নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে আলীনা ইসলাম আয়াত (৫) নামে এক শিশুকে অপহরণের পর খুন করে ৬ খণ্ড করায় অভিযুক্ত আবের আলীকে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। আজ শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিমের আদালতে এই আবেদন করা হয়।
পিবিআই পরিদর্শক ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত এই বিষয়ে এখনো শুনানি করেননি। বিকেলে রিমান্ডের বিষয়ে শুনানি হতে পারে।’
নিহত শিশু নগরীর ইপিজেড থানার দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের নয়ারহাট এলাকার বাসিন্দা সোহেল রানা ও সাহিদা আক্তার তামান্না দম্পতির মেয়ে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার কিশোর আবের শিশু আয়াতের পরিবারের মালিকানাধীন বাসার ভাড়াটিয়া।
গত ১৫ নভেম্বর নগরীর ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের নয়ারহাট বিদ্যুৎ অফিসের সামনে থেকে নিখোঁজ হয় শিশু আয়াত। শিশুটি তাঁর বাসা থেকে বেরিয়ে স্থানীয় মক্তবে পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হয়। ওই ঘটনায় শিশুটির বাবা সোহেল ইপিজেড থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। শিশু আয়াতের নিখোঁজের বিষয়ে পিবিআই তদন্ত করে আবের আলীর সম্পৃক্ততা পায়। অভিযুক্ত আবের শিশু আয়াতের পরিবারের মালিকানাধীন বাসার ভাড়াটিয়া।
গ্রেপ্তার কিশোর আবেরের তথ্য দিয়ে পিবিআই বলছে, শিশুটিকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা উদ্দেশ্য ছিল খুনির। কিন্তু ঘটনার দিন তাঁর মোবাইলে থাকা সিমটি কাজ না করায় সে শিশুটির পরিবারকে ফোন দিতে পারছিল না। একপর্যায়ে শিশুটি চিৎকার শুরু করলে। পরদিন ১৬ নভেম্বর সকালে ভাড়া বাসাতেই শিশুটিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এরপর শিশুটির লাশ একটি ব্যাগে ভরে আবের তাঁদের ইপিজেডের পুরোনো ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে সুযোগ বুঝে বাথরুমে আয়াতের লাশটি ৬ খণ্ড করে আলাদা ৬টি প্যাকেটে ভরা হয়। পরদিন ১৭ নভেম্বর তিনটি প্যাকেট ২০ ফুট গভীর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন নালায় ও বাকি তিনটি প্যাকেট প্যাকেট সাগরে ফেলে আসে অভিযুক্ত আবের আলী। এই তথ্য পেয়ে শুক্রবার পিবিআই শিশুটির খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধারে নামে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত ওই শিশুটির দেহাবশেষের কোনো কিছুই উদ্ধার করতে পারেনি।
চট্টগ্রামে আলীনা ইসলাম আয়াত (৫) নামে এক শিশুকে অপহরণের পর খুন করে ৬ খণ্ড করায় অভিযুক্ত আবের আলীকে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। আজ শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিমের আদালতে এই আবেদন করা হয়।
পিবিআই পরিদর্শক ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত এই বিষয়ে এখনো শুনানি করেননি। বিকেলে রিমান্ডের বিষয়ে শুনানি হতে পারে।’
নিহত শিশু নগরীর ইপিজেড থানার দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের নয়ারহাট এলাকার বাসিন্দা সোহেল রানা ও সাহিদা আক্তার তামান্না দম্পতির মেয়ে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার কিশোর আবের শিশু আয়াতের পরিবারের মালিকানাধীন বাসার ভাড়াটিয়া।
গত ১৫ নভেম্বর নগরীর ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের নয়ারহাট বিদ্যুৎ অফিসের সামনে থেকে নিখোঁজ হয় শিশু আয়াত। শিশুটি তাঁর বাসা থেকে বেরিয়ে স্থানীয় মক্তবে পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হয়। ওই ঘটনায় শিশুটির বাবা সোহেল ইপিজেড থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। শিশু আয়াতের নিখোঁজের বিষয়ে পিবিআই তদন্ত করে আবের আলীর সম্পৃক্ততা পায়। অভিযুক্ত আবের শিশু আয়াতের পরিবারের মালিকানাধীন বাসার ভাড়াটিয়া।
গ্রেপ্তার কিশোর আবেরের তথ্য দিয়ে পিবিআই বলছে, শিশুটিকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা উদ্দেশ্য ছিল খুনির। কিন্তু ঘটনার দিন তাঁর মোবাইলে থাকা সিমটি কাজ না করায় সে শিশুটির পরিবারকে ফোন দিতে পারছিল না। একপর্যায়ে শিশুটি চিৎকার শুরু করলে। পরদিন ১৬ নভেম্বর সকালে ভাড়া বাসাতেই শিশুটিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এরপর শিশুটির লাশ একটি ব্যাগে ভরে আবের তাঁদের ইপিজেডের পুরোনো ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে সুযোগ বুঝে বাথরুমে আয়াতের লাশটি ৬ খণ্ড করে আলাদা ৬টি প্যাকেটে ভরা হয়। পরদিন ১৭ নভেম্বর তিনটি প্যাকেট ২০ ফুট গভীর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন নালায় ও বাকি তিনটি প্যাকেট প্যাকেট সাগরে ফেলে আসে অভিযুক্ত আবের আলী। এই তথ্য পেয়ে শুক্রবার পিবিআই শিশুটির খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধারে নামে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত ওই শিশুটির দেহাবশেষের কোনো কিছুই উদ্ধার করতে পারেনি।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে