পাবনা প্রতিনিধি
পাবনায় অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য সৈয়দ দলিল উদ্দিন (৫৫) হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ৮ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ইশরাত জাহান মুন্নি এ রায় দেন।
নিহত দলিল উদ্দিন পাবনা সদর উপজেলার মজিদপুর গ্রামের মৃত সৈয়দ মঈদ উদ্দিনের ছেলে। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, মজিদপুর গ্রামের নওজেশ আলীর ছেলে দেওয়ান রতন (৪২), একই গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস আলী খানের ছেলে ওয়াদুদ আলী (৪০)। রায়ের সময় দুজনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ বাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করার পর ১৫ বছর যাবৎ এলাকায় একটি গভীর নলকূপসহ বেশ কিছু বিষয়ের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন দলিল উদ্দিন। ২০০০ সালের ৩১ অক্টোবর রাতে মজিদপুর এলাকার গভীর নলকূপের পাহারারত অবস্থায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি করতে আসে স্থানীয় কয়েকজন যুবক। ঘটনায় তিনি বাধা দিলে তাঁকে শ্বাসরোধ ও কুপিয়ে হত্যা করে সেই নলকূপের ভেতরে মরদেহ ফেলে বাইরে তালাবদ্ধ করে পালিয়ে যান আসামিরা। পরদিন সকালে নিহত ব্যক্তি বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পান না। একপর্যায়ে নলকূপের ভেতরের তালাবদ্ধ অবস্থায় মরদেহটি দেখতে পেয়ে থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
পরদিন ওই বছরের ১ নভেম্বর রাতে নিহতের ছেলে হাবিবুর রহমান কয়েকজনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাত কয়েকজনের নামে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে ১০ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
পুলিশ ফোনের কললিস্ট ধরে তদন্ত করে সবাইকে গ্রেপ্তার করে। দীর্ঘ শুনানির পর আজ আদালত হত্যা মামলা মামলায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় উল্লেখিত দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। বাকি ৮ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এমএ মতিন বলেন, ‘রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। উচ্চ আদালতে আপিল করব। সেখান থেকে দণ্ডপ্রাপ্তরা নিরপরাধ হিসেবে খালাস পাবেন বলে আশা করছি।’
তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইউসুফ আলী বলেন, ‘এই মামলায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। হত্যার সঙ্গে জড়িত প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ৮ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।’
পাবনায় অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য সৈয়দ দলিল উদ্দিন (৫৫) হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ৮ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ইশরাত জাহান মুন্নি এ রায় দেন।
নিহত দলিল উদ্দিন পাবনা সদর উপজেলার মজিদপুর গ্রামের মৃত সৈয়দ মঈদ উদ্দিনের ছেলে। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, মজিদপুর গ্রামের নওজেশ আলীর ছেলে দেওয়ান রতন (৪২), একই গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস আলী খানের ছেলে ওয়াদুদ আলী (৪০)। রায়ের সময় দুজনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ বাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করার পর ১৫ বছর যাবৎ এলাকায় একটি গভীর নলকূপসহ বেশ কিছু বিষয়ের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন দলিল উদ্দিন। ২০০০ সালের ৩১ অক্টোবর রাতে মজিদপুর এলাকার গভীর নলকূপের পাহারারত অবস্থায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি করতে আসে স্থানীয় কয়েকজন যুবক। ঘটনায় তিনি বাধা দিলে তাঁকে শ্বাসরোধ ও কুপিয়ে হত্যা করে সেই নলকূপের ভেতরে মরদেহ ফেলে বাইরে তালাবদ্ধ করে পালিয়ে যান আসামিরা। পরদিন সকালে নিহত ব্যক্তি বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পান না। একপর্যায়ে নলকূপের ভেতরের তালাবদ্ধ অবস্থায় মরদেহটি দেখতে পেয়ে থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
পরদিন ওই বছরের ১ নভেম্বর রাতে নিহতের ছেলে হাবিবুর রহমান কয়েকজনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাত কয়েকজনের নামে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে ১০ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
পুলিশ ফোনের কললিস্ট ধরে তদন্ত করে সবাইকে গ্রেপ্তার করে। দীর্ঘ শুনানির পর আজ আদালত হত্যা মামলা মামলায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় উল্লেখিত দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। বাকি ৮ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এমএ মতিন বলেন, ‘রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। উচ্চ আদালতে আপিল করব। সেখান থেকে দণ্ডপ্রাপ্তরা নিরপরাধ হিসেবে খালাস পাবেন বলে আশা করছি।’
তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইউসুফ আলী বলেন, ‘এই মামলায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। হত্যার সঙ্গে জড়িত প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ৮ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে