বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানিতে (ইডিসিএল) জীবন রক্ষাকারী ১২টি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদন শুরু হয়েছে। ওষুধগুলো এত দিন বিভিন্ন কোম্পানি থেকে কিনে সরকারি হাসপাতালে সরবরাহ করা হতো। ফলে বছরে দেড় শ কোটি টাকা স্বাস্থ্য খাতে ভর্তুকি কমে যাবে সরকারের।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক আনুষ্ঠানিকভাবে ১২টি অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদন কাজের উদ্বোধন করেন।
এর আগে ২০০৫ সালে জোট সরকার আমলে ১২টি অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেই সময় আমদানি করা হয়েছিল মূল্যবান যন্ত্রপাতি। দীর্ঘ দেড় যুগ যন্ত্রপাতি পড়ে থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। এমন অবস্থায় প্রকল্পটিই বন্ধের উপক্রম হয়েছিল। সেই প্রকল্প বন্ধ না করে দেড় যুগ পর আবার চালু করা হয়।
এখানে সেফালোস্পোরিন গ্রুপের সেফট্রাইক্সেন, সেফুরোক্সাইম, সেফটাজিডিম ও সেফরাডিনের মতো ১২টি জীবন রক্ষাকারী স্টেরাইল অ্যান্টিবায়োটিক ও ইনজেকশন উৎপাদন শুরু হয় উদ্বোধনের পরদিন থেকেই।
এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানির (ইডিসিএল) বগুড়া ইউনিটে দেশের প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইডিসিএল কর্মকর্তারা। বাণিজ্যিক উৎপাদনের কারণে এই প্রকল্প থেকে সরকারের বছরে দেড় শ কোটি টাকা ভর্তুকি বেঁচে যাবে।
এত দিন দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে সরবরাহের জন্য সরকারি কোষাগারের অর্থ ব্যয় করে বিভিন্ন বেসরকারি কোম্পানির কাছ থেকে এই অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন কেনা হচ্ছিল।
এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ও বগুড়ার প্ল্যান্ট প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, বগুড়া ইউনিটের বর্ধিতাংশে ২০০৫ সালের এপ্রিল মাসে নতুন এই প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছিল। হঠাৎ এই কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সে সময় আমদানি করা যন্ত্রপাতি অব্যবহৃত থাকায় প্রায় অকেজো হয়ে পড়ে। এ কারণে প্রকল্পটি বন্ধ ঘোষণা হতে যাচ্ছিল।
তিনি আরও বলেন, ইডিসিএলর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এহ্সানুল কবির জগলুল প্রকল্পটি বন্ধ না করে নতুন করে চালু করার উদ্যোগ নেন। পরে প্রকল্পটিতে নতুন যন্ত্রাংশ কেনার পাশাপাশি ওষুধ উৎপাদনের লক্ষ্যে দুই ধাপে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়। প্রথম ধাপে ননস্টেরাইল অ্যান্টিবায়োটিক (ক্যাপসুল ও ড্রাইসিরাপ) এবং দ্বিতীয় ধাপে স্টেরাইল অ্যান্টিবায়োটিক (ইনজেক্ট্যাবলস) উৎপাদনের কার্যক্রম শুরু হয়।
ডিজিএম মনিরুল ইসলাম জানান, ২০০৫ সালে প্রকল্পের শুরুতে যে উৎপাদন বিভাগ, কোয়ালিটি কন্ট্রোল বিভাগ, স্টোর বিভাগ ও ইউটিলিটিজ বিভাগ ছিল তা অসম্পূর্ণ ছিল। এসব বিভাগ সংস্কার করা হয়। পাশাপাশি ওই সময় আমদানি করা যন্ত্রপাতি ফেলে রাখার কারণে প্রায় অকেজো হয়ে পড়ায় সেসব ব্যবহারোপযোগী করা এবং নতুন কিছু সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানি করা হয়। বগুড়া ইউনিটে বর্তমানে সেফট্রাইক্সেন, সেফুরোক্সাইম, সেফটাজিডিম ও সেফরাডিনের মতো ১২টি জীবন রক্ষাকারী অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদন করা হচ্ছে।
মনিরুল ইসলাম আরও বলেন, বগুড়া ইউনিটে ক্যাপসুল ও ড্রাইসিরাপ ও ইনজেকশন বাণিজ্যিক উৎপাদনের ফলে এই খাত থেকে প্রতি বছর দেড় শ কোটি টাকা সরকারি কোষাগার থেকে ভর্তুকি কমে যাবে। এ ছাড়াও বগুড়ায় এই ইউনিট চালু করার ফলে নতুন করে ১৫০ জন লোকের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে।
বগুড়া এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানিতে (ইডিসিএল) জীবন রক্ষাকারী ১২টি অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদন শুরু হয়েছে। ওষুধগুলো এত দিন বিভিন্ন কোম্পানি থেকে কিনে সরকারি হাসপাতালে সরবরাহ করা হতো। ফলে বছরে দেড় শ কোটি টাকা স্বাস্থ্য খাতে ভর্তুকি কমে যাবে সরকারের।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক আনুষ্ঠানিকভাবে ১২টি অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদন কাজের উদ্বোধন করেন।
