শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
দেশের পুরাকীর্তির কেন্দ্র বিক্রমপুর
সাম্প্রতিক সময়ে মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলার রঘুরামপুর ও নাটেশ্বরে উৎখননে একটি বৌদ্ধবিহার ও একটি বৌদ্ধমন্দির আবিষ্কৃত হয়েছে। এই আবিষ্কার বাংলাদেশের ইতিহাস রচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
সমৃদ্ধির পথে সাগরকন্যা
পৃথিবীর যেখানেই যাই, প্রশান্তি খুঁজে পাই ছায়াঘেরা প্রান্তর আর সবুজ–শ্যামলে নির্মল নিশ্বাসের আশ্বাসমাখা প্রিয় জনপদ পটুয়াখালীতে এসে। এখানে ভালোবাসার বন্ধন আছে, আছে মুক্ত জীবনের আস্বাদ। শৈশব–কৈশোর আর যৌবনের আবেগময় ঘটনার স্মৃতি নিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে ছুটে চলার আরেক নামই জীবন। এই সদা ছুটতে থাকা জীবনে ভাল
মঙ্গা নয় চাঙা
২০১৫ সালের ১৫ অক্টোবর কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠের এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুড়িগ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থার কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘কুড়িগ্রামে এখন মঙ্গা নেই, কুড়িগ্রাম এখন চাঙা।’ সেই সভায় কুড়িগ্রামকে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী কুড়িগ্রামে আন্তনগর ট্রেন চালু, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, অর্থনৈতিক অঞ্চল
সড়কে উন্নয়নের ছোঁয়া
গাজী বংশের সর্বশেষ মুসলিম জমিদার সাধক সিদ্ধপুরুষ শের আলী গাজীর নামানুসারে শেরপুর নামকরণ হয়। সেকালে ময়মনসিংহ, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও কলকাতার সঙ্গে শেরপুরের সরাসরি নৌ-যোগাযোগ ছিল। ১৭৯৭ খ্রিষ্টাব্দে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র নদ যমুনা নদীর সঙ্গে মিশে গেলে শেরপুরের সঙ্গে সব ধরনের নৌ-যোগাযোগ বন্ধ হয়ে
এখন এগিয়ে যাওয়ার সময়
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে। এই অর্জন এক দিনে হয়নি। এর পেছনে রয়েছে সরকারের সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও আন্তরিক প্রচেষ্টা। গ্রাম, শহর কিংবা মহানগর—সবখানেই পরিবর্তন স্পষ্ট। দেশের রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন এখন চোখে পড়ার মতো। বদলে গেছে স্কুল–কলেজ, সরকারি–বেসরকারি বিভিন্ন
তাঁতের শাড়ি ও তাঁতশিল্প
বাংলাদেশের ইতিহাস–ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁতশিল্পের ইতিহাস। তাঁতশিল্প আর তাঁতের শাড়ির ইতিহাস অতিপ্রাচীন। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কুটিরশিল্প বা লোকশিল্পও এটি। টাঙ্গাইল জেলার তাঁতশিল্প সেই সর্ববৃহৎ শিল্পেরই অংশীদার।
সংকট আছে, আছে আশা
পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের ভূখণ্ড হলেও একসময় যেন মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল এ পাহাড়ি অঞ্চলটি। ছিল না সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তির আগপর্যন্ত এ এলাকাটি ছিল অনগ্রসর একটি অঞ্চল। পাহাড়ের মানুষ রাষ্ট্রের সুযোগ–সুবিধা থেকে প্রায় বঞ্চিত ছিল বলা যায়। এ চুক্তি অনেক আলোচনা–সমালোচনার জন্ম দি
উচ্চশিক্ষায় আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন
ইংরেজিতে একটি কথা আছে—বেটার লেট দ্যান নেভার, অর্থাৎ কখনো না হওয়ার চেয়ে দেরিতে হলেও ভালো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়টি উত্তরবঙ্গের মানুষের জন্য ঠিক তেমনই; ‘দেরিতে হলেও ভালো’ একটি প্রকল্প। আকাশ ও মহাকাশবিজ্ঞান প্রকৌশল সম্পর্কিত দেশের প্রথম এবং এখন পর্যন্ত
নকশিকাঁথাই আমাদের ব্র্যান্ড
