নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান ডলার সংকটে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে দেশব্যাপী বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা পর্যায়ে ডলার লেনদেনের সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানায়, খোলাবাজারে ডলারের লেনদেন কমে গেছে। পাশাপাশি ডলার ও টাকার লেনদেন হারেও অস্বাভাবিকতা রয়েছে। এতে বিদেশগামীরা ডলার জোগাড়ে হিমশিম খাচ্ছেন। মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করছে, বাজারে যে হারে ডলারের চাহিদা বাড়ছে, ওই হারে পাওয়া যাচ্ছে না। এর প্রভাবে ডলারের দাম বাড়ছে। এ অবস্থায় মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখার অংশ হিসেবে ডলার বিক্রি চালু রেখেছে। গতকালও কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানি বিল পরিশোধে ব্যাংকগুলোর কাছে ১২ কোটি ২০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে।
চলমান অভিযানের মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার খোলাবাজারে ডলার বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা দরে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদারকির মধ্যে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে গতকাল কম হয়েছে বলে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন কর্মকর্তা দাবি করেছেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, আগে বিদেশফেরত প্রবাসী কর্মী, পর্যটক, ছাত্র, এমনকি চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরা রোগীর আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বা ডলার সংগ্রহ করা হতো, বাজারের চাহিদার সঙ্গে তার সমন্বয় ছিল। কিন্তু এখন ক্যাশ ডলার পাওয়া যাচ্ছে কম। তবে চাহিদা অনেক বেশি। এ কারণে খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে সারা দেশে ব্যাংকের শাখা পর্যায়ে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১ হাজার ২০০ অনুমোদিত ডিলার বা এডি শাখা ও ২৩৫টি মানি চেঞ্জারে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের ব্যবস্থা রয়েছে। এখন ব্যাংকগুলোর নির্বাচিত শাখার মাধ্যমে সারা দেশে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের অনুমোদন দেওয়া হবে। ব্যাংকগুলো তাদের কোন কোন শাখার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন করতে চায়, তার তালিকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে প্রদান করবে। এসব শাখার একটি উপবিভাগ থাকবে, যেখানে শুধু বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করবে।
চলমান ডলার সংকটে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে দেশব্যাপী বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা পর্যায়ে ডলার লেনদেনের সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানায়, খোলাবাজারে ডলারের লেনদেন কমে গেছে। পাশাপাশি ডলার ও টাকার লেনদেন হারেও অস্বাভাবিকতা রয়েছে। এতে বিদেশগামীরা ডলার জোগাড়ে হিমশিম খাচ্ছেন। মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করছে, বাজারে যে হারে ডলারের চাহিদা বাড়ছে, ওই হারে পাওয়া যাচ্ছে না। এর প্রভাবে ডলারের দাম বাড়ছে। এ অবস্থায় মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখার অংশ হিসেবে ডলার বিক্রি চালু রেখেছে। গতকালও কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানি বিল পরিশোধে ব্যাংকগুলোর কাছে ১২ কোটি ২০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে।
চলমান অভিযানের মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার খোলাবাজারে ডলার বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা দরে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদারকির মধ্যে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে গতকাল কম হয়েছে বলে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন কর্মকর্তা দাবি করেছেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, আগে বিদেশফেরত প্রবাসী কর্মী, পর্যটক, ছাত্র, এমনকি চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরা রোগীর আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বা ডলার সংগ্রহ করা হতো, বাজারের চাহিদার সঙ্গে তার সমন্বয় ছিল। কিন্তু এখন ক্যাশ ডলার পাওয়া যাচ্ছে কম। তবে চাহিদা অনেক বেশি। এ কারণে খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে সারা দেশে ব্যাংকের শাখা পর্যায়ে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১ হাজার ২০০ অনুমোদিত ডিলার বা এডি শাখা ও ২৩৫টি মানি চেঞ্জারে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের ব্যবস্থা রয়েছে। এখন ব্যাংকগুলোর নির্বাচিত শাখার মাধ্যমে সারা দেশে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের অনুমোদন দেওয়া হবে। ব্যাংকগুলো তাদের কোন কোন শাখার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন করতে চায়, তার তালিকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে প্রদান করবে। এসব শাখার একটি উপবিভাগ থাকবে, যেখানে শুধু বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং খাতে দক্ষতা উন্নয়ন এবং কার্যক্রম গতিশীল করতে বেসিস ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভা গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেসিস বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান কে. এ. এম. রাশেদুল মাজিদ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিরেক্টর-ইন-চার্জ ড. মোহাম্মদ রিসালাত...
১ ঘণ্টা আগেআমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৮ ঘণ্টা আগে