নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে আরও সময় দিতে রাজি আছেন গ্রাহকেরা। সেই সঙ্গে রাসেলকে নজরদারিতে রেখে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। আজ রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন গ্রাহকেরা।
সংবাদ সম্মেলনে গ্রাহকদের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ‘ইভ্যালি মার্চেন্ট এবং ভোক্তাবৃন্দ’-এর কো-সমন্বয়ক সাকিব হাসান।
ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তিসহ সাত দফা দাবি পেশ করেন তাঁরা। পণ্য ফেরত দিতে এবং বর্তমান সমস্যা কাটিয়ে উঠতে ইভ্যালির ক্রেতা ও বিক্রেতারা আরও সময় দিতে রাজি আছেন বলে জানান। পর্যাপ্ত সময় দিলে ইভ্যালি গ্রাহকদের পণ্য এবং মার্চেন্টদের অর্থ ফেরত দিতে পারবে বলে তাদের আশা। এই টাকা ফেরত না পেলে ঋণগ্রস্ত হয়ে পথে বসতে হবে বলে উল্লেখ করেন ক্ষতিগ্রস্ত মার্চেন্ট-ক্রেতারা।
‘ইভ্যালি মার্চেন্ট এবং ভোক্তাবৃন্দ’-এর কো-সমন্বয়ক সাকিব হাসান বলেন, প্রায় ৭৪ লাখ গ্রাহক, ৩৫ হাজারের অধিক বিক্রেতা এবং ৫ হাজারের অধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রত্যক্ষভাবে ইভ্যালির সঙ্গে সম্পৃক্ত। সামান্য কয়েকটি অভিযোগে ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে কারাগারে রাখা দুঃখজনক। ইভ্যালির বর্তমান সংকট মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হলে এতগুলো পরিবারকে পথে বসতে হবে।
কারাগারে রাখা কোনো সমাধান নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৪০ জুন থেকে এসওপি সার্ভিস চালুর পর থেকে বর্তমানে কোনো গ্রাহকের প্রতারিত হওয়ার সুযোগ নেই। পুরাতন পণ্যের ডেলিভারি দিতে রাসেল সময় চেয়েছেন, আমরা গ্রাহকেরা তাঁকে সময় দিয়ে সহযোগিতা করতে চাই। বর্তমানে ইভ্যালি নিজস্বভাবে কোনো ভর্তুকি দিচ্ছে না, মার্চেন্টদের প্রদত্ত কমিশনই ভোক্তাদের জন্য ডিসকাউন্ট হিসেবে থাকে।
এ সময় তাঁরা রাসেল ও শামীমা নাসরিনের মুক্তিসহ সাত দফা দাবি তুলে ধরেন। উল্লেখযোগ্য দাবিগুলো হলো—মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তি; রাসেলকে নজরদারিতে রেখে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়া; ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলোকে প্রণোদনা দেওয়া এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে বাধ্যতামূলক লাইসেন্সসহ ব্যাংক গ্যারান্টির ব্যবস্থা করা।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে আরও সময় দিতে রাজি আছেন গ্রাহকেরা। সেই সঙ্গে রাসেলকে নজরদারিতে রেখে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। আজ রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন গ্রাহকেরা।
সংবাদ সম্মেলনে গ্রাহকদের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ‘ইভ্যালি মার্চেন্ট এবং ভোক্তাবৃন্দ’-এর কো-সমন্বয়ক সাকিব হাসান।
ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তিসহ সাত দফা দাবি পেশ করেন তাঁরা। পণ্য ফেরত দিতে এবং বর্তমান সমস্যা কাটিয়ে উঠতে ইভ্যালির ক্রেতা ও বিক্রেতারা আরও সময় দিতে রাজি আছেন বলে জানান। পর্যাপ্ত সময় দিলে ইভ্যালি গ্রাহকদের পণ্য এবং মার্চেন্টদের অর্থ ফেরত দিতে পারবে বলে তাদের আশা। এই টাকা ফেরত না পেলে ঋণগ্রস্ত হয়ে পথে বসতে হবে বলে উল্লেখ করেন ক্ষতিগ্রস্ত মার্চেন্ট-ক্রেতারা।
‘ইভ্যালি মার্চেন্ট এবং ভোক্তাবৃন্দ’-এর কো-সমন্বয়ক সাকিব হাসান বলেন, প্রায় ৭৪ লাখ গ্রাহক, ৩৫ হাজারের অধিক বিক্রেতা এবং ৫ হাজারের অধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রত্যক্ষভাবে ইভ্যালির সঙ্গে সম্পৃক্ত। সামান্য কয়েকটি অভিযোগে ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে কারাগারে রাখা দুঃখজনক। ইভ্যালির বর্তমান সংকট মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হলে এতগুলো পরিবারকে পথে বসতে হবে।
কারাগারে রাখা কোনো সমাধান নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৪০ জুন থেকে এসওপি সার্ভিস চালুর পর থেকে বর্তমানে কোনো গ্রাহকের প্রতারিত হওয়ার সুযোগ নেই। পুরাতন পণ্যের ডেলিভারি দিতে রাসেল সময় চেয়েছেন, আমরা গ্রাহকেরা তাঁকে সময় দিয়ে সহযোগিতা করতে চাই। বর্তমানে ইভ্যালি নিজস্বভাবে কোনো ভর্তুকি দিচ্ছে না, মার্চেন্টদের প্রদত্ত কমিশনই ভোক্তাদের জন্য ডিসকাউন্ট হিসেবে থাকে।
এ সময় তাঁরা রাসেল ও শামীমা নাসরিনের মুক্তিসহ সাত দফা দাবি তুলে ধরেন। উল্লেখযোগ্য দাবিগুলো হলো—মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তি; রাসেলকে নজরদারিতে রেখে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়া; ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলোকে প্রণোদনা দেওয়া এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে বাধ্যতামূলক লাইসেন্সসহ ব্যাংক গ্যারান্টির ব্যবস্থা করা।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৫ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৭ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১ দিন আগে