জামালপুরের ইতিহাস, দ্রোহের ইতিহাস। এই অঞ্চলের মানুষ যুগে যুগে বঞ্চনা, বৈষম্য, অত্যাচার, নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে। পাগলপন্থী আন্দোলন, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ, ফরায়েজী আন্দোলন, সর্বোপরি মহান মুক্তিযুদ্ধসহ সব লড়াইয়ে এই অঞ্চলের মানুষ রেখেছে গৌরবের স্বাক্ষর। শুধু বিদ্রোহে নয়, শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃত
সোনার বাংলাদেশ এখন বাস্তবতা
যোগাযোগব্যবস্থা অনুকূল না হওয়ার কারণে উত্তরবঙ্গ চিরকালই ছিল উন্নয়নের মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন জনপদ। অথচ এখানকার তাঁতবস্ত্র, খাদ্যশস্য, দুগ্ধজাত খাবার ও ফলফলাদি দিয়ে সারা দেশের মানুষের নিত্যদিনের প্রয়োজন মেটানো হতো। প্রাথমিকভাবে এই সংকটের বিমোচন শুরু হয় যমুনা নদীর ওপর ‘বঙ্গবন্ধু সেতু’ তৈরির মধ্য দিয়ে।
কুষ্টিয়াই বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মরমি কবি লালন শাহ, গ্রামীণ সাংবাদিকতার পথিকৃৎ কাঙ্গাল হরিনাথসহ বহু বিশিষ্টজনের স্মৃতিবিজড়িত কুষ্টিয়া দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী নামে খ্যাত।
উড্ডয়নের অঙ্গীকারে অগ্রযাত্রা
বঙ্গোপসাগর থেকে জেগে ওঠা পদ্মা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ, কুমার ও ভুবনেশ্বর নদ–নদী বিধৌত প্রাচীন জেলা শহর ফরিদপুর। জেলার প্রায় সমগ্র অঞ্চল একসময় ছিল চরপ্রধান। ক্রমান্বয়ে এখানে বসতি সৃষ্টি হয়। স্বদেশপ্রেম ও স্বদেশি চিন্তায় নিমগ্ন এ জেলার বিপুলসংখ্যক জনতা অনাদিকাল থেকেই ছিল চাপিয়ে দেওয়া শাসনব্যবস্থার বিরোধী
প্রজন্মের চেতনায় মুক্তিযুদ্ধের সত্য ও সুন্দর রূপ প্রতিফলিত হোক
প্রতিদিনের ঘটনা বা গল্পই আগামী দিনের ইতিহাস। এই গল্পে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা থাকে। ইতিহাস আমাদের পায়ের নিচের মাটিকে শক্ত করে। সে ইতিহাস গৌরবময় হলে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শক্তি জোগায়; ন্যায়ের অজুহাতে শক্তিধর শাসকের অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়ার প্রবণতাকে লজ্জা দেয়। স্বাধীন দেশের নাগর
সামনে রয়েছে সম্ভাবনার হাতছানি
‘জলে-ডোবা চিকন শ্যামল কচি ধানের পাশে পাশে/ ভরা নদীর ধারে ধারে হাঁসগুলি আজ সারে সারে/ দুলে দুলে ওই-যে ভাসে।’ আজকের নওগাঁ জেলাকে যে নদী এখনো সজল আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছে, সেই আত্রাইয়ের বুকে বসেই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই গান লিখেছিলেন। আত্রাই নওগাঁ জেলার প্রধান নদীগুলোর একটি। সাবেক পুণ্ড্রসভ্যতার স্মৃতি
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, নারীদের ফেলে রেখে পেছনেই
বাংলাদেশ যে এগিয়ে যাচ্ছে এবং বেশ ভালো গতিতেই যে অগ্রসর হচ্ছে, এ কথা তো আর অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই। যেটাকে বলে উন্নয়ন, সেই জিনিস যে তরতর করে হচ্ছে, সেটা তো দৃশ্যমান দৃশ্যমান দিনের আলোতে এবং রাতের অন্ধকারেও। অন্ধকারে কীভাবে উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়? অন্ধকার তো হচ্ছে চোরদের সময়, বাংলাদেশের বড় চোর যারা, ও
যোগাযোগে সমৃদ্ধি ও সম্ভাবনা
আজকের শরীয়তপুর একদিনে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। সুদীর্ঘ পথপরিক্রমায় সেদিনের পালং থেকে আজকের শরীয়তপুরের উত্থান। পালং ছিল সর্বযুগের সর্বকালের একটি ঐতিহ্যবাহী স্থান। বিভিন্ন দলিল–দস্তাবেজে পালংয়ের কথা উল্লেখ রয়েছে। এই পালং যে একদিন শরীয়তপুর জেলা শহরের হৃৎপিণ্ডে পরিণত হবে, সে কথা কে
ইতিহাস ঐতিহ্য ও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা
চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং ৬৩৬-৬৪৬ খ্রিঃ যখন ভারতবর্ষে ভ্রমন করেন তখন দক্ষিনের এই সমৃদ্ধশালী জনপদ ‘বাকলা’র পশ্চিমভাগে উত্তাল তরঙ্গময়ী সুগন্ধা নদী প্রবাহিত ছিল। এই নদীর একতীরে পোনাবালিয়া গ্রামের শ্যামরাইলে শিবলিঙ্গ এবং অন্যতীরে শিকারপুরের উগ্রতারাদেবী স্থাপিত ছিল। এ ঐতিহাসিক সত্য অনুযায়ী ঝালকাঠির বৃহদ