অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের অভয়নগর উপজেলার প্রেমবাগ ইউনিয়নের মজুমদার ব্রান ওয়েল মিলের পাশের ইটের রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় এখন বেহাল। এতে চলাচল করতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে কয়েকটি গ্রামের মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাস্তাটির ইটের সলিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। অনেক জায়গায় রাস্তার দুধারের মাটি সরে গিয়ে রাস্তাটি ভেঙে পড়েছে। এ জন্য ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় হাঁটুসম কাদার সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, উপজেলার প্রেমবাগ ইউনিয়নের চেঙ্গুটিয়া গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যপাড়া, মহাজ্জের পাড়া, হিন্দু পাড়াসহ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ এ রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে। অনেক মানুষের জীবিকা নির্ভর করে এ রাস্তার ওপর। কয়েকটি অঞ্চলের চলাচলের প্রধান রাস্তাটিতে গরমের সময় ধুলাবালি এবং সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। ফলে এ অঞ্চলের যাতায়াতের প্রধান রাস্তাটি বৃষ্টি হলেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। রাস্তা বেহালের কারণে নওয়াপাড়া বাজারের সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
তা ছাড়া বেশ কয়েক বছর ধরে রাস্তাটি দিয়ে যানবাহন ও পথচারীদের চলাচলে অনুপযোগী হওয়ায় অতিরিক্ত ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। অনেক বছর ধরে গাড়িচালক ও পথচারীরা নিজেরাই উদ্যোগ নিয়ে রাস্তা সংস্কারের কাজ করছেন। তবে এবার সেই উপায়ও নেই। তার ওপর বৃষ্টিতে পুরো সড়কেই একই অবস্থা। শুধু গাড়িচালক নয়, এ রাস্তা পথচারীদের জন্যও দুর্বোধ্য হয়ে উঠছে।
মহাজ্জের পাড়ার ভ্যানচালক আবুল কাশেমের সংসার চলে ভ্যান চালানোর অর্থ দিয়ে। এ বিষয়ে তিনি অভিযোগ করে বলেন, আশপাশের রাস্তাগুলোর উন্নয়নে কোটি কোটি টাকার বাজেট করা হয়। কিন্তু এই রাস্তার দিকে কারও কোনো নজর নেই। মাঝে মাঝে রাস্তা ঠিক করার উদ্যোগ নেয়। কিন্তু কিছুদিন পরই তা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়। ভাঙা রাস্তার কারণে ভ্যান টানতে খুব কষ্ট হয়। একটু ভারী মাল থাকলে গাড়ি উল্টে যায়।
মোটরসাইকেলের চালক রিপন গাজী বলেন, ‘রাস্তায় গাড়ি চালাইয়া আর খাইতে হবে না মনে হয়। অন্য কাজ খুঁজতে হবে। অল্প বৃষ্টি হলে রাস্তায় হাঁটুসম কাদা হয়। ফলে এ রাস্তায় গাড়ি নিয়ে নামলে বাড়ি ফিরতে পারব কি না, তার গ্যারান্টি নাই। তাই রাস্তা ঠিক না করলে হয়তো না খেয়ে পরিবার নিয়ে মরতে হবে।’
রাস্তার বিষয়ে জানতে স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রেমবাগ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য খোকনের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল করলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে প্রেমবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রভাষক মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘মজুমদার ব্রান ওয়েল মিলের পাশের ইটের রাস্তাটির জন্য টেন্ডার হয়েছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই কাজ শুরু হবে।’
যশোরের অভয়নগর উপজেলার প্রেমবাগ ইউনিয়নের মজুমদার ব্রান ওয়েল মিলের পাশের ইটের রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় এখন বেহাল। এতে চলাচল করতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে কয়েকটি গ্রামের মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাস্তাটির ইটের সলিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। অনেক জায়গায় রাস্তার দুধারের মাটি সরে গিয়ে রাস্তাটি ভেঙে পড়েছে। এ জন্য ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় হাঁটুসম কাদার সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, উপজেলার প্রেমবাগ ইউনিয়নের চেঙ্গুটিয়া গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যপাড়া, মহাজ্জের পাড়া, হিন্দু পাড়াসহ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ এ রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে। অনেক মানুষের জীবিকা নির্ভর করে এ রাস্তার ওপর। কয়েকটি অঞ্চলের চলাচলের প্রধান রাস্তাটিতে গরমের সময় ধুলাবালি এবং সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। ফলে এ অঞ্চলের যাতায়াতের প্রধান রাস্তাটি বৃষ্টি হলেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। রাস্তা বেহালের কারণে নওয়াপাড়া বাজারের সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
তা ছাড়া বেশ কয়েক বছর ধরে রাস্তাটি দিয়ে যানবাহন ও পথচারীদের চলাচলে অনুপযোগী হওয়ায় অতিরিক্ত ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। অনেক বছর ধরে গাড়িচালক ও পথচারীরা নিজেরাই উদ্যোগ নিয়ে রাস্তা সংস্কারের কাজ করছেন। তবে এবার সেই উপায়ও নেই। তার ওপর বৃষ্টিতে পুরো সড়কেই একই অবস্থা। শুধু গাড়িচালক নয়, এ রাস্তা পথচারীদের জন্যও দুর্বোধ্য হয়ে উঠছে।
মহাজ্জের পাড়ার ভ্যানচালক আবুল কাশেমের সংসার চলে ভ্যান চালানোর অর্থ দিয়ে। এ বিষয়ে তিনি অভিযোগ করে বলেন, আশপাশের রাস্তাগুলোর উন্নয়নে কোটি কোটি টাকার বাজেট করা হয়। কিন্তু এই রাস্তার দিকে কারও কোনো নজর নেই। মাঝে মাঝে রাস্তা ঠিক করার উদ্যোগ নেয়। কিন্তু কিছুদিন পরই তা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়। ভাঙা রাস্তার কারণে ভ্যান টানতে খুব কষ্ট হয়। একটু ভারী মাল থাকলে গাড়ি উল্টে যায়।
মোটরসাইকেলের চালক রিপন গাজী বলেন, ‘রাস্তায় গাড়ি চালাইয়া আর খাইতে হবে না মনে হয়। অন্য কাজ খুঁজতে হবে। অল্প বৃষ্টি হলে রাস্তায় হাঁটুসম কাদা হয়। ফলে এ রাস্তায় গাড়ি নিয়ে নামলে বাড়ি ফিরতে পারব কি না, তার গ্যারান্টি নাই। তাই রাস্তা ঠিক না করলে হয়তো না খেয়ে পরিবার নিয়ে মরতে হবে।’
রাস্তার বিষয়ে জানতে স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রেমবাগ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য খোকনের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল করলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে প্রেমবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রভাষক মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘মজুমদার ব্রান ওয়েল মিলের পাশের ইটের রাস্তাটির জন্য টেন্ডার হয়েছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই কাজ শুরু হবে।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে জাকির হোসেন বলেন, ‘এমন ছোট্ট সংযোগ সড়কে বিআরটিসির দোতলা বাসে কী করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে এল। সড়কের সামান্য ওপরে বৈদ্যুতিক তার। সেই তারে ছোট পরিবহন চলাচল যেখানে ঝুঁকিপূর্ণ। সেই সড়কে কী করে বিআরটিসির দোতলা বাস চলাচল করে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে
১০ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনা করে সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করতে দেওয়াসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এসব দাবি জানান তারা...
২১ মিনিট আগেনিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৪২ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগে