শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
রোদনভরা এ বসন্ত: তথাপি আজ বসন্ত
একাত্তর সাল। মুক্তিযুদ্ধকালে রণাঙ্গনে আমাদের একটি প্রিয় গান ছিল, ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি’। ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় এসেছিল। সেদিন ফুল ফুটেছিল, পুষ্পে পুষ্পে ভরে উঠেছিল বিজয়ের ডালি। বাঙালি
সুবর্ণজয়ন্তীতে বিজয়ভাবনা
এবার বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী। মনে হচ্ছে, গত কয়েক বছরে দেশে এবং পৃথিবীতে যেসব পরিবর্তন ঘটেছে, সেগুলো বাদ দিয়ে বাংলাদেশের বাস্তবতা বোঝা যায় না। অমর্ত্য সেন ও কৌশিক বসুর মতো দুজন খ্যাতকীর্তি
বঙ্গবন্ধু: সময়ের ধারায় চির অম্লান
বঙ্গবন্ধু পর্বতপ্রমাণ ব্যক্তিত্ব, সূর্যস্তম্ভের মতো দৃঢ় একজন মহানুভব মানুষ। যাঁকে নিয়ে আজকে বাংলার মানুষের অফুরান গর্ব। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। এই মহামানবের স্মৃতি নিয়ে আজ ঘরে ঘরে স্মৃতি রোমন্থনের পালা।
কেউ কেউ ঘটনা আগেই জানত
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় ১৫ আগস্ট। তার আগে ১৪ আগস্ট দিনটি ছিল ইভেন্টফুল, মানে বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছিল ওই দিন। এই ঘটনাগুলোর মধ্যে একটা জিনিস পরিষ্কার, যা আমি অনেকবার বলেছি বা লিখেছি। ১৫ আগস্ট এক দিনে ঘটেনি।
মুজিব রাজনীতির চার বাঁক
বঙ্গবন্ধু পরিণত বয়সে মৃত্যুবরণ করেননি। কিন্তু তাঁর জীবন বৈচিত্র্যময় মহাকাব্যের মতো। তাঁর মৃত্যুর পর কেউ কেউ তাঁকে বলেছেন গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরো। আমি তা বিশ্বাস করি না। গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরোরা মৃত্যুতেই চিরকালের জন্য বিলীন হয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু তা হননি।
বঙ্গবন্ধু হত্যা ও পথভ্রান্তির ষড়যন্ত্র
১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি কলঙ্কময় দিন। এদিন ষড়যন্ত্রকারীরা সপরিবারে হত্যা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। এ নৃশংসতার কোনো তুলনা নেই। মনে আছে, এ ঘটনার তিন দশক পর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তৎকালীন মহাসচিব কফি আনান আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন
সেই রাতের কথা
সেই রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বেগম মুজিব, শেখ রাসেল, শেখ জামাল, তাঁর স্ত্রী রোজী, বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই শেখ নাসের ঘুমিয়েছিলেন দোতলায়। তিনতলার দুটি ঘরের একটিতে ঘুমিয়েছিলেন শেখ কামাল ও তাঁর স্ত্রী সুলতানা। বঙ্গবন্ধুর ঘরের সামনের বারান্দায় ঘুমিয়েছিলেন বাড়ির দুই পরিচারক আবদুর রহমান শেখ (রমা) ও সেলি
বঙ্গবন্ধুর দাফনে খুনিদের ছিল তড়িঘড়ি
১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মেছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান। খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শেখ মুজিব। পরবর্তী সময়ে হয়ে ওঠেন বাঙালিদের মুক্তির মহানায়ক ও জাতির পিতা।
বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং উলট-পুরাণ
১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার যে নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতা, তার পরিমাপ করা দুঃসাধ্য। তারপরও এই রক্তপাতের উৎস আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। যে ঘাতকেরা অভিযান পরিচালনা করেছিল বত্রিশ নম্বর সড়কের অরক্ষিত বাসভবনে, নারী-পুরুষ-শিশু হত্যা যারা করেছিল ভাবলেশহীনভাবে, সপরিবারে বঙ্গবন্ধু-হত্যার বর্বরতার লক্ষ্য ও উদ
