শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
সবার মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়াই সার্থকতা
ছোটবেলার ঈদের দিনগুলো মধুরতম ছিল। আমি একান্নবর্তী পরিবারে বড় হয়েছি। বাবা ছিলেন ইংরেজির অধ্যাপক, আর মা ডাক্তার। তাঁদের দুজনকেই দেখেছি, সবার সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে।
ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠছে সিনেমা
মোরশেদুল ইসলাম, তানভীর মোকাম্মেল, মোস্তফা কামাল, তারেক মাসুদেরা এসে মূলধারার বাইরে গিয়ে বিকল্পধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের আন্দোলন গড়ে তোলেন। তাঁরা ছবি বানাতেন। সেটা যে সিনেমাহলেই মুক্তি পেতে হবে—এমন নয়।
‘রূপবান’ থেকে জাতীয়তাবাদী আবেগের যুগে
১৯৬৫ সালে একদিকে ভারতীয় ছবি আমদানি বন্ধ হয়ে গেল, অন্যদিকে বাঙালি গ্রহণ করল ‘রূপবান’কে। গ্রামবাংলায় ব্যাপকভাবে হিট হলো এই ছবি। ছবিটি একদমই নন-সিনেমাটিক। এখানে চলচ্চিত্রের কোনো ভাষা নেই। যাত্রাপালার মতোই একটা ছবি ‘রূপবান’। এবার লোককথাভিত্তিক চলচ্চিত্রের হিড়িক উঠল। ‘আবার বনবাসে রূপবান’, ‘ভাওয়াল সন্ন্যা
ফুটবলে হতাশাই বেশি, আছে অর্জনও
স্বাধীনতার আগে পূর্ব পাকিস্তান বা বাংলাদেশের মাঠ দাপিয়ে বেড়িয়েছে মোহামেডান, ভিক্টোরিয়া, ওয়ান্ডারার্সের মতো দলগুলো। ঢাকার মাঠে তখন আকাশ ছোঁয়া জনপ্রিয়তা মোহামেডানের। সাদা-কালো শিবিরের সেই জনপ্রিয়তায় ভাগ বসাল ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এক দল। দেশের ফুটবলে জন্ম নিল রূপকথার মতো এক দ্বৈরথের।
লোকজ কাহিনি থেকে জনপ্রিয় উর্দু ধারার দিকে যাত্রা
‘পদ্মা নদীর মাঝি’ ছবির চরিত্র ‘হিন্দু’ বলে পাকিস্তান সরকার তা নির্মাণের অনুমতি দিল না। মুসলমান চরিত্র তৈরি করা হলো। উর্দু ভাষায় নির্মাণ হলো। নাম দেওয়া হলো ‘জাগো হুয়া সাভেরা’। এই ছবি ঢাকার চলচ্চিত্রের জন্য এক ইতিহাস।
মুক্তিযুদ্ধের সময়ের পরিস্থিতি বুঝতে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছিল
পাকিস্তান থেকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার একদিন পর যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনকে তাঁর কৌশলগত বিষয়ক উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার জানিয়েছিলেন, তিনি ‘পশ্চিম পাকিস্তানকে’ রক্ষা করতে পেরেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের গোপন নথির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমা
‘দ্য লাস্ট কিস’ থেকে ‘আসিয়া’
ঢাকায় প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন নবাব পরিবারের কয়েকজন সংস্কৃতিমনা তরুণ। এ তরুণেরাই ২০-এর দশকের শেষ দিকে ঢাকায় গড়ে তোলেন ‘ঢাকা ইস্ট বেঙ্গল সিনেমাটোগ্রাফ সোসাইটি’ নামের একটি সংগঠন। তাঁদের হাত ধরেই নির্মিত হয় ঢাকার প্রথম চলচ্চিত্র ‘দ্য লাস্ট কিস’।
বঙ্গবন্ধু ও সুমহান বিজয়
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ ও আমাদের মহান বিজয় সূচিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি ছুটে গিয়েছিলাম কলকাতার থিয়েটার রোডে অবস্থিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সদর দপ্তরে। সেখানে অবস্থান করছিলেন শ্র
দেশে দেশে বিজয় উৎসব
আমরা যেমন বিজয় দিবস উদ্যাপন করি, পৃথিবীর অনেক দেশেও বিজয় দিবস বা ভিক্টরি ডে পালন করা হয়।
আমি গাইব বিজয়ের গান
গানের একটা আলাদা শক্তি আছে। এত বড় শক্তি যে, গান এমনকি অসম যুদ্ধ জিতে যাওয়ারও শক্তি জোগাতে পারে!
