ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় দানেজ আলী (৫৫) নামের একজনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে গ্রামবাসী। তবে এখন পর্যন্ত এ মামলায় কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
আজ রোববার সকাল ১০টায় ভেড়ামারা-দৌলতপুর মহাসড়কে প্রেসক্লাবের সামনে মরদেহ নিয়ে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন করা হয়। পরে গ্রামবাসী ও দানেজের স্বজনেরা মহাসড়কে বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভে গ্রামের শত শত নারী-পুরুষের এ মানববন্ধনে একাত্মতা জানিয়ে অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। এ সময় তাঁরা দানেজ আলীকে হত্যায় সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। বিক্ষোভকারীরা হত্যার প্রধান আসামি জিয়াসহ আসামিদের ফাঁসি দাবি করেন।
মানববন্ধনে নিহত দানেজের ছেলে ও মামলার বাদী উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি সময়ে তাঁরা আমাদের ওপর হামলা করে এতে আমার বাবা, ভাই ও আমি আহত হই। সে ঘটনায় বাবা দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেয় কিছুটা সুস্থ হয়। জিয়াসহ জড়িতদের আসামি করে মামলা করলে জামিন নিয়ে এসেই জিয়াসহ তাঁর লোকজন হত্যার হুমকি দিতে থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে (রোববার) জানতে পেরেছি কয়েক দিন আগে আসামি জিয়াসহ অন্যরা সাইফুল নামে একজনের বাড়িতে ৬ / ৭ জন মিলে মিটিং করে। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় আমার বাবাসহ ছয়জনকে বিভিন্ন কায়দায় হত্যা করবে। সেটা আমার বাবাকে দিয়েই হত্যার মিশন শুরু করল। এখন আমার পরিবারের সবাই আতঙ্কিত। জিয়া এর আগেও শান্ত (১৯) নামের একজনকে খাবারে বিষ খাইয়ে হত্যা করেছে। এ ব্যাপারে নিহতের মা রাশি খাতুন মামলাও করেছে। তাঁকেও হুমকি ধামকি দেয়। তাঁর বিভিন্ন অপকর্মে আমার বাবা প্রতিবাদ করলে তার টার্গেটের শিকার হয়।’
মামলার বাদী উজ্জ্বল হোসেন আরও বলেন, এজাহার নামীয় আসামি ছাড়াও হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আরও ব্যক্তি জড়িত রয়েছে, যা তা পরে জানতে পেরেছি। তাঁদের নাম থানায় জানানো হবে।
অন্যদিকে নিহত শান্তর মা রাশি খাতুন মানববন্ধনে অংশ নিয়ে কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘৬ বছর আগে আমার একমাত্র সন্তান শান্তকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খাবারের মধ্যে বিষ খাইয়ে হত্যা করেছে। মামলা করেছি কিন্তু বিচারের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে হুমকি ধামকি দিয়েই আসছে মামলা তুলে নিতে। সন্তান হারিয়ে আমার স্বামী এখন মানসিক রোগী। দুকুলে আমার কেউই নেই। আমার সন্তান হত্যার বিচার চাইতে মানববন্ধনে এসেছি। জিয়ার ফাঁসি চাই। আর কারও বুক যেন খালি না হয়।’
রূপালি ও দৃষ্টি খাতুন বলেন, দানেজের নিথর দেহ মাটিতে পড়ে থাকার সময় জিয়া ও তাঁর ছেলে একাধিক বার মুখে লাথি মারে আর বলে এখনও মরছিস না কেন! মর মর! জিয়াসহ এসব খুনিদের ফাঁসি চাই, বিচার চাইতে গ্রামের সব মা বোন মানববন্ধন ও মিছিলে এসেছি। বিচার চাই, জিয়ার ফাঁসি চাই।’
এ ছাড়া নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক গ্রামের অনেকেই বলেন, জিয়া ও তাঁর লোকজন গ্রামের মানুষকে নির্যাতন, হয়রানি, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে জড়িত। প্রভাবশালীদের ছত্র ছায়ায় থেকে এ ধরনের কাজ করতেন। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। দানেজ এসবের প্রতিবাদ করলে জিয়া ক্ষিপ্ত হয়।’
নিহতের দানেজ আলীর ভাই আকুব্বার হোসেন বলেন, ‘আমার ভাইয়ের হত্যাকারী জিয়ার নামে হত্যা, মাদকসহ প্রায় ১০ টিরও বেশি মামলা হয়েছে। সে এসব থেকে বাঁচতে বিভিন্ন সময় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের আশ্রয় নেয়। তাঁর অপকর্মের বিচার না হওয়ায় সে আরও বেপরোয়া হয়ে পড়েছে। তাঁর বিচার হলে আজ আমার ভাইকে হারাতে হতো না। আজ নির্যাতিত গ্রামবাসী এক হয়ে মিছিল ও মানববন্ধনে এসেছে। সবাই জিয়াসহ আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়।’
মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত করা হয়েছে জানিয়ে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় আসামিদের গ্রেপ্তারে কঠোর অভিযান চালানো হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হব।
এ ছাড়া তিনি আরও বলেন, মামলায় এজাহার নামীয় আসামি ছাড়াও কেউ জড়িত থাকে, তাঁদের বিরুদ্ধেও তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, উপজেলার বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামে জমি, মাছ চাষ ও পূর্ব শত্রুতার কেন্দ্র করে দানেজ আলীর সঙ্গে প্রতিবেশী জিয়াউল ইসলাম জিয়া ও তাঁর লোকজনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। গত শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে দানেজ বিলশুকা ভবানীপুর মাঠপাড়া গমের জমি দেখতে গেলে জিয়াসহ তাঁর লোকজন দানেজের ওপর হামলা চালিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে স্বজনেরা গিয়ে অচেতন অবস্থায় দানেজকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হলে রাতেই তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে গতকাল শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় দানেজের ছেলে উজ্জ্বল ভেড়ামারা থানায় ১০ জনের নামে হত্যা মামলা করেছেন।
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় দানেজ আলী (৫৫) নামের একজনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে গ্রামবাসী। তবে এখন পর্যন্ত এ মামলায় কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
আজ রোববার সকাল ১০টায় ভেড়ামারা-দৌলতপুর মহাসড়কে প্রেসক্লাবের সামনে মরদেহ নিয়ে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন করা হয়। পরে গ্রামবাসী ও দানেজের স্বজনেরা মহাসড়কে বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভে গ্রামের শত শত নারী-পুরুষের এ মানববন্ধনে একাত্মতা জানিয়ে অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। এ সময় তাঁরা দানেজ আলীকে হত্যায় সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। বিক্ষোভকারীরা হত্যার প্রধান আসামি জিয়াসহ আসামিদের ফাঁসি দাবি করেন।
মানববন্ধনে নিহত দানেজের ছেলে ও মামলার বাদী উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি সময়ে তাঁরা আমাদের ওপর হামলা করে এতে আমার বাবা, ভাই ও আমি আহত হই। সে ঘটনায় বাবা দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেয় কিছুটা সুস্থ হয়। জিয়াসহ জড়িতদের আসামি করে মামলা করলে জামিন নিয়ে এসেই জিয়াসহ তাঁর লোকজন হত্যার হুমকি দিতে থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে (রোববার) জানতে পেরেছি কয়েক দিন আগে আসামি জিয়াসহ অন্যরা সাইফুল নামে একজনের বাড়িতে ৬ / ৭ জন মিলে মিটিং করে। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় আমার বাবাসহ ছয়জনকে বিভিন্ন কায়দায় হত্যা করবে। সেটা আমার বাবাকে দিয়েই হত্যার মিশন শুরু করল। এখন আমার পরিবারের সবাই আতঙ্কিত। জিয়া এর আগেও শান্ত (১৯) নামের একজনকে খাবারে বিষ খাইয়ে হত্যা করেছে। এ ব্যাপারে নিহতের মা রাশি খাতুন মামলাও করেছে। তাঁকেও হুমকি ধামকি দেয়। তাঁর বিভিন্ন অপকর্মে আমার বাবা প্রতিবাদ করলে তার টার্গেটের শিকার হয়।’
মামলার বাদী উজ্জ্বল হোসেন আরও বলেন, এজাহার নামীয় আসামি ছাড়াও হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আরও ব্যক্তি জড়িত রয়েছে, যা তা পরে জানতে পেরেছি। তাঁদের নাম থানায় জানানো হবে।
অন্যদিকে নিহত শান্তর মা রাশি খাতুন মানববন্ধনে অংশ নিয়ে কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘৬ বছর আগে আমার একমাত্র সন্তান শান্তকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খাবারের মধ্যে বিষ খাইয়ে হত্যা করেছে। মামলা করেছি কিন্তু বিচারের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে হুমকি ধামকি দিয়েই আসছে মামলা তুলে নিতে। সন্তান হারিয়ে আমার স্বামী এখন মানসিক রোগী। দুকুলে আমার কেউই নেই। আমার সন্তান হত্যার বিচার চাইতে মানববন্ধনে এসেছি। জিয়ার ফাঁসি চাই। আর কারও বুক যেন খালি না হয়।’
রূপালি ও দৃষ্টি খাতুন বলেন, দানেজের নিথর দেহ মাটিতে পড়ে থাকার সময় জিয়া ও তাঁর ছেলে একাধিক বার মুখে লাথি মারে আর বলে এখনও মরছিস না কেন! মর মর! জিয়াসহ এসব খুনিদের ফাঁসি চাই, বিচার চাইতে গ্রামের সব মা বোন মানববন্ধন ও মিছিলে এসেছি। বিচার চাই, জিয়ার ফাঁসি চাই।’
এ ছাড়া নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক গ্রামের অনেকেই বলেন, জিয়া ও তাঁর লোকজন গ্রামের মানুষকে নির্যাতন, হয়রানি, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে জড়িত। প্রভাবশালীদের ছত্র ছায়ায় থেকে এ ধরনের কাজ করতেন। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। দানেজ এসবের প্রতিবাদ করলে জিয়া ক্ষিপ্ত হয়।’
নিহতের দানেজ আলীর ভাই আকুব্বার হোসেন বলেন, ‘আমার ভাইয়ের হত্যাকারী জিয়ার নামে হত্যা, মাদকসহ প্রায় ১০ টিরও বেশি মামলা হয়েছে। সে এসব থেকে বাঁচতে বিভিন্ন সময় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের আশ্রয় নেয়। তাঁর অপকর্মের বিচার না হওয়ায় সে আরও বেপরোয়া হয়ে পড়েছে। তাঁর বিচার হলে আজ আমার ভাইকে হারাতে হতো না। আজ নির্যাতিত গ্রামবাসী এক হয়ে মিছিল ও মানববন্ধনে এসেছে। সবাই জিয়াসহ আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়।’
মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত করা হয়েছে জানিয়ে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় আসামিদের গ্রেপ্তারে কঠোর অভিযান চালানো হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হব।
এ ছাড়া তিনি আরও বলেন, মামলায় এজাহার নামীয় আসামি ছাড়াও কেউ জড়িত থাকে, তাঁদের বিরুদ্ধেও তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, উপজেলার বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামে জমি, মাছ চাষ ও পূর্ব শত্রুতার কেন্দ্র করে দানেজ আলীর সঙ্গে প্রতিবেশী জিয়াউল ইসলাম জিয়া ও তাঁর লোকজনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। গত শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে দানেজ বিলশুকা ভবানীপুর মাঠপাড়া গমের জমি দেখতে গেলে জিয়াসহ তাঁর লোকজন দানেজের ওপর হামলা চালিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে স্বজনেরা গিয়ে অচেতন অবস্থায় দানেজকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হলে রাতেই তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে গতকাল শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় দানেজের ছেলে উজ্জ্বল ভেড়ামারা থানায় ১০ জনের নামে হত্যা মামলা করেছেন।
রাজধানীর ফার্মগেটের ইন্দিরা রোডে একটি বহুতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনটির বেসমেন্টে লাগা আগুন আট ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ আনে দমকল বাহিনীর সদস্যরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ভবনটিতে একটি সমবায় ব্যাংক ও কয়েকটি লাইব্রেরি রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর লাইব্রেরির জিনস পত্র সরিয়ে নেয় ব্যবসায়ীরা।
৬ মিনিট আগেবাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর দায় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের (আইইউটি) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম খান। দুর্ঘটনার পর আজ (শনিবার) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
৬ মিনিট আগেমাহিনের চাচা হাসান রহমান বলেন, ‘এখানে শতভাগ অবহেলা ছিল। একটা তার ঝুলে পড়বে গায়ের মধ্যে এটা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। এর সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’ রংপুর বিভাগ, রংপুর জেলা, গাজীপুর, বাস, আগুন, জেলার খবর
১০ মিনিট আগেডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন..
২৯ মিনিট আগে