প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিন নিশ্চিত না করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হল খোলা হবে না। ভ্যাকসিন নিশ্চিত করেই হল খুলতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ফলে আগামী ১৭ মে থেকে ঢাবির আবাসিক হল খুলছে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে প্রভোস্ট কমিটির জরুরি বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৭ মে থেকে ঢাবির আবাসিক হল খোলা হচ্ছে না। হলে অবস্থানরত সব শিক্ষার্থীকে টিকা দিতে না পারায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দুই ডোজ ভ্যাকসিন নিশ্চিত করেই শিক্ষার্থীদের হলে তুলতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৭ মে হল খোলা সম্ভব হচ্ছে না। কেননা সরকারের নির্দেশনা রয়েছে টিকা নিশ্চিত না করে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলে তোলা যাবে না। এতে করে সংক্রমণ ছড়িয়ে পরার সম্ভাবনা রয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলা যাবে না।
উপাচার্য আরও বলেন, এপ্রিল মাস শেষ হতে চলেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ দিনে শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ টিকা দেয়া সম্ভব হবে না। সেজন্য হল খোলার আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের টিকা নিশ্চিত করেই আবাসিক হল খোলা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২২ ফেব্রুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আবাসিক হল খোলার ঘোষণা দেন। হল খোলার পর শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হবে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিন নিশ্চিত না করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হল খোলা হবে না। ভ্যাকসিন নিশ্চিত করেই হল খুলতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ফলে আগামী ১৭ মে থেকে ঢাবির আবাসিক হল খুলছে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে প্রভোস্ট কমিটির জরুরি বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৭ মে থেকে ঢাবির আবাসিক হল খোলা হচ্ছে না। হলে অবস্থানরত সব শিক্ষার্থীকে টিকা দিতে না পারায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দুই ডোজ ভ্যাকসিন নিশ্চিত করেই শিক্ষার্থীদের হলে তুলতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৭ মে হল খোলা সম্ভব হচ্ছে না। কেননা সরকারের নির্দেশনা রয়েছে টিকা নিশ্চিত না করে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলে তোলা যাবে না। এতে করে সংক্রমণ ছড়িয়ে পরার সম্ভাবনা রয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলা যাবে না।
উপাচার্য আরও বলেন, এপ্রিল মাস শেষ হতে চলেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ দিনে শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ টিকা দেয়া সম্ভব হবে না। সেজন্য হল খোলার আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের টিকা নিশ্চিত করেই আবাসিক হল খোলা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২২ ফেব্রুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আবাসিক হল খোলার ঘোষণা দেন। হল খোলার পর শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হবে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৭ ঘণ্টা আগে