আলুকাহিনি ও ফরাসি সাংবাদিক
নাম ফিলিপ আলফঁনসি, বয়স তখনো ৩২ হয়নি। যেমন সুদর্শন, তেমনি মেধাবী এবং আপাদমস্তক ফ্যাশনসচেতন একজন মানুষ। প্যারিসের সরবন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে স্নাতক। পেশা ও নেশা সাংবাদিকতা। কাজ করতেন ফ্রান্সের একমাত্র টিভি চ্যানেলে।
শিউলি আপা এক শক্তির নাম
সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে আব্বা-আম্মার সঙ্গে দৌড়ে গেলাম পাড়ার মোড়ে। দৌড়াতে দৌড়াতেই আব্বা শুধু বলতে লাগলেন: ‘আমরা স্বাধীন হয়েছি, আমরা স্বাধীন হয়েছি।’ শুনলাম, গ্রিনরোডের সেই রাস্তা দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা যাবেন। পাড়ার
পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণের মুহূর্তটি আমার সবচেয়ে প্রিয়
আমার প্রিয় বিষয় হচ্ছে, যথাক্রমে প্রিয় মানুষ হচ্ছে আমার মা-বাবা। তাঁরা আমার ওপর খুব প্রভাব বিস্তার করেছেন। আমি একটা ছোট বই লিখেছিলাম ‘আমার পিতার মুখ’ নাম দিয়ে। সেখানে পিতার কথাটাই প্রধানত আছে; কিন্তু এটা
স্বাধীনতা নিজেই একটা বড় প্রাপ্তি
স্বাধীনতা নিজেই একটা বড় প্রাপ্তি। আমরা এমন একটা রাষ্ট্রের অধিবাসী হয়ে গিয়েছিলাম; যে রাষ্ট্রটি আসলে অমানবিক। এই অমানবিক রাষ্ট্রের হাত থেকে আমরা রক্তের মূল্যে যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি, সেই অর্জনটাকে কোনোমতেই ছোট
৫০ বছরের স্বাধীনতা: সক্ষমতা-অক্ষমতার খতিয়ান
একাত্তরে বাংলাদেশ সারা বিশ্বের নজর কেড়ে বিস্ময় হয়েছিল। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে সংক্ষিপ্ততম মুক্তিযুদ্ধে আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। ভারতের সাহায্য-অংশগ্রহণ বিজয়কে এগিয়ে নিয়েছিল ঠিকই; আবার এটাও ঠিক, ভারতের অংশগ্রহণহীন আমাদের মুক্তিযুদ্ধ প্রলম্বিত হতো। তবে আমাদের বিজয় অবধারিত ছিল। ব্যাপারটি যুদ্ধ-পরিস্থিতি ব্যাখ্
অসমসাহসী এক নববধূ
৭ মার্চের পর বাংলাদেশ স্বাধীন করার লক্ষ্যে গোটা জাতি সংগঠিত হয়, শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। একেবারে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে পৃথিবীর বুকে তা জন্ম দিয়েছে জনযুদ্ধের ইতিহাস। সেই জনযুদ্ধ ধীরে ধীরে এর মৌলিকতা হারিয়ে কিংবদন্তিতে
সোনার ছেলে গড়তে ইতিহাস জানতে হবে
আসলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যারা যোগ দিয়েছিল, তাদের মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরির মানুষ ছিল। একটা ছিল জেনে-শুনে-বুঝে যুদ্ধে যাওয়া। আরেকটা ছিল, পরিস্থিতির শিকার হয়ে। আরেকটা ছিল, আত্মরক্ষার জন্য। আমি ছিলাম