ঢামেক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাবা জানে না কেন তাঁর ছেলেকে অপহরণ করে হত্যা করা হয়েছে। আসামির সঙ্গে দেখা হলে তাকে জিজ্ঞাসা করব। আমার নিষ্পাপ শিশু ছেলেতো কোন দোষ করে নাই। আমার এবং আমার পরিবারের সাথেও তো কারও বিরোধ নেই। কষ্ট নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন গতকাল উদ্ধার হওয়া শিশু জিহাদুল ইসলাম আকাইদ (৫) এর বাবা রড মিস্ত্রি আব্দুল মালেক।
মালেক বলেন, এলাকায় কারও সঙ্গে তাদের কোন বিরোধ নেই। কেন আমার শিশু সন্তানকে হত্যা করল? কোন দোষতো করে নাই জিসান। কথাগুলো বলতেই দুই চোখের কোনা দিয়ে অশ্রু বেয়ে যাচ্ছে। জিসানতো কিছুই বুঝে না। স্কুলেও ভর্তি করতে পারি নাই। ভাবছিলাম স্কুল খুললে তাকে ভর্তি করে দিতাম।
আব্দুল মালেক বলেন, খিলগাঁওয়ের বাসায় জিসানের মা জরিনা আক্তারকে সান্ত্বনা দিতে পারছে না কেউ। জিসান জিসান করে বারবার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। কি বলে তাকে সান্ত্বনা দেব।
মালেক বলেন, শুনেছি আসামি রিকশা চালক সেলিম (২৭) কে পুলিশ ধরেছে। যে বাসায় জিসানের মৃতদেহ পাওয়া গেছে, সেই বাসার মালিক বাবুলের প্রাইভেট রিকশা চালাইতো সেলিম। আরেক রিকশা চালক শাহিন সেই দিন ঘটনাস্থলে সেলিমকে দেখেছে। গত ৭ আগস্ট শাহিন এ কথা জানিয়েছেন। তখনই তাদের সন্দেহ হয়েছে সেলিম তাঁর সন্তানকে অপহরণ করেছে।
জিসানের বাবা জানান, গতকাল সকালে বাসার মালিক গন্ধ পেয়ে দ্বিতীয় তলায় যায়। সেখানে একটা বাচ্চার মৃতদেহ দেখতে পায়। তখন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় সে এবং জিসানের মা জরিনা আক্তার। পরে পরনের পোশাক এবং হাত ঘড়ি দেখে শনাক্ত করে। পুলিশে খবর দিলে তারা মৃতদেহ উদ্ধার করে।
ঘটনার দিন বেলা ৩টার দিকে বাসার সামনে অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল জিসান। বিকেল ৫টার পর্যন্ত বাসায় না আসায় খুঁজতে বের হয় জিসানের মা জরিনা বেগম। কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না জিসানকে। সেদিন সন্ধ্যায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করে। পরে জানতে পারে এক রিকশা চালক তাকে লোভ দেখিয়ে নিয়ে গেছে। এই ভিত্তিতে থানায় অপহরণ মামলা করে। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে জিসান ছিল দ্বিতীয়।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুকুল আলম বলেন, গতকাল জিসানের মৃতদেহ পাওয়ার পর থেকে আমরা আসামি ধরার জন্য অভিযানে নামি। আজ ভোরে খিলগাঁও গোড়ানে রিকশা গ্যারেজ থেকে আসামিকে গ্রেপ্তার করি। তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।
ওসি বলেন সেলিম জিসানকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। সে বলেছে, টাকার লোভেই সেলিম জিসানকে হত্যা করেছে। যে বাসায় জিসানের মৃতদেহ পাওয়া গেছে সেই বাসার মালিক বাবুলকে ফাঁসাতে এবং তাঁর কাছ থেকে টাকা আদায় করার জন্যই সে জিসানকে হত্যা করে। বাড়ির মালিকের স্ত্রীকে রিকশায় নিয়ে আসা করত। যাতায়াত করতে করতে বুঝতে পারে বাবুল একটি ভিতু প্রকৃতির। জিসানকে ওই বাসায় হত্যা করে বাবুলকে ফাঁসিয়ে টাকা আদায় করার পরিকল্পনা ছিল তার। সেটাতে সে সফল হতে পারেনি।
বাবা জানে না কেন তাঁর ছেলেকে অপহরণ করে হত্যা করা হয়েছে। আসামির সঙ্গে দেখা হলে তাকে জিজ্ঞাসা করব। আমার নিষ্পাপ শিশু ছেলেতো কোন দোষ করে নাই। আমার এবং আমার পরিবারের সাথেও তো কারও বিরোধ নেই। কষ্ট নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন গতকাল উদ্ধার হওয়া শিশু জিহাদুল ইসলাম আকাইদ (৫) এর বাবা রড মিস্ত্রি আব্দুল মালেক।
