শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) লোক প্রশাসন বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী বুলবুল আহমেদ খুনের ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া গতকাল সোমবার রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন বাদী হয়ে জালালাবাদ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার আজবাহার আলী শেখ।
এদিকে এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আক্তারুল ইসলামকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন—ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক আমিনা পারভীন, শাহপরাণ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান খান, লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম এবং সহকারী প্রক্টর আবু হেনা পহিল।
সোমবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হল সংলগ্ন গাজীকালুর টিলায় খুন হন বুলবুল আহমেদ। ঘটনার পরপরই
শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সোমবার রাত ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত পৃথকভাবে এসব মিছিল ও সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে শুরু হওয়া মিছিলগুলো ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্লোগান দিতে থাকে।
এ সময় তারা ‘বুলবুল খুন কেন? প্রশাসন জবাব চাই’, ‘বুলবুলের খুনিরা হুঁশিয়ার সাবধান’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এ ছাড়া গতকাল রাতেই তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল বের করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। মিছিল শেষে দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকের সামনে আগুন জ্বালিয়ে ঘণ্টাব্যাপী সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। এ সময় সড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে উপাচার্যের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেন তারা।
এরপর আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে দফায় দফায় মিছিল এবং মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এরপর সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। এরপর জড়িতদের বিচার এবং দ্রুত গ্রেপ্তার দাবিতে ক্যাম্পাসে মিছিল বের করে জাতীয় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার একই স্থানে এসে শেষ হয়। এরপর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
এতে শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে বুলবুল আহমেদের খুনিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা, নিহতের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং পুরো ক্যাম্পাসকে নিরাপদ ঘোষণা করে অতিরিক্ত গার্ড নিয়োগ করাসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন।
পরবর্তীতে নিহত শিক্ষার্থী বুলবুল আহমেদের মরদেহ সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। দুপুর সোয়া ১টায় ওসমানী মেডিকেল কলেজে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরিবারের লোকজনের সম্মতি না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে মরদেহ নিয়ে আসা হয়নি বলে জানা গেছে। জানাজা শেষে মরদেহ নিয়ে দুপুর পৌনে দুইটার দিকে নরসিংদীর দিকে রওনা হন তাঁর স্বজনেরা।
খুনের ঘটনায় তিনজন আটক
বুলবুল খুনের ঘটনায় তিন বহিরাগতকে আটক করেছে পুলিশ। সিলেট মেট্রোপলিটনের পুলিশ কর্মকর্তা বিএম আশরাফুল্লাহ তাহের (মিডিয়া) জানান, বুলবুল আহমেদকে খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রকৃত আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. নিশারুল আরিফ। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। গতকালও পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আমরা আশপাশের এলাকায় খবর নিয়েছি। আমরা জোর দিচ্ছি প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্যের ওপর। ঘটনাটি ছিনতাই হতে পারে আবার পূর্বপরিকল্পিতও হতে পারে। আমরা এখন পর্যন্ত সেটি নিশ্চিত না। আমরা তদন্ত করছি, তদন্ত করে যারা জড়িত আছে তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
বুলবুলের পরিবারকে সহযোগিতার আশ্বাস
নিহত বুলবুলের পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বুলবুলের পরিবারের পাশে আমরা থাকব। যা যা করা লাগে, আমরা সব করব তার পরিবারের জন্য। আমাদের তরফ থেকে যে কোনো ধরনের সাপোর্ট আমরা করব। আমরা ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছি।’
উপাচার্য বলেন, ‘আমরা সীমানা প্রাচীর সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। এটা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে বহিরাগতরা এসে যেসব কর্মকাণ্ড করে তাদের প্রতিহত করার জন্য। এদিকটায় আমরা সফল হয়েছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে সীমানা প্রাচীর আছে তা পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসা। তারপরও কিছু কিছু দুষ্কৃতকারী আছে বালির বস্তা দিয়ে দেয়ালের ওপর দিয়ে চলে আসে। তারপর তারা মই লাগিয়ে রাখে। দেয়ালের নিচ দিয়ে সুড়ঙ্গ করে, এখানে নিজেরা ঢুকে। আমরা চেষ্টা করছি এটা প্রতিহত করার।’
