নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় অনলাইন কেনাবেচার প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গ্রাহক ও মার্চেন্টের ৩৩৯ কোটি টাকা হদিস না মেলার অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
দুদকের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করা শর্তে এই কর্মকর্তা বলেন, অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ইভ্যালির বিষয়ে সব রকমের তথ্য নেওয়া হচ্ছে। টাকা কোথায় গেছে সে রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চলছে। স্বাধীন নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান দিয়ে নিরীক্ষা করা হবে।
দুদক সূত্র জানায়, বিধিনিষেধের কারণে বর্তমানে দুদক কার্যালয় বন্ধ। যে কারণে কার্যালয় চালু না হওয়ার আগে অভিযুক্ত ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে না। অবশ্য এক কর্মকর্তা বলেন, ঈদের পরেই দুজনকে দুদকে তলব করা হতে পারে।
গত বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক চিঠির প্রেক্ষিতে ইভ্যালির বিষয়ে অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করে দুদক। এরপর দিনই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও এমডির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইমিগ্রেশনে চিঠি পাঠায় সংস্থাটি। ওই চিঠিতে বলা হয়, অভিযুক্তরা গোপনে দেশত্যাগ করতে পারেন এমন একটি খবর দুদকের অনুসন্ধান দল জানতে পারে। তাই তাঁদের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। অবশ্য দুদকের ওই আবেদন আদালতেও পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
এর আগে গত ৪ জুলাই ইভ্যালির বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারের চার প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে-দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
দুদক চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে বাংলাদেশ ব্যাংক ইভ্যালির বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৪ মার্চে ইভ্যালির মোট সম্পদ ৯১ কোটি ৬৯ লাখ ৪২ হাজার ৮৪৬ টাকা (চলতি সম্পদ ৬৫ কোটি ১৭ লাখ ৮৩ হাজার ৭৩৬ টাকা) এবং মোট দায় ৪০৭ কোটি ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৯৯৪ টাকা। এ সময় গ্রাহকের কাছে ইভ্যালির দায় ২১৩ কোটি ৯৪ লাখ ৬ হাজার ৫৬০ টাকা এবং মার্চেন্টের কাছে দায় ১৮৯ কোটি ৮৫ লাখ ৯৫ হাজার ৩৫৪ টাকা। গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম নেওয়া ২১৩ কোটি ৯৪ লাখ ৬ হাজার ৫৬০ টাকা এবং মার্চেন্টদের কাছ থেকে ১৮৯ কোটি ৮৫ লাখ ৯৫ লাখ ৯৫ হাজার ৩৫৪ টাকার মালামাল নেওয়ার পর স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্ঠানটির কাছে ৪০৩ কোটি ৮০ লাখ ১ হাজার ৯১৪ টাকার চলতি সম্পদ থাকার কথা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটির সম্পদ রয়েছে মাত্র ৬৫ কোটি ১৭ লাখ ৮৩ হাজার ৭৩৬ টাকা।
আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় অনলাইন কেনাবেচার প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গ্রাহক ও মার্চেন্টের ৩৩৯ কোটি টাকা হদিস না মেলার অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
দুদকের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করা শর্তে এই কর্মকর্তা বলেন, অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ইভ্যালির বিষয়ে সব রকমের তথ্য নেওয়া হচ্ছে। টাকা কোথায় গেছে সে রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চলছে। স্বাধীন নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান দিয়ে নিরীক্ষা করা হবে।
দুদক সূত্র জানায়, বিধিনিষেধের কারণে বর্তমানে দুদক কার্যালয় বন্ধ। যে কারণে কার্যালয় চালু না হওয়ার আগে অভিযুক্ত ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে না। অবশ্য এক কর্মকর্তা বলেন, ঈদের পরেই দুজনকে দুদকে তলব করা হতে পারে।
গত বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক চিঠির প্রেক্ষিতে ইভ্যালির বিষয়ে অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করে দুদক। এরপর দিনই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও এমডির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইমিগ্রেশনে চিঠি পাঠায় সংস্থাটি। ওই চিঠিতে বলা হয়, অভিযুক্তরা গোপনে দেশত্যাগ করতে পারেন এমন একটি খবর দুদকের অনুসন্ধান দল জানতে পারে। তাই তাঁদের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। অবশ্য দুদকের ওই আবেদন আদালতেও পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
এর আগে গত ৪ জুলাই ইভ্যালির বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারের চার প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে-দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
দুদক চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে বাংলাদেশ ব্যাংক ইভ্যালির বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৪ মার্চে ইভ্যালির মোট সম্পদ ৯১ কোটি ৬৯ লাখ ৪২ হাজার ৮৪৬ টাকা (চলতি সম্পদ ৬৫ কোটি ১৭ লাখ ৮৩ হাজার ৭৩৬ টাকা) এবং মোট দায় ৪০৭ কোটি ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৯৯৪ টাকা। এ সময় গ্রাহকের কাছে ইভ্যালির দায় ২১৩ কোটি ৯৪ লাখ ৬ হাজার ৫৬০ টাকা এবং মার্চেন্টের কাছে দায় ১৮৯ কোটি ৮৫ লাখ ৯৫ হাজার ৩৫৪ টাকা। গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম নেওয়া ২১৩ কোটি ৯৪ লাখ ৬ হাজার ৫৬০ টাকা এবং মার্চেন্টদের কাছ থেকে ১৮৯ কোটি ৮৫ লাখ ৯৫ লাখ ৯৫ হাজার ৩৫৪ টাকার মালামাল নেওয়ার পর স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্ঠানটির কাছে ৪০৩ কোটি ৮০ লাখ ১ হাজার ৯১৪ টাকার চলতি সম্পদ থাকার কথা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটির সম্পদ রয়েছে মাত্র ৬৫ কোটি ১৭ লাখ ৮৩ হাজার ৭৩৬ টাকা।
‘প্রতিদিনই অভিযান হচ্ছে, ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে বাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়াটা জরুরি হয়ে পড়েছে। আমরা তা সিরিয়াসলি ভাবছি। আলুর মূল্য ভোক্তাদের নাগালে আনতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা দুঃখিত। বাজার ব্যবস্থাটি অসুস্থ ও অস্বাভাবিক।’
৩ ঘণ্টা আগেশিল্পকারখানায় বিনিয়োগ করার পর গ্যাস পেতে নিজের টাকায় ৪০ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করার কথা তুলে ধরে বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, এই পাইপলাইন নির্মাণে শুধু রোড কাটিংয়ের অনুমোদন নিতেই আমাকে ২০ কোটি টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিস
৩ ঘণ্টা আগেদুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম আবার বেড়েছে। এ দফায় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকায় উঠেছে। দেশের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম। আগামীকাল রোববার থেকে সারা দেশে নতুন দাম কার্যকর হবে।
৪ ঘণ্টা আগেবিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সার্বিক দিক খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি।
৪ ঘণ্টা আগে