নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে এক বছরে সন্দেহজনক লেনদেনের ঘটনা ৬২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৮ হাজার ৫৭১টিতে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। যা আগের বছরে ছিল ৫ হাজার ২৮০ টি।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনে বিএফআইইউর ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বিএফআইইউ গত ৫ অর্থবছরের সন্দেহজনক লেনদেনের হিসাব দেয়। সেখানে বলা হয় গত ২০২১-২২ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৭১ টি। যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ৬২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বেশি। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২০-২১ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৫ হাজার ২৮০টি।
এর আগে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৩ হাজার ৬৭৫ টি, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৩ হাজার ৫৭৩ টি, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৩ হাজার ৮৭৮ টি।
দেশে এক বছরে সন্দেহজনক লেনদেনের ঘটনা ৬২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৮ হাজার ৫৭১টিতে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। যা আগের বছরে ছিল ৫ হাজার ২৮০ টি।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনে বিএফআইইউর ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বিএফআইইউ গত ৫ অর্থবছরের সন্দেহজনক লেনদেনের হিসাব দেয়। সেখানে বলা হয় গত ২০২১-২২ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৭১ টি। যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ৬২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বেশি। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২০-২১ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৫ হাজার ২৮০টি।
এর আগে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৩ হাজার ৬৭৫ টি, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৩ হাজার ৫৭৩ টি, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল ৩ হাজার ৮৭৮ টি।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৫ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৯ ঘণ্টা আগে