সেই দুঃসহ রাত
১৫ আগস্ট। ১৯৭৫ সালের এ দিনটিতে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। হত্যা করা হয়েছিল আব্দুর রব সেরনিয়াবাতসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের। সেই কালরাত্রিতে আরও হত্যা করা হয়েছিল বাংলার বাণীর প্রতিষ্ঠাতা অগ্রজ শেখ ফজলুল হক মণি ও আমার অন্তঃসত্ত্বা ভাবি শামসুন্নাহার আরজু মণিকে। মণি ভাই ও ভাবিকে যখন হত্যা করা
বঙ্গবন্ধুর যে খুনিরা এখনো বাইরে
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার সঙ্গে জড়িত আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফেরত আনতে তৎপর আওয়ামী লীগ। এক যুগের ওপর ক্ষমতায় থাকা দলটি এখন পর্যন্ত একজনকে ফেরত এনে শাস্তির সম্মুখীন করতে পেরেছে। অধরাই থেকে যাচ্ছে বাকি পলাতক খুনিরা। ফলে দেশভেদে ভিন্ন কৌশল নিয়েছে বাংলাদেশ।
নারীর অগ্রযাত্রায় রাষ্ট্র ও সমাজ
আমাদের আলোচনা কিংবা চিন্তাবলয়ে ‘জেন্ডার সমতা’, ‘উচ্চশিক্ষায় নারী’ কিংবা ‘নারীর ক্ষমতায়ন’ বিষয়গুলোর উপস্থিতি জানান দেয় আমাদের সমাজব্যবস্থা জেন্ডার-নিরপেক্ষ নয়। প্রকৃতি প্রদত্ত পৃথিবীতে নারী-পুরুষের সুষম বণ্টন হলেও মনুষ্যসমাজ তৈরি করেছে লিঙ্গভিত্তিক রীতিনীতি ও মতাদর্শ, যা বিমূর্ত ঈশ্বরকেও দিয়েছে লৈঙ্
অর্জনের ভিত রেমিট্যান্স
অনেক দিন লিখিনি। ফরমাশি একটি লেখা আমাকে ভাবিয়ে তুলেছে। আমার প্রিয় চাঁদপুর জেলাকে নিয়ে, যেখানে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। পড়াশোনা করতে গিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা যেমন আমি দেখেছি, তেমনিভাবে চাকরির সুবাদে এবং ভ্রমণ আকাঙ্ক্ষার কারণেও দেশের অনেক অঞ্চল দেখার সুযোগ হয়েছে। মানুষের জীবনমান, সংস্কৃতি, আতিথেয়তা, শিক্ষ
সয়াবিনের রাজধানী
এ প্রতিপাদ্য নিয়ে লক্ষ্মীপুরে অর্থনীতিতে গতি এনেছে নারিকেল, সুপারি আর সয়াবিন। এ খাত থেকে প্রতিবছর আয় হচ্ছে প্রায় হাজার কোটি টাকা। জেলায় উৎপাদিত নারিকেল, সুপারি ও সয়াবিন ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুরসহ দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও। এতে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এসব অর্থকরী ফসল। এ জেলার মানুষ
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বৃহত্তর সিলেট। এই বিভাগেরই একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা হবিগঞ্জ। প্রকৃতি অকৃপণভাবে সাজিয়েছে হবিগঞ্জকে। খোয়াই, করাঙ্গী, সুতাং, সুনাই, রত্না, ভেড়ামোহনা, কুশিয়ারা, বিবিয়ানা নদীবিধৌত এই জনপদ। এর একদিকে বিস্তীর্ণ হাওর অপরদিকে বনজ ও প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ পাহাড়ি এলাকা। প্রকৃতির রম্য ন
এগিয়ে যাচ্ছে ‘পদ্মাকন্যা’
পদ্মা নদীবেষ্টিত হওয়ায় রাজবাড়ীকে পদ্মাকন্যা বলা হয়। ১৮৩৩ থেকে ১৮৩৮ সালের মধ্যে ঢাকা-জালালপুর ভেঙে ফরিদপুর জেলা গঠিত হলেও পরবর্তী সময়ে ১৯৮৪ সালের ১ মার্চ রাজবাড়ী জেলার নাম ঘোষণা করা হয়। ব্রিটিশ শাসনামলে ‘গেটওয়ে অব বেঙ্গল’ বা বাংলার দ্বারপথ বলে পরিচিত রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ মহকুমা।
কফি চাষে নতুন সম্ভাবনা
কফির আদি জন্মস্থান ইথিওপিয়ার কাফা অঞ্চলে। কিন্তু পঞ্চাদশ শতাব্দীতে পৃথিবীতে প্রথম কফি পানের প্রমাণ পাওয়া যায় ইয়েমেনে। এরপর এটি সৌদি আরব, দক্ষিণ আমেরিকা, দক্ষিণ ভারত হয়ে বাংলাদেশে চাষাবাদ শুরু হয়। পৃথিবীর প্রায় ৭০টি দেশে কফির চাষ হয়। বাজারের পরিসর বিবেচনায় কফির বাজার বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম।