সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন মামলার বাদী ঝর্না আক্তারের ছেলেসহ তিনজন। আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এ সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১০ম দফায় তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য পাঁচজনকে সমন পাঠানো হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে মামলার বাদী কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্নার ছেলে চার্জশিটে ৩১ নম্বর সাক্ষী আব্দুর রহমানসহ আরও দুজন উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সাংবাদিক এনামুল হক বিদ্যুৎ ও নুর নবী।
মামলায় সবশেষ গত ২৫ এপ্রিল সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। এর আগে ২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর প্রথম দফায় আসামির উপস্থিতিতে বাদী জান্নাত আরা ঝর্নার সাক্ষ্য নেন আদালত। একই সঙ্গে ওই বছরের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
আসামিপক্ষের আইনজীবী একেএম ওমর ফারুক নয়ন গণমাধ্যমকে বলেন, মামুনুল হকের বিরুদ্ধে মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্নার ছেলে আব্দুর রহমান, পুলিশ সদস্যসহ পাঁচজনের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা। সে জন্য তাঁকে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে একটি রিসোর্টে এক নারীসহ মামুনুল হককে ঘেরাও করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। পরে হেফাজতের নেতা-কর্মীরা এসে রিসোর্ট ভাঙচুর এবং তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। পরে এ ঘটনায় (৩০ এপ্রিল) সোনারগাঁ থানায় তাঁর বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন কথিত স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্না। তবে ওই নারীকে দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।
ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন মামলার বাদী ঝর্না আক্তারের ছেলেসহ তিনজন। আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এ সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১০ম দফায় তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য পাঁচজনকে সমন পাঠানো হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে মামলার বাদী কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্নার ছেলে চার্জশিটে ৩১ নম্বর সাক্ষী আব্দুর রহমানসহ আরও দুজন উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সাংবাদিক এনামুল হক বিদ্যুৎ ও নুর নবী।
মামলায় সবশেষ গত ২৫ এপ্রিল সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। এর আগে ২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর প্রথম দফায় আসামির উপস্থিতিতে বাদী জান্নাত আরা ঝর্নার সাক্ষ্য নেন আদালত। একই সঙ্গে ওই বছরের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
আসামিপক্ষের আইনজীবী একেএম ওমর ফারুক নয়ন গণমাধ্যমকে বলেন, মামুনুল হকের বিরুদ্ধে মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্নার ছেলে আব্দুর রহমান, পুলিশ সদস্যসহ পাঁচজনের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা। সে জন্য তাঁকে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে একটি রিসোর্টে এক নারীসহ মামুনুল হককে ঘেরাও করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। পরে হেফাজতের নেতা-কর্মীরা এসে রিসোর্ট ভাঙচুর এবং তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। পরে এ ঘটনায় (৩০ এপ্রিল) সোনারগাঁ থানায় তাঁর বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন কথিত স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্না। তবে ওই নারীকে দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।
নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
১৫ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
২৫ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে