নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডলারের সংকট দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। ডলারের সংকট নিরসনে রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে ডলারের দাম আরও ১ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম বেড়ে হয়েছে ১০২ টাকা।
ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) শীর্ষ নেতারা মিলে আজ রোববার এই দর নির্ধারণ করেছেন।
এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের মধ্যে যে পার্থক্য রয়েছে, তা কাছাকাছি নিয়ে আসা হবে। ফলে নতুন করে আরও এক টাকা বাড়ানো হয়েছে। এখন থেকে রপ্তানি আয় ব্যাংকগুলো সংগ্রহ করবে ১০২ টাকা করে।
রপ্তানি আয় বাড়ানো হলেও প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম আগের মতো ১০৭ টাকা রয়েছে।
ডলারের সংকট প্রকট হলে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ায়। এই দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বাফেদার ওপর। এরপর দুই সংগঠনের নেতারা বিভিন্ন লেনদেনে ডলারের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ শুরু করেন।
শুরুতে রপ্তানি আয়ে ডলারের সর্বোচ্চ দাম ছিল ৯৯ টাকা এবং প্রবাসী আয়ে ১০৮ টাকা। আর ডলারের পাঁচ দিনের গড় খরচের চেয়ে ১ টাকা বেশি দামে আমদানি দায় শোধ করতে বলা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে দফায় দফায় বৈঠক করে নতুন দর নির্ধারণ করা হয়।
এদিকে রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক যে ডলার বিক্রি করছে, তার দামও বাড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এখন প্রতি ডলার ৯৯ টাকায় বিক্রি করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধীরে ধীরে ডলারের দাম বাজারের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ করার চেষ্টা করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩৩ বিলিয়নের ঘরে। প্রতিদিন রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে প্রতিনিয়ত রিজার্ভ কমছে। গত বছরের ডিসেম্বরে রিজার্ভ ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।
গত বৃহস্পতিবার আন্তব্যাংক ডলার লেনদেন হয়েছে সর্বনিম্ন ১০২ টাকা ৭২ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১০৭ টাকা পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিল থেকেই ডলারের দাম বেশি বেড়েছে। গত এপ্রিলের শুরুতে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৬ টাকা। সে হিসাবে গত ৯ মাসে ডলারের দাম বেড়েছে ২১ টাকা।
দেশে ডলারের সংকট দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। ডলারের সংকট নিরসনে রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে ডলারের দাম আরও ১ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম বেড়ে হয়েছে ১০২ টাকা।
ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) শীর্ষ নেতারা মিলে আজ রোববার এই দর নির্ধারণ করেছেন।
এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের মধ্যে যে পার্থক্য রয়েছে, তা কাছাকাছি নিয়ে আসা হবে। ফলে নতুন করে আরও এক টাকা বাড়ানো হয়েছে। এখন থেকে রপ্তানি আয় ব্যাংকগুলো সংগ্রহ করবে ১০২ টাকা করে।
রপ্তানি আয় বাড়ানো হলেও প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম আগের মতো ১০৭ টাকা রয়েছে।
ডলারের সংকট প্রকট হলে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ায়। এই দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বাফেদার ওপর। এরপর দুই সংগঠনের নেতারা বিভিন্ন লেনদেনে ডলারের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ শুরু করেন।
শুরুতে রপ্তানি আয়ে ডলারের সর্বোচ্চ দাম ছিল ৯৯ টাকা এবং প্রবাসী আয়ে ১০৮ টাকা। আর ডলারের পাঁচ দিনের গড় খরচের চেয়ে ১ টাকা বেশি দামে আমদানি দায় শোধ করতে বলা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে দফায় দফায় বৈঠক করে নতুন দর নির্ধারণ করা হয়।
এদিকে রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক যে ডলার বিক্রি করছে, তার দামও বাড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এখন প্রতি ডলার ৯৯ টাকায় বিক্রি করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধীরে ধীরে ডলারের দাম বাজারের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ করার চেষ্টা করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩৩ বিলিয়নের ঘরে। প্রতিদিন রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে প্রতিনিয়ত রিজার্ভ কমছে। গত বছরের ডিসেম্বরে রিজার্ভ ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।
গত বৃহস্পতিবার আন্তব্যাংক ডলার লেনদেন হয়েছে সর্বনিম্ন ১০২ টাকা ৭২ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১০৭ টাকা পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিল থেকেই ডলারের দাম বেশি বেড়েছে। গত এপ্রিলের শুরুতে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৬ টাকা। সে হিসাবে গত ৯ মাসে ডলারের দাম বেড়েছে ২১ টাকা।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৩৫ মিনিট আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৩ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে