প্রতিনিধি, রাজশাহী
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে রাজশাহীতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতীকী অনশন কর্মসূচি চলাকালে হামলার ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে মাঝে মাঝেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে কর্মসূচি পালন করেন। গত ২১ আগস্ট সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষার্থীরা ১ সেপ্টেম্বরের আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবি জানান। তা না হলে ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি চালানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী আজ তাঁরা প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করতে আসেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা সাহেববাজার বড় মসজিদের সামনে থেকে গণ চিৎকার ও পদযাত্রা বের করার চেষ্টা করেন। তখন অনুমতি না থাকার কথা জানিয়ে পুলিশের একটি দল বাধা দেয়। পরে শিক্ষার্থীরা জিরোপয়েন্টে সমাবেশ ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করেন। সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় বসে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করছিলেন। সেখানে পুলিশও ছিল। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চারপাশ থেকে ৩০-৩৫ জন যুবক এসে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করেন। হামলাকারীরা প্রথমেই মাইক্রোফোন কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলে। এ সময় কয়েকজনকে মারধর করে ও হামলা চালায়। হামলার পরই দুর্বৃত্তরা চলে যায়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় জাতি মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে। করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ বলা হলেও আসলে এর পেছনে রাজনীতি আছে। আর এটি সরকারের একজন মন্ত্রীর কথায় স্পষ্ট হয়েছে।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, হামলার ঘটনার সময় পুলিশ উপস্থিত থাকলেও কাউকে আটক করতে পারেনি। এই হামলার জন্য ছাত্রলীগের লোকজন দায়ী। পুলিশ তাঁদের পাহারা দিয়ে হামলা চালাতে সাহায্য করেছে।
হামলার ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা রাস্তায় এসে 'সন্ত্রাসীদের পাহারাদার, বাহ! পুলিশ চমৎকার' স্লোগান দিতে শুরু করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী নাদিম সিনা বলেন, ছাত্রলীগের লোকজন এই হামলা চালিয়েছে। যার নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে তাঁকে আমি চিনি। সে ছাত্রলীগ করেন। তাঁরা আমাকে মারধর করেছেন।
এ বিষয়ে রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম বলেন, শিক্ষার্থীরা যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে আন্দোলন করেন তাহলে এটি যৌক্তিক। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা উচিত। আমরাও সেটা মনে করি। তাহলে ওই আন্দোলনে আমরা কেন হামলা চালাব!
সভাপতি আরও বলেন, ৩১ আগস্টের একটা প্রোগ্রামের জন্য আমিসহ মহানগর ছাত্রলীগের সকল ইউনিটের অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মী ঢাকায় এসেছি। সুতরাং রাজশাহীতে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো কেউ নেই। অন্য কেউ সিনক্রিয়েট করতে এই হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। এর দায় ছাত্রলীগের ওপর চাপানো হচ্ছে।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ওসি নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, রাস্তা দখল করে বসে থাকার জন্য কিছু ছেলে এসে বাধা দিয়েছে। এটা হামলার মতো ঘটনা না। তারপরও আমরা বিষয়টা খতিয়ে দেখছি। কেউ কোন অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে রাজশাহীতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতীকী অনশন কর্মসূচি চলাকালে হামলার ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে মাঝে মাঝেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে কর্মসূচি পালন করেন। গত ২১ আগস্ট সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষার্থীরা ১ সেপ্টেম্বরের আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবি জানান। তা না হলে ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি চালানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী আজ তাঁরা প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করতে আসেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা সাহেববাজার বড় মসজিদের সামনে থেকে গণ চিৎকার ও পদযাত্রা বের করার চেষ্টা করেন। তখন অনুমতি না থাকার কথা জানিয়ে পুলিশের একটি দল বাধা দেয়। পরে শিক্ষার্থীরা জিরোপয়েন্টে সমাবেশ ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করেন। সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় বসে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করছিলেন। সেখানে পুলিশও ছিল। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চারপাশ থেকে ৩০-৩৫ জন যুবক এসে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করেন। হামলাকারীরা প্রথমেই মাইক্রোফোন কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলে। এ সময় কয়েকজনকে মারধর করে ও হামলা চালায়। হামলার পরই দুর্বৃত্তরা চলে যায়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় জাতি মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে। করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ বলা হলেও আসলে এর পেছনে রাজনীতি আছে। আর এটি সরকারের একজন মন্ত্রীর কথায় স্পষ্ট হয়েছে।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, হামলার ঘটনার সময় পুলিশ উপস্থিত থাকলেও কাউকে আটক করতে পারেনি। এই হামলার জন্য ছাত্রলীগের লোকজন দায়ী। পুলিশ তাঁদের পাহারা দিয়ে হামলা চালাতে সাহায্য করেছে।
হামলার ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা রাস্তায় এসে 'সন্ত্রাসীদের পাহারাদার, বাহ! পুলিশ চমৎকার' স্লোগান দিতে শুরু করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী নাদিম সিনা বলেন, ছাত্রলীগের লোকজন এই হামলা চালিয়েছে। যার নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়েছে তাঁকে আমি চিনি। সে ছাত্রলীগ করেন। তাঁরা আমাকে মারধর করেছেন।
এ বিষয়ে রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম বলেন, শিক্ষার্থীরা যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে আন্দোলন করেন তাহলে এটি যৌক্তিক। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা উচিত। আমরাও সেটা মনে করি। তাহলে ওই আন্দোলনে আমরা কেন হামলা চালাব!
সভাপতি আরও বলেন, ৩১ আগস্টের একটা প্রোগ্রামের জন্য আমিসহ মহানগর ছাত্রলীগের সকল ইউনিটের অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মী ঢাকায় এসেছি। সুতরাং রাজশাহীতে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো কেউ নেই। অন্য কেউ সিনক্রিয়েট করতে এই হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। এর দায় ছাত্রলীগের ওপর চাপানো হচ্ছে।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ওসি নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, রাস্তা দখল করে বসে থাকার জন্য কিছু ছেলে এসে বাধা দিয়েছে। এটা হামলার মতো ঘটনা না। তারপরও আমরা বিষয়টা খতিয়ে দেখছি। কেউ কোন অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশালের গৌরনদীতে দুই অটোরিকশা চালকের বিরোধ থেকে যুবদল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় দুজনকে কুপিয়ে জখম ও একজনকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৬ মিনিট আগে৯ লাখ টাকার জাল নোট নিয়ে আলু কিনতে রংপুরে যাওয়ার সময় নাটোরে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের নারায়ণপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছে ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর ফার্মগেটের ইন্দিরা রোডে একটি বহুতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনটির বেসমেন্টে লাগা আগুন আট ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ আনে দমকল বাহিনীর সদস্যরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ভবনটিতে একটি সমবায় ব্যাংক ও কয়েকটি লাইব্রেরি রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর লাইব্রেরির জিনস পত্র সরিয়ে নেয় ব্যবসায়ীরা।
১ ঘণ্টা আগেবাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর দায় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের (আইইউটি) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম খান। দুর্ঘটনার পর আজ (শনিবার) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে