নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বেইলি রোডে একটি বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত বেড়ে ৪৬ জন হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, নিহতদের সবারই শ্বাসনালি পুড়ে গিয়েছিল। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহতদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি আছে দুজন ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছে ১০ জন। এ সময় তিনি ঘোষণা দেন, আহত সবার চিকিৎসার খরচ বহন করবে সরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পুরো ভবনে বদ্ধ অবস্থা তৈরি হয়েছিল। এ অবস্থায় সেখানে অতিরিক্ত ধোঁয়া ও তাপের কারণে কেউই শ্বাস নিতে পারছিল না। যতজন মারা গিয়েছে, সবাই শ্বাসনালি পুড়ে মারা গেছে। যারা চিকিৎসাধীন, তারা কেউই শঙ্কামুক্ত নয়—এমনটাও আমরা বলব না।’
গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটি সাততলা। এর নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পুরোটাই বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে নিচতলায় একাধিক কাপড়ের দোকান ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্যের যন্ত্রাংশ বিক্রি হয়। দ্বিতীয় তলা থেকে শুরু করে ওপরের দিকে কাচ্চি ভাই, কেএফসি, পিজ্জা ইনসহ বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নিচতলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে। নিচতলায় লাগা আগুন দ্রুত ওপরের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভবনে আটকে পড়ে অনেক মানুষ। আতঙ্কিত লোকজন ওপরের দিকে উঠে যায়। ভবনে থাকা বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁর কর্মী এবং সেখানে যাওয়া ব্যক্তিরা আগুনের মুখে আটকা পড়ে।
ধারণা করা হচ্ছে, আটকে পড়াদের অনেকে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিল। তারাই মূলত সেখানে আটকা পড়ে। এ অবস্থায় ভবনের তৃতীয় ও সপ্তম তলায় আটকে পড়া মানুষ উদ্ধারের আকুতি জানাতে থাকে। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিসের টার্ন টেবল লেডার (টিটিএল) ব্যবহার করে আটকে পড়াদের নামিয়ে আনার কাজ শুরু করেন। ফায়ারের ১২টি ইউনিট কাজ করে ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ১২টার দিকে ভবনের সামনে অবস্থান করতে দেখা যায় ফায়ার সার্ভিসের বিশেষায়িত গাড়ি ‘রেফ্রিজারেটেড স্টোরেজ ট্রাক’। এটি মূলত মরদেহ বহনের গাড়ি। এই গাড়িতে করে মরদেহ নেওয়া হয় হাসপাতালে।
রাজধানীর বেইলি রোডে একটি বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত বেড়ে ৪৬ জন হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, নিহতদের সবারই শ্বাসনালি পুড়ে গিয়েছিল। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহতদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি আছে দুজন ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছে ১০ জন। এ সময় তিনি ঘোষণা দেন, আহত সবার চিকিৎসার খরচ বহন করবে সরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পুরো ভবনে বদ্ধ অবস্থা তৈরি হয়েছিল। এ অবস্থায় সেখানে অতিরিক্ত ধোঁয়া ও তাপের কারণে কেউই শ্বাস নিতে পারছিল না। যতজন মারা গিয়েছে, সবাই শ্বাসনালি পুড়ে মারা গেছে। যারা চিকিৎসাধীন, তারা কেউই শঙ্কামুক্ত নয়—এমনটাও আমরা বলব না।’
গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটি সাততলা। এর নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পুরোটাই বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে নিচতলায় একাধিক কাপড়ের দোকান ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্যের যন্ত্রাংশ বিক্রি হয়। দ্বিতীয় তলা থেকে শুরু করে ওপরের দিকে কাচ্চি ভাই, কেএফসি, পিজ্জা ইনসহ বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নিচতলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে। নিচতলায় লাগা আগুন দ্রুত ওপরের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভবনে আটকে পড়ে অনেক মানুষ। আতঙ্কিত লোকজন ওপরের দিকে উঠে যায়। ভবনে থাকা বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁর কর্মী এবং সেখানে যাওয়া ব্যক্তিরা আগুনের মুখে আটকা পড়ে।
ধারণা করা হচ্ছে, আটকে পড়াদের অনেকে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিল। তারাই মূলত সেখানে আটকা পড়ে। এ অবস্থায় ভবনের তৃতীয় ও সপ্তম তলায় আটকে পড়া মানুষ উদ্ধারের আকুতি জানাতে থাকে। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিসের টার্ন টেবল লেডার (টিটিএল) ব্যবহার করে আটকে পড়াদের নামিয়ে আনার কাজ শুরু করেন। ফায়ারের ১২টি ইউনিট কাজ করে ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ১২টার দিকে ভবনের সামনে অবস্থান করতে দেখা যায় ফায়ার সার্ভিসের বিশেষায়িত গাড়ি ‘রেফ্রিজারেটেড স্টোরেজ ট্রাক’। এটি মূলত মরদেহ বহনের গাড়ি। এই গাড়িতে করে মরদেহ নেওয়া হয় হাসপাতালে।
নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
১৬ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
২৬ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে