প্রতিনিধি, হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ)
পদ্মার ভাঙনে বিলীন হরিরামপুরের চরাঞ্চলের সুতালড়ি ইউনিয়নের ৪১ নম্বর রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস করছে অন্য একটি স্কুলে। একই ইউনিয়নের আড়াই কিলোমিটার দূরের ডুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস করার স্থান নির্ধারিত হয়েছে পদ্মায় বিলীন স্কুলের শিক্ষার্থীদের। তবে স্কুল খোলার দিন স্কুলটিতে কোনো শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল না বলে জানা গেছে।
দুর্গম চরাঞ্চলের রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৬ জন শিক্ষার্থীর অনেকে ঝড়ে পড়ার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রামচন্দ্রপুর স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রীতি চৌধুরী।
এ দিকে চরাঞ্চলের ১৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে বন্যার পানি নেমে গেলেও স্কুলের সামনে এবং ভেতরে কাদা পানি থাকায় বিদ্যালয় খোলার দিন বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি।
৪২ নম্বর ডুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শহিদুল ইসলাম বলেন, পদ্মায় ভেঙে যাওয়া ৪১ নম্বর রামচন্দ্রপুর স্কুলের ক্লাস আমাদের স্কুলের আরেকটি ঘরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আমাদের বিদ্যালয়ের মোট ৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থী ও তাদের শিক্ষার্থীরা আলাদা দুটি টিনের ঘরে ক্লাস করছে। তবে স্কুলের চারপাশে পানি আর বন্যায় রাস্তা ভেঙে যাওয়া ছাত্র ছাত্রী উপস্থিতি কিছুটা কম।
রামচন্দ্রপুর বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বাসুদেব সরকার বলেন, ‘আমাদের স্কুল ভবনটি গত আগস্ট মাসের শুরুতে পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। আমরা এখন দুই-আড়াই কিলোমিটার দূরের একটি ঘরে ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছি। স্কুল ভবনের পাশাপাশি কয়েকজন ছাত্র ছাত্রীর বাড়ি-ঘরও পদ্মায় ভেঙে গেছে। আগের স্কুল থেকে এ স্কুলের কিছুটা দূরত্ব আর বন্যার কারণে রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় ক্লাসে ছাত্র–ছাত্রী কিছুটা কম উপস্থিত হয়েছে। স্কুলটি পদ্মায় বিলীন হয়ে যাওয়া, অন্য স্কুল কিছুটা দূরত্ব আর চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের বাবা-মায়েরা কিছুটা অসচেতন। সব মিলিয়ে দু’চারজন শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
রামচন্দ্রপুর বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমার বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত কথা হচ্ছে। তবে বন্যায় রাস্তার কয়েক জায়গা ভেঙে গেছে, পানি কাদা রয়েছে বলে বেশির ভাগ অভিভাবক তাঁদের ছেলে মেয়েকে স্কুলে পাঠাচ্ছেন না।
হরিরামপুর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. বদর উদ্দিন জানান, চরাঞ্চলের ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে বন্যার কারণে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কিছুটা কম। তবে চরাঞ্চলে রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ তিনটি বিদ্যালয় ভেঙে গেলেও শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার সম্ভাবনা কম কেননা অন্যান্য বিদ্যালয়ে পড়তে পারবে বলে জানান তিনি।
পদ্মার ভাঙনে বিলীন হরিরামপুরের চরাঞ্চলের সুতালড়ি ইউনিয়নের ৪১ নম্বর রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস করছে অন্য একটি স্কুলে। একই ইউনিয়নের আড়াই কিলোমিটার দূরের ডুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস করার স্থান নির্ধারিত হয়েছে পদ্মায় বিলীন স্কুলের শিক্ষার্থীদের। তবে স্কুল খোলার দিন স্কুলটিতে কোনো শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল না বলে জানা গেছে।
দুর্গম চরাঞ্চলের রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৬ জন শিক্ষার্থীর অনেকে ঝড়ে পড়ার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রামচন্দ্রপুর স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রীতি চৌধুরী।
এ দিকে চরাঞ্চলের ১৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে বন্যার পানি নেমে গেলেও স্কুলের সামনে এবং ভেতরে কাদা পানি থাকায় বিদ্যালয় খোলার দিন বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি।
৪২ নম্বর ডুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শহিদুল ইসলাম বলেন, পদ্মায় ভেঙে যাওয়া ৪১ নম্বর রামচন্দ্রপুর স্কুলের ক্লাস আমাদের স্কুলের আরেকটি ঘরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আমাদের বিদ্যালয়ের মোট ৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থী ও তাদের শিক্ষার্থীরা আলাদা দুটি টিনের ঘরে ক্লাস করছে। তবে স্কুলের চারপাশে পানি আর বন্যায় রাস্তা ভেঙে যাওয়া ছাত্র ছাত্রী উপস্থিতি কিছুটা কম।
রামচন্দ্রপুর বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বাসুদেব সরকার বলেন, ‘আমাদের স্কুল ভবনটি গত আগস্ট মাসের শুরুতে পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। আমরা এখন দুই-আড়াই কিলোমিটার দূরের একটি ঘরে ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছি। স্কুল ভবনের পাশাপাশি কয়েকজন ছাত্র ছাত্রীর বাড়ি-ঘরও পদ্মায় ভেঙে গেছে। আগের স্কুল থেকে এ স্কুলের কিছুটা দূরত্ব আর বন্যার কারণে রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় ক্লাসে ছাত্র–ছাত্রী কিছুটা কম উপস্থিত হয়েছে। স্কুলটি পদ্মায় বিলীন হয়ে যাওয়া, অন্য স্কুল কিছুটা দূরত্ব আর চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের বাবা-মায়েরা কিছুটা অসচেতন। সব মিলিয়ে দু’চারজন শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
রামচন্দ্রপুর বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমার বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সঙ্গে নিয়মিত কথা হচ্ছে। তবে বন্যায় রাস্তার কয়েক জায়গা ভেঙে গেছে, পানি কাদা রয়েছে বলে বেশির ভাগ অভিভাবক তাঁদের ছেলে মেয়েকে স্কুলে পাঠাচ্ছেন না।
হরিরামপুর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. বদর উদ্দিন জানান, চরাঞ্চলের ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে বন্যার কারণে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কিছুটা কম। তবে চরাঞ্চলে রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ তিনটি বিদ্যালয় ভেঙে গেলেও শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার সম্ভাবনা কম কেননা অন্যান্য বিদ্যালয়ে পড়তে পারবে বলে জানান তিনি।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়ায় খাসি (খাসিয়া) সম্প্রদায়ের বর্ষবিদায় ও নতুন বছরকে বরণের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার উপজেলার মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জির খেলার মাঠে খাসি সোশ্যাল কাউন্সিলের আয়োজনে উৎসবটি হয়।
৭ মিনিট আগে৪৬ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে সোমবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সব বিভাগের পূর্ব নির্ধারিত পরীক্ষাসমূহ স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৯ মিনিট আগেজামালপুরের চরাঞ্চলে শীতকালীন সবজির বাগানে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এই মৌসুমে একদিকে অতিরিক্ত বৃষ্টি, অন্যদিকে খরার কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সবজি গাছ মরে যাচ্ছে। কৃষকদের অভিযোগ, এই সময়ে কৃষি বিভাগের কোনো সহায়তা পাননি তাঁরা।
১১ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। থানা-পুলিশ জানায়, গত ১৮ জুলাই দুপুরে উলিপুর মহারাণী স্বর্ণময়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে...
১৩ মিনিট আগে