নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) বিধান সংশোধনের বিষয়ে তিনবার চিঠি দিয়েও আইন মন্ত্রণালয় থেকে সাড়া পায়নি নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি কমিশন। তবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘এর শেষ কি তা দেখব।’
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তার এ কথা জানান।
এদিকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) বিধান সংশোধনের খসড়া প্রসঙ্গে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সাড়া না পেয়ে সময় বেঁধে দিয়েছে ইসি। তিন মাস ১৫ দিনের বেশি সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও কোনো সাড়া না পেয়ে অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে আগামী মাসের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে সাংবিধানিক এ সংস্থাটি।
রোববার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উপ-সচিব আব্দুল হালিম স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে এসব তথ্য জানা যায়। এরপরই সিইসি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরাও তো অনন্তকাল ধরে একটা ম্যাটার (বিষয়) পারসিউ করতে পারব না। এ জন্য আমরা বিষয়টা শেষ করে দিতে চাই। ঠিক আছে। যদি আর কোনো রেসপন্স না হয় আমরা অন্য কাজে কন্সাট্রেন্ট করব। এ বিষয়টা নিয়ে হয়তো আমাদের আর পারসিউ করতে হবে না।’
হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘যেহেতু সময় বেঁধে দিয়েছি। আমাদের প্রত্যাশা ওই সময়ের মধ্যেই তারা রেসপন্স নিশ্চয়ই করবেন। সরকারের বিভিন্ন ব্যস্ততা থাকে। ব্যস্ততার কারণে তারা সময় করে উঠতে পারে নাই।’
এই চিঠির পর আর অনুরোধ করা হবে না জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ওই তারিখটা (১৫ ডিসেম্বর) আসুক এরপরে যদি আমরা মনে করি যে, কী করতে হবে। কমিশন বসে তখন একটা সিদ্ধান্ত নিবো। এটা কি খুব গুরুত্বপূর্ণ কি না? কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ। তখন আমরা সেটা বিবেচনা করে দেখবো।’
গুরুত্বপূর্ণ ছিল বলেই নির্বাচনী আইনে সংস্কার এমন বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সিইসি বলেন, ‘সবকিছুই তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা না। সবকিছুই যে সব সময় অ্যাড্রেস হবে তা তো না। সরকারের নিশ্চয়ই একটা বক্তব্য আছে। সেটা থাকবে। আমরা যেটা প্রত্যাশা করেছি, সরকারের ওই যুক্তি থাকতে পারে। এটার প্রয়োজন নাই। এটা অলরেডি অ্যাড্রেস আছে কোথাও। যদি অ্যাড্রেস হয়ে থাকে সেটাও যদি আমরা জানতে পারি আমাদের আর পারসিউ করার প্রয়োজন পড়ে না।’
সরকারের রেসপন্সটা এ বিষয়ে কী সেটা জানতে চেয়েছিলাম জানিয়ে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘তাদেরও তো একটা যুক্তি থাকতে পারে এই প্রস্তাব নিয়ে কারণ অথোরিটি তারা। আইন প্রণয়নের অথোরিটি সরকার এবং পার্লামেন্ট।’
সরকার এবং পার্লামেন্ট তাদের প্রজ্ঞা ব্যবহার করবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারা যদি মনে করেন না। পর্যাপ্ত আইন রয়ে গেছে। এ বিষয়ে করণীয় কিছু নেই। সেইটুকু আমাদের জানিয়ে দিলে আমরা বিবেচনা করতাম।’
আইন সংশোধন না হলে ভোট প্রত্যাশা অনুযায়ী হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সে বিষয়ে কোনো মন্তব্য করব না। আমি পর্যাপ্ত বলেছি।’
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) বিধান সংশোধনের বিষয়ে তিনবার চিঠি দিয়েও আইন মন্ত্রণালয় থেকে সাড়া পায়নি নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি কমিশন। তবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘এর শেষ কি তা দেখব।’
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তার এ কথা জানান।
এদিকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) বিধান সংশোধনের খসড়া প্রসঙ্গে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সাড়া না পেয়ে সময় বেঁধে দিয়েছে ইসি। তিন মাস ১৫ দিনের বেশি সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও কোনো সাড়া না পেয়ে অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে আগামী মাসের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে সাংবিধানিক এ সংস্থাটি।
রোববার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উপ-সচিব আব্দুল হালিম স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে এসব তথ্য জানা যায়। এরপরই সিইসি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরাও তো অনন্তকাল ধরে একটা ম্যাটার (বিষয়) পারসিউ করতে পারব না। এ জন্য আমরা বিষয়টা শেষ করে দিতে চাই। ঠিক আছে। যদি আর কোনো রেসপন্স না হয় আমরা অন্য কাজে কন্সাট্রেন্ট করব। এ বিষয়টা নিয়ে হয়তো আমাদের আর পারসিউ করতে হবে না।’
হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘যেহেতু সময় বেঁধে দিয়েছি। আমাদের প্রত্যাশা ওই সময়ের মধ্যেই তারা রেসপন্স নিশ্চয়ই করবেন। সরকারের বিভিন্ন ব্যস্ততা থাকে। ব্যস্ততার কারণে তারা সময় করে উঠতে পারে নাই।’
এই চিঠির পর আর অনুরোধ করা হবে না জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ওই তারিখটা (১৫ ডিসেম্বর) আসুক এরপরে যদি আমরা মনে করি যে, কী করতে হবে। কমিশন বসে তখন একটা সিদ্ধান্ত নিবো। এটা কি খুব গুরুত্বপূর্ণ কি না? কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ। তখন আমরা সেটা বিবেচনা করে দেখবো।’
গুরুত্বপূর্ণ ছিল বলেই নির্বাচনী আইনে সংস্কার এমন বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সিইসি বলেন, ‘সবকিছুই তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা না। সবকিছুই যে সব সময় অ্যাড্রেস হবে তা তো না। সরকারের নিশ্চয়ই একটা বক্তব্য আছে। সেটা থাকবে। আমরা যেটা প্রত্যাশা করেছি, সরকারের ওই যুক্তি থাকতে পারে। এটার প্রয়োজন নাই। এটা অলরেডি অ্যাড্রেস আছে কোথাও। যদি অ্যাড্রেস হয়ে থাকে সেটাও যদি আমরা জানতে পারি আমাদের আর পারসিউ করার প্রয়োজন পড়ে না।’
সরকারের রেসপন্সটা এ বিষয়ে কী সেটা জানতে চেয়েছিলাম জানিয়ে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘তাদেরও তো একটা যুক্তি থাকতে পারে এই প্রস্তাব নিয়ে কারণ অথোরিটি তারা। আইন প্রণয়নের অথোরিটি সরকার এবং পার্লামেন্ট।’
সরকার এবং পার্লামেন্ট তাদের প্রজ্ঞা ব্যবহার করবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারা যদি মনে করেন না। পর্যাপ্ত আইন রয়ে গেছে। এ বিষয়ে করণীয় কিছু নেই। সেইটুকু আমাদের জানিয়ে দিলে আমরা বিবেচনা করতাম।’
আইন সংশোধন না হলে ভোট প্রত্যাশা অনুযায়ী হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সে বিষয়ে কোনো মন্তব্য করব না। আমি পর্যাপ্ত বলেছি।’
২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
১৩ মিনিট আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৩৮ মিনিট আগেবগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে দর্শন বিভাগের পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত কনসার্টে ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে সরকারি আজিজুল হক কলেজ (নতুন ভবন) ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেসেমিনারে বক্তারা বলেন, জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা নানা কারণে ধীরে ধীরে ম্লান হয়ে যাচ্ছে। এই আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও কার্যকর ও জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে। গণ-আন্দোলনের সাফল্য নিশ্চিত করতে হলে সামগ্রিক সংস্কারের মাধ্যমে জন-আকাঙ্ক্ষাকে একটি কার্যকর রাজনৈতিক...
১ ঘণ্টা আগে