এর আগে ২০০৫ সালে জোট সরকার আমলে ১২টি অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেই সময় আমদানি করা হয়েছিল মূল্যবান যন্ত্রপাতি। দীর্ঘ দেড় যুগ যন্ত্রপাতি পড়ে থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। এমন অবস্থায় প্রকল্পটিই বন্ধের উপক্রম হয়েছিল। সেই প্রকল্প বন্ধ না করে দেড় যুগ পর আবার চালু করা হয়।
এখানে সেফালোস্পোরিন গ্রুপের সেফট্রাইক্সেন, সেফুরোক্সাইম, সেফটাজিডিম ও সেফরাডিনের মতো ১২টি জীবন রক্ষাকারী স্টেরাইল অ্যান্টিবায়োটিক ও ইনজেকশন উৎপাদন শুরু হয় উদ্বোধনের পরদিন থেকেই।
এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানির (ইডিসিএল) বগুড়া ইউনিটে দেশের প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইডিসিএল কর্মকর্তারা। বাণিজ্যিক উৎপাদনের কারণে এই প্রকল্প থেকে সরকারের বছরে দেড় শ কোটি টাকা ভর্তুকি বেঁচে যাবে।
এত দিন দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে সরবরাহের জন্য সরকারি কোষাগারের অর্থ ব্যয় করে বিভিন্ন বেসরকারি কোম্পানির কাছ থেকে এই অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন কেনা হচ্ছিল।
এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ও বগুড়ার প্ল্যান্ট প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, বগুড়া ইউনিটের বর্ধিতাংশে ২০০৫ সালের এপ্রিল মাসে নতুন এই প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছিল। হঠাৎ এই কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সে সময় আমদানি করা যন্ত্রপাতি অব্যবহৃত থাকায় প্রায় অকেজো হয়ে পড়ে। এ কারণে প্রকল্পটি বন্ধ ঘোষণা হতে যাচ্ছিল।
তিনি আরও বলেন, ইডিসিএলর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এহ্সানুল কবির জগলুল প্রকল্পটি বন্ধ না করে নতুন করে চালু করার উদ্যোগ নেন। পরে প্রকল্পটিতে নতুন যন্ত্রাংশ কেনার পাশাপাশি ওষুধ উৎপাদনের লক্ষ্যে দুই ধাপে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়। প্রথম ধাপে ননস্টেরাইল অ্যান্টিবায়োটিক (ক্যাপসুল ও ড্রাইসিরাপ) এবং দ্বিতীয় ধাপে স্টেরাইল অ্যান্টিবায়োটিক (ইনজেক্ট্যাবলস) উৎপাদনের কার্যক্রম শুরু হয়।
ডিজিএম মনিরুল ইসলাম জানান, ২০০৫ সালে প্রকল্পের শুরুতে যে উৎপাদন বিভাগ, কোয়ালিটি কন্ট্রোল বিভাগ, স্টোর বিভাগ ও ইউটিলিটিজ বিভাগ ছিল তা অসম্পূর্ণ ছিল। এসব বিভাগ সংস্কার করা হয়। পাশাপাশি ওই সময় আমদানি করা যন্ত্রপাতি ফেলে রাখার কারণে প্রায় অকেজো হয়ে পড়ায় সেসব ব্যবহারোপযোগী করা এবং নতুন কিছু সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানি করা হয়। বগুড়া ইউনিটে বর্তমানে সেফট্রাইক্সেন, সেফুরোক্সাইম, সেফটাজিডিম ও সেফরাডিনের মতো ১২টি জীবন রক্ষাকারী অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন উৎপাদন করা হচ্ছে।
মনিরুল ইসলাম আরও বলেন, বগুড়া ইউনিটে ক্যাপসুল ও ড্রাইসিরাপ ও ইনজেকশন বাণিজ্যিক উৎপাদনের ফলে এই খাত থেকে প্রতি বছর দেড় শ কোটি টাকা সরকারি কোষাগার থেকে ভর্তুকি কমে যাবে। এ ছাড়াও বগুড়ায় এই ইউনিট চালু করার ফলে নতুন করে ১৫০ জন লোকের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে।
গ্রামের রাস্তায় দোতলা বাস নিয়ে কেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে গিয়েছে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন বাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিক্ষার্থী জোবায়ের আলম সাকিবের স্বজনেরা। এই দুর্ঘটনার জন্য তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষেরই গাফিলতি দেখছেন।
৮ মিনিট আগেবিগত সরকারের আমলে মিথ্যা ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহারে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কথা বলছেন বলে দলীয় নেতা কর্মীদের জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২০ মিনিট আগেবরিশালের গৌরনদীতে দুই অটোরিকশা চালকের বিরোধ থেকে যুবদল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় দুজনকে কুপিয়ে জখম ও একজনকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগে৯ লাখ টাকার জাল নোট নিয়ে আলু কিনতে রংপুরে যাওয়ার সময় নাটোরে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের নারায়ণপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছে ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে