নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় অন্তত ৩৫২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া ২৩টি সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার (এইউইও) পদ রয়েছে শূন্য। এতে বিদ্যালয়গুলোর ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হচ্ছে।
জানা যায়, নেত্রকোনায় ১০টি উপজেলায় ১ হাজার ৩১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে, যেখানে মোট শিক্ষার্থীর ৪ লাখ ৭১ হাজার ৫২৭ জন। বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রধান শিক্ষকের অনুমোদিত পদ রয়েছে ১ হাজার ৩১৩টি। বাকি দুটি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের অনুমোদিত পদ নেই। অনুমোদিত পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ৯৬১ জন প্রধান শিক্ষক। বাকি ৩৫২টি বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়েই চলছে কার্যক্রম।
বিদ্যালয়গুলোর ভারপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনার কারণে দুই দফায় বিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর সম্প্রতি খুলে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পাঠদান অব্যাহত রাখতে একসঙ্গে সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষকের দ্বৈত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে তাঁদের। বিদ্যালয়ের দৈনন্দিন কাজের পাশাপাশি প্রশাসনিক দায়িত্ব সামলানো, জাতীয় দিবসগুলোতে অনুষ্ঠান পালন করতে গিয়ে তাঁদের বেগ পেতে হচ্ছে।
অনেক অভিভাবক বলেন, প্রধান শিক্ষকের পদ খালি থাকায় বিদ্যালয়গুলো অনেকটা অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। ভারপ্রাপ্তরা অনেক সময় সঠিক সিদ্ধান্তও নিতে পারেন না। দেখা যাচ্ছ, কোনো কোনো বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কয়েক শ। তার বিপরীতে শিক্ষক আছেন তিন-চারজন।
এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ওবায়দুল্লাহ বলেন, জনবলের এই সংকট দীর্ঘদিনের। বিষয়টি বিভাগীয় উপপরিচালক, সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। আশা করছি, নতুন শিক্ষাক্রম চালু হওয়ার আগে এই সংকটের সমাধান হবে।
নেত্রকোনায় অন্তত ৩৫২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া ২৩টি সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার (এইউইও) পদ রয়েছে শূন্য। এতে বিদ্যালয়গুলোর ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হচ্ছে।
জানা যায়, নেত্রকোনায় ১০টি উপজেলায় ১ হাজার ৩১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে, যেখানে মোট শিক্ষার্থীর ৪ লাখ ৭১ হাজার ৫২৭ জন। বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রধান শিক্ষকের অনুমোদিত পদ রয়েছে ১ হাজার ৩১৩টি। বাকি দুটি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের অনুমোদিত পদ নেই। অনুমোদিত পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ৯৬১ জন প্রধান শিক্ষক। বাকি ৩৫২টি বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়েই চলছে কার্যক্রম।
বিদ্যালয়গুলোর ভারপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনার কারণে দুই দফায় বিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর সম্প্রতি খুলে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পাঠদান অব্যাহত রাখতে একসঙ্গে সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষকের দ্বৈত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে তাঁদের। বিদ্যালয়ের দৈনন্দিন কাজের পাশাপাশি প্রশাসনিক দায়িত্ব সামলানো, জাতীয় দিবসগুলোতে অনুষ্ঠান পালন করতে গিয়ে তাঁদের বেগ পেতে হচ্ছে।
অনেক অভিভাবক বলেন, প্রধান শিক্ষকের পদ খালি থাকায় বিদ্যালয়গুলো অনেকটা অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। ভারপ্রাপ্তরা অনেক সময় সঠিক সিদ্ধান্তও নিতে পারেন না। দেখা যাচ্ছ, কোনো কোনো বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কয়েক শ। তার বিপরীতে শিক্ষক আছেন তিন-চারজন।
এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ওবায়দুল্লাহ বলেন, জনবলের এই সংকট দীর্ঘদিনের। বিষয়টি বিভাগীয় উপপরিচালক, সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। আশা করছি, নতুন শিক্ষাক্রম চালু হওয়ার আগে এই সংকটের সমাধান হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়ায় খাসি (খাসিয়া) সম্প্রদায়ের বর্ষবিদায় ও নতুন বছরকে বরণের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার উপজেলার মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জির খেলার মাঠে খাসি সোশ্যাল কাউন্সিলের আয়োজনে উৎসবটি হয়।
১৫ মিনিট আগে৪৬ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে সোমবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সব বিভাগের পূর্ব নির্ধারিত পরীক্ষাসমূহ স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেজামালপুরের চরাঞ্চলে শীতকালীন সবজির বাগানে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এই মৌসুমে একদিকে অতিরিক্ত বৃষ্টি, অন্যদিকে খরার কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সবজি গাছ মরে যাচ্ছে। কৃষকদের অভিযোগ, এই সময়ে কৃষি বিভাগের কোনো সহায়তা পাননি তাঁরা।
১৯ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। থানা-পুলিশ জানায়, গত ১৮ জুলাই দুপুরে উলিপুর মহারাণী স্বর্ণময়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে...
২১ মিনিট আগে