মালেক বলেন, এলাকায় কারও সঙ্গে তাদের কোন বিরোধ নেই। কেন আমার শিশু সন্তানকে হত্যা করল? কোন দোষতো করে নাই জিসান। কথাগুলো বলতেই দুই চোখের কোনা দিয়ে অশ্রু বেয়ে যাচ্ছে। জিসানতো কিছুই বুঝে না। স্কুলেও ভর্তি করতে পারি নাই। ভাবছিলাম স্কুল খুললে তাকে ভর্তি করে দিতাম।
আব্দুল মালেক বলেন, খিলগাঁওয়ের বাসায় জিসানের মা জরিনা আক্তারকে সান্ত্বনা দিতে পারছে না কেউ। জিসান জিসান করে বারবার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। কি বলে তাকে সান্ত্বনা দেব।
মালেক বলেন, শুনেছি আসামি রিকশা চালক সেলিম (২৭) কে পুলিশ ধরেছে। যে বাসায় জিসানের মৃতদেহ পাওয়া গেছে, সেই বাসার মালিক বাবুলের প্রাইভেট রিকশা চালাইতো সেলিম। আরেক রিকশা চালক শাহিন সেই দিন ঘটনাস্থলে সেলিমকে দেখেছে। গত ৭ আগস্ট শাহিন এ কথা জানিয়েছেন। তখনই তাদের সন্দেহ হয়েছে সেলিম তাঁর সন্তানকে অপহরণ করেছে।
জিসানের বাবা জানান, গতকাল সকালে বাসার মালিক গন্ধ পেয়ে দ্বিতীয় তলায় যায়। সেখানে একটা বাচ্চার মৃতদেহ দেখতে পায়। তখন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় সে এবং জিসানের মা জরিনা আক্তার। পরে পরনের পোশাক এবং হাত ঘড়ি দেখে শনাক্ত করে। পুলিশে খবর দিলে তারা মৃতদেহ উদ্ধার করে।
ঘটনার দিন বেলা ৩টার দিকে বাসার সামনে অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল জিসান। বিকেল ৫টার পর্যন্ত বাসায় না আসায় খুঁজতে বের হয় জিসানের মা জরিনা বেগম। কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না জিসানকে। সেদিন সন্ধ্যায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করে। পরে জানতে পারে এক রিকশা চালক তাকে লোভ দেখিয়ে নিয়ে গেছে। এই ভিত্তিতে থানায় অপহরণ মামলা করে। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে জিসান ছিল দ্বিতীয়।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুকুল আলম বলেন, গতকাল জিসানের মৃতদেহ পাওয়ার পর থেকে আমরা আসামি ধরার জন্য অভিযানে নামি। আজ ভোরে খিলগাঁও গোড়ানে রিকশা গ্যারেজ থেকে আসামিকে গ্রেপ্তার করি। তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।
ওসি বলেন সেলিম জিসানকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। সে বলেছে, টাকার লোভেই সেলিম জিসানকে হত্যা করেছে। যে বাসায় জিসানের মৃতদেহ পাওয়া গেছে সেই বাসার মালিক বাবুলকে ফাঁসাতে এবং তাঁর কাছ থেকে টাকা আদায় করার জন্যই সে জিসানকে হত্যা করে। বাড়ির মালিকের স্ত্রীকে রিকশায় নিয়ে আসা করত। যাতায়াত করতে করতে বুঝতে পারে বাবুল একটি ভিতু প্রকৃতির। জিসানকে ওই বাসায় হত্যা করে বাবুলকে ফাঁসিয়ে টাকা আদায় করার পরিকল্পনা ছিল তার। সেটাতে সে সফল হতে পারেনি।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি সংরক্ষণ এবং তাঁর জীবন নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে ২০২০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’। নিয়োগ দেওয়া হয় ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুনকে (মুনতাসীর মামুন)।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন ছেলে হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ (২৮)। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজার শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নেশার টাকা না পেয়ে মাকে আবিদ হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আনোয়ারা বেগম মেরী (৫৫) ওই এলাকার নিয়াজ আহমেদের স্ত্রী
২ ঘণ্টা আগে