বাগেরহাট প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরের সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবে নিখোঁজ জেলে মামুন শেখ ও ইসমাইল শেখের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যায় দুবলার চরের দক্ষিণে জাহাজভাঙা চর এলাকায় দুটি ট্রলারের মধ্য থেকে ওই জেলেদের মরদেহ উদ্ধার করেন জেলেরা।
এর আগে শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে বঙ্গোপসাগরে মাছ আহরণে নিয়োজিত ১৮ ট্রলার ডুবে নিখোঁজ হন অন্তত ২৭ জেলে। শনিবার সকাল থেকে নিখোঁজ জেলে ও ট্রলার উদ্ধারে অভিযান শুরু করে বন বিভাগ, কোস্টগার্ড ও জেলেরা। এ ঘটনায় এখনো অন্তত ২০ জেলে নিখোঁজ রয়েছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ।
নিহত মামুন শেখের বাড়ি বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার এবং ইসমাইল শেখের বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া। মামুন শেখ এফবি মা-বাবার দোয়া ট্রলারে এবং ইসমাইল শেখ এফবি জামিলা নামক ট্রলারে ছিল। হঠাৎ উল্টে যাওয়ায় মামুন ও ইসমাইল ট্রলারের পাটাতনের মধ্যে ঢুকে যায়। পরে আর বের হতে পারেনি।
অন্যদিকে, শনিবার বিকেলে আবদুল্লাহ, রাজুশেখ, ও ইয়াকুবআলী নামের তিন জেলেকে বঙ্গোপসাগর এলাকা থেকে জীবিত উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড। বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার বিএন আব্দুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের দুবলা জেলে পল্লি টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রহ্লাদ চন্দ্র রায় বলেন, ‘শুক্রবার রাতের আকস্মিক ঝড়ে বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন এলাকায় ১৮টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে যায়। ট্রলারে থাকা অধিকাংশ জেলেরাই সাঁতরে নিরাপদ স্থানে ওঠে। তারপরও কয়েকজন জেলে নিখোঁজ হন। শনিবার সকাল থেকে জেলে, বন বিভাগ, কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করে। সন্ধ্যা নাগাদ এফবি মা-বাবার দোয়া ট্রলার থেকে মামুন (৪০) ও এফবি জামিলা ট্রলার থেকে ইসমাইলের (৩০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জেলেদের মরদেহ তাঁদের বাড়িতে পাঠানো।’
প্রহ্লাদ চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘এখনো ৫টি ট্রলার নিখোঁজ রয়েছে। ওই সব ট্রলারেও বেশ কিছু জেলে ছিল। তাঁরা আসলে কি অবস্থায় আছে সে বিষয়ে এখনো কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। জীবিত উদ্ধার হওয়া জেলেরাও নিখোঁজ ওই পাঁচটি ট্রলারের বিষয়ে কোন কিছু জানাতে পারেননি।
বঙ্গোপসাগরের সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবে নিখোঁজ জেলে মামুন শেখ ও ইসমাইল শেখের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যায় দুবলার চরের দক্ষিণে জাহাজভাঙা চর এলাকায় দুটি ট্রলারের মধ্য থেকে ওই জেলেদের মরদেহ উদ্ধার করেন জেলেরা।
এর আগে শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে বঙ্গোপসাগরে মাছ আহরণে নিয়োজিত ১৮ ট্রলার ডুবে নিখোঁজ হন অন্তত ২৭ জেলে। শনিবার সকাল থেকে নিখোঁজ জেলে ও ট্রলার উদ্ধারে অভিযান শুরু করে বন বিভাগ, কোস্টগার্ড ও জেলেরা। এ ঘটনায় এখনো অন্তত ২০ জেলে নিখোঁজ রয়েছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ।
নিহত মামুন শেখের বাড়ি বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার এবং ইসমাইল শেখের বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া। মামুন শেখ এফবি মা-বাবার দোয়া ট্রলারে এবং ইসমাইল শেখ এফবি জামিলা নামক ট্রলারে ছিল। হঠাৎ উল্টে যাওয়ায় মামুন ও ইসমাইল ট্রলারের পাটাতনের মধ্যে ঢুকে যায়। পরে আর বের হতে পারেনি।
অন্যদিকে, শনিবার বিকেলে আবদুল্লাহ, রাজুশেখ, ও ইয়াকুবআলী নামের তিন জেলেকে বঙ্গোপসাগর এলাকা থেকে জীবিত উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড। বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার বিএন আব্দুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের দুবলা জেলে পল্লি টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রহ্লাদ চন্দ্র রায় বলেন, ‘শুক্রবার রাতের আকস্মিক ঝড়ে বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন এলাকায় ১৮টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে যায়। ট্রলারে থাকা অধিকাংশ জেলেরাই সাঁতরে নিরাপদ স্থানে ওঠে। তারপরও কয়েকজন জেলে নিখোঁজ হন। শনিবার সকাল থেকে জেলে, বন বিভাগ, কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করে। সন্ধ্যা নাগাদ এফবি মা-বাবার দোয়া ট্রলার থেকে মামুন (৪০) ও এফবি জামিলা ট্রলার থেকে ইসমাইলের (৩০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জেলেদের মরদেহ তাঁদের বাড়িতে পাঠানো।’
প্রহ্লাদ চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘এখনো ৫টি ট্রলার নিখোঁজ রয়েছে। ওই সব ট্রলারেও বেশ কিছু জেলে ছিল। তাঁরা আসলে কি অবস্থায় আছে সে বিষয়ে এখনো কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। জীবিত উদ্ধার হওয়া জেলেরাও নিখোঁজ ওই পাঁচটি ট্রলারের বিষয়ে কোন কিছু জানাতে পারেননি।
কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা পড়া ২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ ৬ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। বাজার থেকে মাছটি কেনার পর এক ব্যবসায়ী তা অনলাইনে বিক্রি করেন।
১ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) প্রো-ভিসি অধ্যাপক রাকিবুল ইসলাম বলেছেন, ‘দুর্ঘটনা তো আর বলে-কয়ে আসে না। এটা হঠাৎ ঘটে গেছে। এখন আমি মনে করব, কাউকে দোষ দেওয়ার চেয়ে ঘটনা উত্তরণে সবাইকে কাজ করতে হবে।
৯ মিনিট আগেবিরামপুর উপজেলা থেকে বিশনী পাহান (৫৩) নামের এক সাঁওতাল নারীর হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। আজ শনিবার সকালে কাটলা ইউনিয়নের দাউদপুর ময়নার মোড়ের অদূরে ধানখেত থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২৯ মিনিট আগেমাহিদ হাসান শিশির বলেন, ‘পেছনের বাস থেকে হঠাৎ করে ডাক চিৎকার করে বলছে, ‘‘তোমাদের কাছে পানি আছে দ্রুত পানি দাও। আমাদের বাসে আগুন লাগছে। পানি দাও
৩০ মিনিট আগে