ফরিদ উদ্দিন বলেন, পুলিশ প্রশাসনসহ অন্য এজেন্সির লোকেরা চেষ্টা করছে জড়িতদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসার। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ইতিমধ্যে তারা সন্দেহভাজন তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে গিয়েছে।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) লোক প্রশাসন বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী বুলবুল আহমেদ খুনের ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া গতকাল সোমবার রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন বাদী হয়ে জালালাবাদ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার আজবাহার আলী শেখ।
এদিকে এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আক্তারুল ইসলামকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন—ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক আমিনা পারভীন, শাহপরাণ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান খান, লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম এবং সহকারী প্রক্টর আবু হেনা পহিল।
সোমবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হল সংলগ্ন গাজীকালুর টিলায় খুন হন বুলবুল আহমেদ। ঘটনার পরপরই
শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সোমবার রাত ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত পৃথকভাবে এসব মিছিল ও সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে শুরু হওয়া মিছিলগুলো ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্লোগান দিতে থাকে।
এ সময় তারা ‘বুলবুল খুন কেন? প্রশাসন জবাব চাই’, ‘বুলবুলের খুনিরা হুঁশিয়ার সাবধান’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এ ছাড়া গতকাল রাতেই তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল বের করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। মিছিল শেষে দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকের সামনে আগুন জ্বালিয়ে ঘণ্টাব্যাপী সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। এ সময় সড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে উপাচার্যের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেন তারা।
এরপর আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে দফায় দফায় মিছিল এবং মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এরপর সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। এরপর জড়িতদের বিচার এবং দ্রুত গ্রেপ্তার দাবিতে ক্যাম্পাসে মিছিল বের করে জাতীয় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার একই স্থানে এসে শেষ হয়। এরপর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
এতে শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে বুলবুল আহমেদের খুনিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা, নিহতের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং পুরো ক্যাম্পাসকে নিরাপদ ঘোষণা করে অতিরিক্ত গার্ড নিয়োগ করাসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন।
পরবর্তীতে নিহত শিক্ষার্থী বুলবুল আহমেদের মরদেহ সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। দুপুর সোয়া ১টায় ওসমানী মেডিকেল কলেজে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরিবারের লোকজনের সম্মতি না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে মরদেহ নিয়ে আসা হয়নি বলে জানা গেছে। জানাজা শেষে মরদেহ নিয়ে দুপুর পৌনে দুইটার দিকে নরসিংদীর দিকে রওনা হন তাঁর স্বজনেরা।
খুনের ঘটনায় তিনজন আটক
বুলবুল খুনের ঘটনায় তিন বহিরাগতকে আটক করেছে পুলিশ। সিলেট মেট্রোপলিটনের পুলিশ কর্মকর্তা বিএম আশরাফুল্লাহ তাহের (মিডিয়া) জানান, বুলবুল আহমেদকে খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রকৃত আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. নিশারুল আরিফ। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। গতকালও পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আমরা আশপাশের এলাকায় খবর নিয়েছি। আমরা জোর দিচ্ছি প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্যের ওপর। ঘটনাটি ছিনতাই হতে পারে আবার পূর্বপরিকল্পিতও হতে পারে। আমরা এখন পর্যন্ত সেটি নিশ্চিত না। আমরা তদন্ত করছি, তদন্ত করে যারা জড়িত আছে তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
বুলবুলের পরিবারকে সহযোগিতার আশ্বাস
নিহত বুলবুলের পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বুলবুলের পরিবারের পাশে আমরা থাকব। যা যা করা লাগে, আমরা সব করব তার পরিবারের জন্য। আমাদের তরফ থেকে যে কোনো ধরনের সাপোর্ট আমরা করব। আমরা ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছি।’
উপাচার্য বলেন, ‘আমরা সীমানা প্রাচীর সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। এটা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে বহিরাগতরা এসে যেসব কর্মকাণ্ড করে তাদের প্রতিহত করার জন্য। এদিকটায় আমরা সফল হয়েছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে সীমানা প্রাচীর আছে তা পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসা। তারপরও কিছু কিছু দুষ্কৃতকারী আছে বালির বস্তা দিয়ে দেয়ালের ওপর দিয়ে চলে আসে। তারপর তারা মই লাগিয়ে রাখে। দেয়ালের নিচ দিয়ে সুড়ঙ্গ করে, এখানে নিজেরা ঢুকে। আমরা চেষ্টা করছি এটা প্রতিহত করার।’
ফরিদ উদ্দিন বলেন, পুলিশ প্রশাসনসহ অন্য এজেন্সির লোকেরা চেষ্টা করছে জড়িতদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসার। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ইতিমধ্যে তারা সন্দেহভাজন তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে গিয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে