নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে দরপতন থামার অপেক্ষা শেষ হচ্ছে না। বিনিয়োগকারীদের ধৈর্যের সীমা যেন ছাড়িয়ে গেছে। ক্রমাগত দরপতনে প্রতিদিনই পুঁজি হারাচ্ছেন তাঁরা। গত দুই মাসে প্রায় লাখ কোটি টাকা বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কমেছে। বিনিয়োগকারীদের রক্তক্ষরণ দেখার কেউ নেই। কারণ স্টক এক্সচেঞ্জ, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও বাজারের বড় অংশীজনেরাও চুপ।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণার পর দরপতনের মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। বাজেটের পর প্রথম কর্মদিবসে গত রোববার প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমে ৬৫ পয়েন্ট। গতকাল সোমবার আরও ৬৫ পয়েন্ট কমে।
দুই দিনে আড়াই শতাংশের বেশি কমে সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১০৫ পয়েন্টে। সূচকের এই অবস্থান তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর চেয়ে কম ছিল ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল।
দিনভর লেনদেন হয়েছে ৩১৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা, যা আগের দিনে ছিল ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৩৮ কোটি ১২ লাখ টাকা।
বিনিয়োগকারী সানী মাহমুদ বলেন, ‘রোজার ঈদের পর পুঁজি প্রায় অর্ধেক হয়ে গেছে। লাভের আশা ছেড়ে দিয়েছি। আসল টাকা ফিরে এলেই খুশি; কিন্তু পুঁজি রক্ষার কোনো উপায় দেখছি না। এখন আমরা দিশেহারা।’
তবে বিনিয়োগকারীদের এমন রক্তক্ষরণেও কার্যত নিশ্চুপ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। দু-একটি পদক্ষেপ নিলেও সেগুলো কাজে আসেনি। অথচ অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন বিএসইসির কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর ডিএসইর সূচক ১০ হাজারে ও লেনদেন কীভাবে ৫ হাজার কোটি টাকা করা যায়, তা নিয়ে সক্রিয় ছিল। এমনকি বিদেশ থেকে বিনিয়োগ আনার জন্য অনেক দেশে রোড শো করেছে। তবে চলমান বাজারের মন্দায় অনেকটাই ব্যর্থ কমিশন দায়িত্ব থেকে দূরে থাকতে চায়। তাঁরা বলছেন, সূচক ও লেনদেন দেখা তাঁদের কাজ নয়।
পুঁজিবাজারে দরপতন থামার অপেক্ষা শেষ হচ্ছে না। বিনিয়োগকারীদের ধৈর্যের সীমা যেন ছাড়িয়ে গেছে। ক্রমাগত দরপতনে প্রতিদিনই পুঁজি হারাচ্ছেন তাঁরা। গত দুই মাসে প্রায় লাখ কোটি টাকা বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কমেছে। বিনিয়োগকারীদের রক্তক্ষরণ দেখার কেউ নেই। কারণ স্টক এক্সচেঞ্জ, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও বাজারের বড় অংশীজনেরাও চুপ।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণার পর দরপতনের মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। বাজেটের পর প্রথম কর্মদিবসে গত রোববার প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমে ৬৫ পয়েন্ট। গতকাল সোমবার আরও ৬৫ পয়েন্ট কমে।
দুই দিনে আড়াই শতাংশের বেশি কমে সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১০৫ পয়েন্টে। সূচকের এই অবস্থান তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর চেয়ে কম ছিল ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল।
দিনভর লেনদেন হয়েছে ৩১৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা, যা আগের দিনে ছিল ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৩৮ কোটি ১২ লাখ টাকা।
বিনিয়োগকারী সানী মাহমুদ বলেন, ‘রোজার ঈদের পর পুঁজি প্রায় অর্ধেক হয়ে গেছে। লাভের আশা ছেড়ে দিয়েছি। আসল টাকা ফিরে এলেই খুশি; কিন্তু পুঁজি রক্ষার কোনো উপায় দেখছি না। এখন আমরা দিশেহারা।’
তবে বিনিয়োগকারীদের এমন রক্তক্ষরণেও কার্যত নিশ্চুপ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। দু-একটি পদক্ষেপ নিলেও সেগুলো কাজে আসেনি। অথচ অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন বিএসইসির কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর ডিএসইর সূচক ১০ হাজারে ও লেনদেন কীভাবে ৫ হাজার কোটি টাকা করা যায়, তা নিয়ে সক্রিয় ছিল। এমনকি বিদেশ থেকে বিনিয়োগ আনার জন্য অনেক দেশে রোড শো করেছে। তবে চলমান বাজারের মন্দায় অনেকটাই ব্যর্থ কমিশন দায়িত্ব থেকে দূরে থাকতে চায়। তাঁরা বলছেন, সূচক ও লেনদেন দেখা তাঁদের কাজ নয়।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৫ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে