প্রতিনিধি
বিয়ানীবাজার (সিলেট) : দ্বিতীয় ধাপে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে। এ জন্য যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ বাংলাদেশের নাম রেড লিস্টে রেখেছে। উচ্চশিক্ষায় গমনেচ্ছু সিলেটের বিয়ানীবাজারের শিক্ষার্থীরা এ নিয়ে পড়েছেন বিপাকে। এসব শিক্ষার্থীর বিদেশে পড়তে যাওয়া এখন অনেকটা অনিশ্চিত।
জানা গেছে, অনেক শিক্ষার্থী আইইএলটিএস কোর্স সম্পন্ন করে অপেক্ষায় রয়েছেন। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে অনেক দূতাবাস ভিসা কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে। এ অবস্থায় এসব শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা গ্রহণে বিদেশে যাওয়া হবে কি–না, সেটি অনেকটা অনিশ্চিত। আবার আইইএলটিএস কোর্স করেও অনেকে পরীক্ষা দিতে পারছেন না, তাঁদের মধ্যেও ভর করছে হতাশা।
প্রবাসী অধ্যুষিত বিয়ানীবাজারে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেশি। সেই সঙ্গে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতাও বেড়েছে। বহু শিক্ষার্থী আইইএলটিএস কোর্স সম্পন্ন করে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসে আবেদনের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন।
যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসা প্রত্যাশী রাফিদ খান বলেন, অর্ধলক্ষাধিক শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, এস্তোনিয়া, পোল্যান্ড, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ বিভিন্ন দেশে আবেদন করে রেখেছেন। তাঁদের যাত্রা প্রায় অনিশ্চিত। বিশেষ করে এস্তোনিয়ায় আবেদন করতে গেলে ভারতের দূতাবাসে যেতে হয়। এখন তো সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ।
অপর শিক্ষার্থী মাসুদ রানা বলেন, আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য কঠিন প্রস্তুতি নিতে হয়। দৈনিক ১৬–১৭ ঘণ্টা পড়ালেখা করতে হয়। এখন প্রস্তুতি নেওয়ার পরও পরীক্ষা না হওয়ায় আমরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছি। কবে নাগাদ এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটবে তাও জানা নেই। দূতাবাস ও ভিসা আবেদন সেন্টার খুলে দেওয়ার দাবিতে সিলেট নগরীতেও একাধিকবার সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন বিদেশে যেতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা।
কেয়ার ইন্টারন্যাশনাল কনসালট্যান্সি ফার্মের পরিচালক আজাদ আলম বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সরকার গত এপ্রিল থেকে নতুন করে ‘লকডাউন’ দিয়েছে। ওই সময় থেকে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি আইইএলটিএস পরীক্ষা নেওয়াও বন্ধ করে দিয়েছে। এতে প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থী বিড়ম্বনায় পড়েছেন। এ কারণে অনেকে তাঁদের কাঙ্ক্ষিত দেশে যেতে পারছেন না বা অনেকে সেশনে ভর্তি হতে পারছেন না বলেও জানিয়েছেন। আমাদের শতাধিক ফাইল আটকে আছে অফিসে। ভিসা সেন্টার খুলছে না, তাই জমা দিতে পারছি না।
বিয়ানীবাজার (সিলেট) : দ্বিতীয় ধাপে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে। এ জন্য যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ বাংলাদেশের নাম রেড লিস্টে রেখেছে। উচ্চশিক্ষায় গমনেচ্ছু সিলেটের বিয়ানীবাজারের শিক্ষার্থীরা এ নিয়ে পড়েছেন বিপাকে। এসব শিক্ষার্থীর বিদেশে পড়তে যাওয়া এখন অনেকটা অনিশ্চিত।
জানা গেছে, অনেক শিক্ষার্থী আইইএলটিএস কোর্স সম্পন্ন করে অপেক্ষায় রয়েছেন। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে অনেক দূতাবাস ভিসা কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে। এ অবস্থায় এসব শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা গ্রহণে বিদেশে যাওয়া হবে কি–না, সেটি অনেকটা অনিশ্চিত। আবার আইইএলটিএস কোর্স করেও অনেকে পরীক্ষা দিতে পারছেন না, তাঁদের মধ্যেও ভর করছে হতাশা।
প্রবাসী অধ্যুষিত বিয়ানীবাজারে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেশি। সেই সঙ্গে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতাও বেড়েছে। বহু শিক্ষার্থী আইইএলটিএস কোর্স সম্পন্ন করে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসে আবেদনের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন।
যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসা প্রত্যাশী রাফিদ খান বলেন, অর্ধলক্ষাধিক শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, এস্তোনিয়া, পোল্যান্ড, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ বিভিন্ন দেশে আবেদন করে রেখেছেন। তাঁদের যাত্রা প্রায় অনিশ্চিত। বিশেষ করে এস্তোনিয়ায় আবেদন করতে গেলে ভারতের দূতাবাসে যেতে হয়। এখন তো সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ।
অপর শিক্ষার্থী মাসুদ রানা বলেন, আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য কঠিন প্রস্তুতি নিতে হয়। দৈনিক ১৬–১৭ ঘণ্টা পড়ালেখা করতে হয়। এখন প্রস্তুতি নেওয়ার পরও পরীক্ষা না হওয়ায় আমরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছি। কবে নাগাদ এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটবে তাও জানা নেই। দূতাবাস ও ভিসা আবেদন সেন্টার খুলে দেওয়ার দাবিতে সিলেট নগরীতেও একাধিকবার সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন বিদেশে যেতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা।
কেয়ার ইন্টারন্যাশনাল কনসালট্যান্সি ফার্মের পরিচালক আজাদ আলম বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সরকার গত এপ্রিল থেকে নতুন করে ‘লকডাউন’ দিয়েছে। ওই সময় থেকে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি আইইএলটিএস পরীক্ষা নেওয়াও বন্ধ করে দিয়েছে। এতে প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থী বিড়ম্বনায় পড়েছেন। এ কারণে অনেকে তাঁদের কাঙ্ক্ষিত দেশে যেতে পারছেন না বা অনেকে সেশনে ভর্তি হতে পারছেন না বলেও জানিয়েছেন। আমাদের শতাধিক ফাইল আটকে আছে অফিসে। ভিসা সেন্টার খুলছে না, তাই জমা দিতে পারছি না।
রাজধানীর ফার্মগেটের ইন্দিরা রোডে একটি বহুতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনটির বেসমেন্টে লাগা আগুন আট ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ আনে দমকল বাহিনীর সদস্যরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ভবনটিতে একটি সমবায় ব্যাংক ও কয়েকটি লাইব্রেরি রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর লাইব্রেরির জিনস পত্র সরিয়ে নেয় ব্যবসায়ীরা।
৩৬ মিনিট আগেবাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর দায় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের (আইইউটি) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম খান। দুর্ঘটনার পর আজ (শনিবার) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
৩৬ মিনিট আগেমাহিনের চাচা হাসান রহমান বলেন, ‘এখানে শতভাগ অবহেলা ছিল। একটা তার ঝুলে পড়বে গায়ের মধ্যে এটা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। এর সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’ রংপুর বিভাগ, রংপুর জেলা, গাজীপুর, বাস, আগুন, জেলার খবর
৪০ মিনিট আগেডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ‘ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আজ শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন...
১ ঘণ্টা আগে