বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) অর্থনৈতিক উন্নয়ন জোরদারে সহযোগিতা দিতে চায় চীন। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ট্যারিফ লাইনের আওতায় থাকা পণ্যগুলোকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শতভাগ শুল্কসুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। এলডিসির তালিকাভুক্ত বাংলাদেশের সঙ্গেও চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিদ্যমান। ফলে দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক এই সম্পর্ক স্থাপনের দিন থেকে অর্থাৎ আগামী ১ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে চীনের বাজারে বাংলাদেশও শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা পাবে।
গতকাল সোমবার ঢাকায় চীনা দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি চীন-আফ্রিকা সহযোগিতা ফোরামের বেইজিং শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দেন। পরে প্রেসিডেন্টের ওই ঘোষণা বাস্তবায়নে চীনের স্টেট কাউন্সিলের কাস্টমস ট্যারিফ কমিশনের অফিস থেকেও এ-সংক্রান্ত ঘোষণা জারি করেছে।
এতে বলা হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য চীনের বাজার পুরোপুরি উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। চীনের সঙ্গে যেসব এলডিসির কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, তারা এই বাণিজ্যসুবিধা ভোগ করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী এলডিসিরা ট্যারিফ লাইনের আওতাধীন সব পণ্যে ১০০ শতাংশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে বা সেসব পণ্যে অগ্রাধিকারমূলক শূন্য শুল্কহার প্রয়োগ করা হবে। তবে কোটার পরিমাণ অতিক্রম করা পণ্যের অংশ আগের মতো মূল করহারের অধীনেই থাকবে। চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর থেকে চীনে রপ্তানি করা ১০০ শতাংশ শুল্ক লাইনের জন্য শূন্য শুল্কসুবিধা কার্যকর হবে। এতে আরও বলা হয়, চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কযুক্ত এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশও এই শূন্য শুল্কসুবিধা ভোগ করতে পারবে।
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং চান চীনে বহির্বিশ্বের বাজার আরও বিস্তৃত হোক। এ লক্ষ্যে দেশগুলোকে স্বেচ্ছায় এবং একতরফাভাবে বাজারসুবিধা দেবে চীন। বিস্তৃত এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নেই তিনি আফ্রিকার ৩৩টি দেশসহ চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কযুক্ত সব এলডিসিকেও ১০০ শতাংশ শুল্ক লাইনের জন্য শূন্য শুল্কসুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সি চিন পিংয়ের এই সদিচ্ছার কারণে বাংলাদেশও এখন চীনে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা ভোগ করার সুযোগ পেতে যাচ্ছে। এর আগে ২০২২ সালে চীন ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়, যার মধ্যে চামড়া, চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল। ২০২০ সালে ৯৭ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্য এই সুবিধা পেত।
কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) অর্থনৈতিক উন্নয়ন জোরদারে সহযোগিতা দিতে চায় চীন। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ট্যারিফ লাইনের আওতায় থাকা পণ্যগুলোকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শতভাগ শুল্কসুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। এলডিসির তালিকাভুক্ত বাংলাদেশের সঙ্গেও চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিদ্যমান। ফলে দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক এই সম্পর্ক স্থাপনের দিন থেকে অর্থাৎ আগামী ১ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে চীনের বাজারে বাংলাদেশও শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা পাবে।
গতকাল সোমবার ঢাকায় চীনা দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি চীন-আফ্রিকা সহযোগিতা ফোরামের বেইজিং শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দেন। পরে প্রেসিডেন্টের ওই ঘোষণা বাস্তবায়নে চীনের স্টেট কাউন্সিলের কাস্টমস ট্যারিফ কমিশনের অফিস থেকেও এ-সংক্রান্ত ঘোষণা জারি করেছে।
এতে বলা হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য চীনের বাজার পুরোপুরি উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। চীনের সঙ্গে যেসব এলডিসির কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, তারা এই বাণিজ্যসুবিধা ভোগ করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে সুবিধাভোগী এলডিসিরা ট্যারিফ লাইনের আওতাধীন সব পণ্যে ১০০ শতাংশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে বা সেসব পণ্যে অগ্রাধিকারমূলক শূন্য শুল্কহার প্রয়োগ করা হবে। তবে কোটার পরিমাণ অতিক্রম করা পণ্যের অংশ আগের মতো মূল করহারের অধীনেই থাকবে। চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর থেকে চীনে রপ্তানি করা ১০০ শতাংশ শুল্ক লাইনের জন্য শূন্য শুল্কসুবিধা কার্যকর হবে। এতে আরও বলা হয়, চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কযুক্ত এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশও এই শূন্য শুল্কসুবিধা ভোগ করতে পারবে।
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং চান চীনে বহির্বিশ্বের বাজার আরও বিস্তৃত হোক। এ লক্ষ্যে দেশগুলোকে স্বেচ্ছায় এবং একতরফাভাবে বাজারসুবিধা দেবে চীন। বিস্তৃত এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নেই তিনি আফ্রিকার ৩৩টি দেশসহ চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কযুক্ত সব এলডিসিকেও ১০০ শতাংশ শুল্ক লাইনের জন্য শূন্য শুল্কসুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সি চিন পিংয়ের এই সদিচ্ছার কারণে বাংলাদেশও এখন চীনে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজারসুবিধা ভোগ করার সুযোগ পেতে যাচ্ছে। এর আগে ২০২২ সালে চীন ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়, যার মধ্যে চামড়া, চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল। ২০২০ সালে ৯৭ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্য এই সুবিধা পেত।
‘প্রতিদিনই অভিযান হচ্ছে, ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে বাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়াটা জরুরি হয়ে পড়েছে। আমরা তা সিরিয়াসলি ভাবছি। আলুর মূল্য ভোক্তাদের নাগালে আনতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা দুঃখিত। বাজার ব্যবস্থাটি অসুস্থ ও অস্বাভাবিক।’
৩ ঘণ্টা আগেশিল্পকারখানায় বিনিয়োগ করার পর গ্যাস পেতে নিজের টাকায় ৪০ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করার কথা তুলে ধরে বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, এই পাইপলাইন নির্মাণে শুধু রোড কাটিংয়ের অনুমোদন নিতেই আমাকে ২০ কোটি টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিস
৪ ঘণ্টা আগেদুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম আবার বেড়েছে। এ দফায় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকায় উঠেছে। দেশের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম। আগামীকাল রোববার থেকে সারা দেশে নতুন দাম কার্যকর হবে।
৪ ঘণ্টা আগেবিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সার্বিক দিক খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি।
৫ ঘণ্টা আগে