম্পদ অর্জন স্বাভাবিক।
তবে অনেক কর্মকর্তা মনে করেন, যেহেতু তাঁর সম্পদ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, এখন তার উচিত যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই সম্পদ অর্জনের স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনা। তাঁর সম্পদ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত কি না, তা দুদকের তদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে। তাই তদন্তের এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাঁর সবকিছু স্বচ্ছ করার সুযোগ রয়েছে।
এদিকে পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, বেনজীর আহমেদ ও আছাদুজ্জামান মিয়াকে নিয়ে কোনো তদন্তই চান না বর্তমান অনেক কর্মকর্তা। শুধু তা-ই নয়, পুলিশের কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে তা সাংগঠনিকভাবে প্রতিবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন।
তদন্তের আগে অনুমতি নেওয়ার জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের দাবির বিষয়ে সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক বলেন, পুলিশ শৃঙ্খল বাহিনী। এখানে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ এলেই ব্যবস্থা শুরু হয়। এ ছাড়া পুলিশের আলাদা বিধি রয়েছে। তার জন্য এমন প্রস্তাব হতে পারে।
এ কে এম শহীদুল হক বলেন, যে দুই কর্মকর্তা সবচেয়ে ভোকাল ছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধেই অভিযোগ আসছে, এটা ষড়যন্ত্র। এ নিয়ে পুলিশে ক্ষোভ রয়েছে।
গ্রামের রাস্তায় দোতলা বাস নিয়ে কেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে গিয়েছে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন বাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিক্ষার্থী জোবায়ের আলম সাকিবের স্বজনেরা। এই দুর্ঘটনার জন্য তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষেরই গাফিলতি দেখছেন।
১২ মিনিট আগেবিগত সরকারের আমলে মিথ্যা ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহারে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কথা বলছেন বলে দলীয় নেতা কর্মীদের জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৪ মিনিট আগেবরিশালের গৌরনদীতে দুই অটোরিকশা চালকের বিরোধ থেকে যুবদল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় দুজনকে কুপিয়ে জখম ও একজনকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগে৯ লাখ টাকার জাল নোট নিয়ে আলু কিনতে রংপুরে যাওয়ার সময় নাটোরে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের নারায়ণপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছে ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে