সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে যুবলীগ নেতা ইউসুফ হত্যা মামলার দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি ওয়ান শুটারগান ও পাঁচ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার বারৈয়ারঢালা ইউনিয়নের বড় দারোগারহাট সহস্রধারা ঝর্ণা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সীতাকুণ্ডের পৌর সদরের মধ্যম এয়াকুবনগর এলাকার মৃত নুরুল আবছারের পুত্র রবিউল হোসেন ওরফে বাবলু (৩২) এবং একই এলাকার মৃত আলী আহাম্মদের পুত্র মো. আলমগীর হোসেন ওরফে পিস্তল আলমগীর (৩২)। গ্রেপ্তার বাবলু ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি ও আলমগীর সদস্য বলে জানিয়েছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ। রোববার সকালে অস্ত্র আইনে মামলা দায়েরের পর দুজনকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে জানান, গত বছরের ২০ নভেম্বর সন্ধ্যায় সীতাকুণ্ডের নুনাছড়া বটতলা পেট্রলপাম্প-সংলগ্ন মৃদুলা হোটেলের ভেতরে যুবলীগ নেতা ইউসুফকে বাবলু ও আলমগীরসহ তাদের সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার ঘটনায় মামলা দায়েরের পর তারা আত্মগোপনে চলে যায়। শনিবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের অবস্থানের খবর পেয়ে বড় দরোগারহাট সহস্র ধারা ঝর্ণার সংলগ্ন স্লুইস গেট এলাকায় উপপরিদর্শক (এসআই) মুকিব হাসানের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে পিছু ধাওয়া করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁদের দেহ তল্লাশি করে দুটি ওয়ান শুটারগান ও পাঁচ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
ওসি আরও জানান, গ্রেপ্তার দুজন যুবলীগ নেতা ইউসুফ হত্যা মামলার আসামি। তাঁরা দুজন যুবদলের দুর্ধর্ষ অস্ত্রধারী সক্রিয় ক্যাডার। তাঁরা ২০১৩-২০১৪ সালের অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত। তাঁদের মধ্যে যুবদলের ক্যাডার বাবলুর বিরুদ্ধে ডাকাতি, খুন, নাশকতাসহ বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ১৩টি মামলা এবং আলমগীরের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে বাবলুর বিরুদ্ধে সাতটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এবং আলমগীরের বিরুদ্ধে চারটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। অস্ত্র আইনে মামলা দায়েরের পর আজ রোববার সকালে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে যুবলীগ নেতা ইউসুফ হত্যা মামলার দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি ওয়ান শুটারগান ও পাঁচ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার বারৈয়ারঢালা ইউনিয়নের বড় দারোগারহাট সহস্রধারা ঝর্ণা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সীতাকুণ্ডের পৌর সদরের মধ্যম এয়াকুবনগর এলাকার মৃত নুরুল আবছারের পুত্র রবিউল হোসেন ওরফে বাবলু (৩২) এবং একই এলাকার মৃত আলী আহাম্মদের পুত্র মো. আলমগীর হোসেন ওরফে পিস্তল আলমগীর (৩২)। গ্রেপ্তার বাবলু ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি ও আলমগীর সদস্য বলে জানিয়েছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ। রোববার সকালে অস্ত্র আইনে মামলা দায়েরের পর দুজনকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে জানান, গত বছরের ২০ নভেম্বর সন্ধ্যায় সীতাকুণ্ডের নুনাছড়া বটতলা পেট্রলপাম্প-সংলগ্ন মৃদুলা হোটেলের ভেতরে যুবলীগ নেতা ইউসুফকে বাবলু ও আলমগীরসহ তাদের সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার ঘটনায় মামলা দায়েরের পর তারা আত্মগোপনে চলে যায়। শনিবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের অবস্থানের খবর পেয়ে বড় দরোগারহাট সহস্র ধারা ঝর্ণার সংলগ্ন স্লুইস গেট এলাকায় উপপরিদর্শক (এসআই) মুকিব হাসানের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে পিছু ধাওয়া করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁদের দেহ তল্লাশি করে দুটি ওয়ান শুটারগান ও পাঁচ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
ওসি আরও জানান, গ্রেপ্তার দুজন যুবলীগ নেতা ইউসুফ হত্যা মামলার আসামি। তাঁরা দুজন যুবদলের দুর্ধর্ষ অস্ত্রধারী সক্রিয় ক্যাডার। তাঁরা ২০১৩-২০১৪ সালের অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত। তাঁদের মধ্যে যুবদলের ক্যাডার বাবলুর বিরুদ্ধে ডাকাতি, খুন, নাশকতাসহ বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ১৩টি মামলা এবং আলমগীরের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে বাবলুর বিরুদ্ধে সাতটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এবং আলমগীরের বিরুদ্ধে চারটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। অস্ত্র আইনে মামলা দায়েরের পর আজ রোববার সকালে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে