নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাতে দেশের বাজারে আবারও বাড়ানো হলো খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম। এবার বাড়ানো হলো প্রতি লিটারে সাত টাকা। নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা, যা আগে ছিল ১৫৩ টাকা। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৩৬ টাকা, যা আগে ছিল ১২৯ টাকা। আগামীকাল বুধবার থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংগঠনটির সচিব মো. নুরুল ইসলাম মোল্লা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন তেল ও পাম অয়েলের দামে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন নতুন এ দাম নির্ধারণ করেছে। আগামীকাল বুধবার থেকে সারা দেশে নতুন দাম কার্যকর হবে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল মিলগেটে দাম ১৩৪ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১৩৫ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ১৩৬ টাকা। বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল মিলগেটে ১৫০ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১৫৪ টাকা এবং খুচড়া পর্যায়ের দাম ১৬০ টাকা।
এ ছাড়া ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল মিলগেটে ৭২০ টাকা, পরিবেশক মূল্য ৭৪০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে মূল্য ৭৬০ টাকা। আর পাম তেল প্রতি লিটার মিলগেটে ১১৬ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১১৭ এবং খুচরা পর্যায়ে ১১৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এই দাম পরিবেশক ও খুচরা পর্যায়ে পুরোনো মজুতকৃত তেলের ওপর কার্যকর হবে না।
উল্লেখ্য, গত রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য (আইআইটি) অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত নিত্যপণ্যের মজুত পরিস্থিতি, আমদানি ও দাম নির্ধারণ নিয়ে বৈঠকে তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়।
বৈঠকের পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সফিকুজ্জামান বলেন, বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম আমরা ১৫৩ টাকা নির্ধারণ করেছিলাম। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাচ্ছিল, তাই তাঁরা ৮ / ১০ দিনের মধ্যে মূল্য বৃদ্ধির আবেদন করেছিলেন। ২০১১ সালের আইন অনুযায়ী প্রতি ১৫ দিন অন্তর ট্যারিফ কমিশন বিশ্লেষণ করে সুপারিশ করবে। আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রিফাইনারিদের সঙ্গে আলোচনা করে মূল্য নির্ধারণ করি। পরে রিফাইনারি অ্যাসোসিয়েশন তাদের অফিশিয়াল প্যাডে এটা ডিক্লেয়ার করে।
তেলের দামের বিষয়ে রোববারের বৈঠকের সিদ্ধান্ত তুলে ধরে সফিকুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচার অ্যাসোসিয়েশনের প্রস্তাব ছিল বোতলজাত লিটার প্রতি তেলের দাম ১৬৮ টাকা করার। ট্যারিফ কমিশন একাধিকবার বসে বিশ্লেষণ করে ১৬২ টাকার প্রস্তাব করেছে। এটি ছিল সেপ্টেম্বরের অ্যাভারেজ রিপোর্ট। আজকে দীর্ঘ আলোচনার প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম ঠিক করা হয়েছে ১৬০ টাকা। যার আগে দাম ছিল ১৫৩ টাকা।
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাতে দেশের বাজারে আবারও বাড়ানো হলো খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম। এবার বাড়ানো হলো প্রতি লিটারে সাত টাকা। নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা, যা আগে ছিল ১৫৩ টাকা। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৩৬ টাকা, যা আগে ছিল ১২৯ টাকা। আগামীকাল বুধবার থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংগঠনটির সচিব মো. নুরুল ইসলাম মোল্লা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন তেল ও পাম অয়েলের দামে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন নতুন এ দাম নির্ধারণ করেছে। আগামীকাল বুধবার থেকে সারা দেশে নতুন দাম কার্যকর হবে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল মিলগেটে দাম ১৩৪ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১৩৫ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ১৩৬ টাকা। বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল মিলগেটে ১৫০ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১৫৪ টাকা এবং খুচড়া পর্যায়ের দাম ১৬০ টাকা।
এ ছাড়া ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল মিলগেটে ৭২০ টাকা, পরিবেশক মূল্য ৭৪০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে মূল্য ৭৬০ টাকা। আর পাম তেল প্রতি লিটার মিলগেটে ১১৬ টাকা, পরিবেশক মূল্য ১১৭ এবং খুচরা পর্যায়ে ১১৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এই দাম পরিবেশক ও খুচরা পর্যায়ে পুরোনো মজুতকৃত তেলের ওপর কার্যকর হবে না।
উল্লেখ্য, গত রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য (আইআইটি) অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত নিত্যপণ্যের মজুত পরিস্থিতি, আমদানি ও দাম নির্ধারণ নিয়ে বৈঠকে তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়।
বৈঠকের পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সফিকুজ্জামান বলেন, বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম আমরা ১৫৩ টাকা নির্ধারণ করেছিলাম। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাচ্ছিল, তাই তাঁরা ৮ / ১০ দিনের মধ্যে মূল্য বৃদ্ধির আবেদন করেছিলেন। ২০১১ সালের আইন অনুযায়ী প্রতি ১৫ দিন অন্তর ট্যারিফ কমিশন বিশ্লেষণ করে সুপারিশ করবে। আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রিফাইনারিদের সঙ্গে আলোচনা করে মূল্য নির্ধারণ করি। পরে রিফাইনারি অ্যাসোসিয়েশন তাদের অফিশিয়াল প্যাডে এটা ডিক্লেয়ার করে।
তেলের দামের বিষয়ে রোববারের বৈঠকের সিদ্ধান্ত তুলে ধরে সফিকুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচার অ্যাসোসিয়েশনের প্রস্তাব ছিল বোতলজাত লিটার প্রতি তেলের দাম ১৬৮ টাকা করার। ট্যারিফ কমিশন একাধিকবার বসে বিশ্লেষণ করে ১৬২ টাকার প্রস্তাব করেছে। এটি ছিল সেপ্টেম্বরের অ্যাভারেজ রিপোর্ট। আজকে দীর্ঘ আলোচনার প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম ঠিক করা হয়েছে ১৬০ টাকা। যার আগে দাম ছিল ১৫৩ টাকা।
‘প্রতিদিনই অভিযান হচ্ছে, ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে বাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়াটা জরুরি হয়ে পড়েছে। আমরা তা সিরিয়াসলি ভাবছি। আলুর মূল্য ভোক্তাদের নাগালে আনতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা দুঃখিত। বাজার ব্যবস্থাটি অসুস্থ ও অস্বাভাবিক।’
২ ঘণ্টা আগেশিল্পকারখানায় বিনিয়োগ করার পর গ্যাস পেতে নিজের টাকায় ৪০ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করার কথা তুলে ধরে বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, এই পাইপলাইন নির্মাণে শুধু রোড কাটিংয়ের অনুমোদন নিতেই আমাকে ২০ কোটি টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিস
২ ঘণ্টা আগেদুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম আবার বেড়েছে। এ দফায় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকায় উঠেছে। দেশের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম। আগামীকাল রোববার থেকে সারা দেশে নতুন দাম কার্যকর হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সার্বিক দিক খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি।
৩ ঘণ্টা আগে