বিজ্ঞপ্তি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত প্রতিটি কলেজে শিক্ষক প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে উপাচার্য মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ‘শিক্ষক প্রশিক্ষণকে আমরা দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে চাই। এর মধ্য দিয়েই আগামী দিনের স্মার্ট নাগরিক তৈরি হবে। শিক্ষকেরা হবেন সেই স্মার্ট দেশ বিনির্মাণের প্রধান কারিগর।’
গতকাল শনিবার মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ বাংলাদেশের (ইএসসিবি) মিলনায়তনে ‘টিওটি (মাস্টার ট্রেইনার প্রোগ্রাম) অন অ্যাডভান্সড আইসিটি’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান হয়। কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (সিইডিপি) আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মশিউর রহমান।
শিক্ষকদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য যদি ভালো বিষয়বস্তু তৈরি করতে পারি। ভালো বিষয় নিয়ে যদি আমরা “লার্নিং অ্যাপ” গঠন করতে পারি, তাহলে শিক্ষার্থীরা সহজেই তা হাতের কাছে পাবে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ১০ হাজার শিক্ষককে বিভিন্ন মেয়াদে নীতিশিক্ষা ও আইসিটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বাকি শিক্ষকদের পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসব।’
উপাচার্য বলেন, ‘আমরা প্রতিটি কলেজকে প্রশিক্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করতে চাই। আপনারা যা শিখবেন, সেটিকে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দেবেন। নতুন যে বিষয় শিখছেন, সেটিকে আপনার অন্য সহকর্মীকে শেখান। প্রতিটি কলেজকে প্রশিক্ষণের দুর্গে পরিণত করুন। প্রতিটি কলেজকে প্রশিক্ষণের আলোয় আলোকিত করুন। যদি সেটি সম্ভব হয় আস্থা রাখুন—একেকটি কলেজের পরিবেশ সম্পূর্ণরূপে পাল্টে যাবে।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘আপনারা মনে করবেন না বড় ভবন পাওয়া মানে কলেজের সুনাম বৃদ্ধি পাওয়া। বরং প্রতিষ্ঠান যতই জীর্ণ-শীর্ণ থাকুক না কেন, যদি ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা মানবিক, সৃজনশীল, দেশপ্রেমিক, সমৃদ্ধ চেতনা এবং আলোকিত একটি প্রজন্ম হিসেবে গড়ে ওঠে ,তাহলেই প্রতিষ্ঠানের সুনাম দেশব্যাপী ছড়িয়ে যায়। আর সেটি ঘটে পাঠদানের মধ্য দিয়ে। ভবন অপরিহার্য সেটি সত্য। তবে ভবনের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আলোকিত শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীর ভাব বিনিময়।’
সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিইডিপির উপপ্রকল্প পরিচালক আবদুর রহমান, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন এবং ট্রেনিং বিভাগের পরিচালক মো. সুলতান মাহমুদ ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইএসসিবির রেক্টর অধ্যাপক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি-বেসরকারি কলেজের ১২০ জন শিক্ষক এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। ২৮ দিনব্যাপী চলা এই প্রশিক্ষণ গত ১ জুন ২০২৪ তারিখে শুরু হয়। আজ ৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত প্রতিটি কলেজে শিক্ষক প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে উপাচার্য মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ‘শিক্ষক প্রশিক্ষণকে আমরা দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে চাই। এর মধ্য দিয়েই আগামী দিনের স্মার্ট নাগরিক তৈরি হবে। শিক্ষকেরা হবেন সেই স্মার্ট দেশ বিনির্মাণের প্রধান কারিগর।’
গতকাল শনিবার মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ বাংলাদেশের (ইএসসিবি) মিলনায়তনে ‘টিওটি (মাস্টার ট্রেইনার প্রোগ্রাম) অন অ্যাডভান্সড আইসিটি’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান হয়। কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (সিইডিপি) আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মশিউর রহমান।
শিক্ষকদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য যদি ভালো বিষয়বস্তু তৈরি করতে পারি। ভালো বিষয় নিয়ে যদি আমরা “লার্নিং অ্যাপ” গঠন করতে পারি, তাহলে শিক্ষার্থীরা সহজেই তা হাতের কাছে পাবে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ১০ হাজার শিক্ষককে বিভিন্ন মেয়াদে নীতিশিক্ষা ও আইসিটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বাকি শিক্ষকদের পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসব।’
উপাচার্য বলেন, ‘আমরা প্রতিটি কলেজকে প্রশিক্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করতে চাই। আপনারা যা শিখবেন, সেটিকে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দেবেন। নতুন যে বিষয় শিখছেন, সেটিকে আপনার অন্য সহকর্মীকে শেখান। প্রতিটি কলেজকে প্রশিক্ষণের দুর্গে পরিণত করুন। প্রতিটি কলেজকে প্রশিক্ষণের আলোয় আলোকিত করুন। যদি সেটি সম্ভব হয় আস্থা রাখুন—একেকটি কলেজের পরিবেশ সম্পূর্ণরূপে পাল্টে যাবে।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘আপনারা মনে করবেন না বড় ভবন পাওয়া মানে কলেজের সুনাম বৃদ্ধি পাওয়া। বরং প্রতিষ্ঠান যতই জীর্ণ-শীর্ণ থাকুক না কেন, যদি ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা মানবিক, সৃজনশীল, দেশপ্রেমিক, সমৃদ্ধ চেতনা এবং আলোকিত একটি প্রজন্ম হিসেবে গড়ে ওঠে ,তাহলেই প্রতিষ্ঠানের সুনাম দেশব্যাপী ছড়িয়ে যায়। আর সেটি ঘটে পাঠদানের মধ্য দিয়ে। ভবন অপরিহার্য সেটি সত্য। তবে ভবনের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আলোকিত শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীর ভাব বিনিময়।’
সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিইডিপির উপপ্রকল্প পরিচালক আবদুর রহমান, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন এবং ট্রেনিং বিভাগের পরিচালক মো. সুলতান মাহমুদ ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইএসসিবির রেক্টর অধ্যাপক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি-বেসরকারি কলেজের ১২০ জন শিক্ষক এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। ২৮ দিনব্যাপী চলা এই প্রশিক্ষণ গত ১ জুন ২০২৪ তারিখে শুরু হয়। আজ ৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেদেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২১ ঘণ্টা আগে